1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘অভিন্ন নদীর পানি প্রাপ্তি বাংলাদেশের অধিকার’

৯ সেপ্টেম্বর ২০১১

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং এর বাংলাদেশ সফরে তিস্তা চুক্তি না হলেও এই বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে বলে মনে করেন পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত৷

ছবি: DW

এবার তিস্তা চুক্তি না হলেও এক্ষেত্রে বড় অগ্রগতি হয়েছে বলে মনে করেন ড. আইনুন নিশাত৷ তিনি বলেন, তিস্তা চুক্তির দুটি বিষয় আছে৷ একটি হচ্ছে, কারিগরি দিক৷ অর্থাৎ কোথায় পানি বণ্টন হবে, কে পানি বণ্টন করবে, কীভাবে বণ্টন করবে, কতদিন বণ্টন হবে৷ তার চেয়ে বড় কথা আমরা প্রকৃতির জন্য পানি সংরক্ষণের বিষয়েও বলেছি৷ ভারত সেটা বোধকরি মনে নিয়েছে৷ কীভাবে সে পানি সংরক্ষণ হবে, আমার ধারণা এসব বিষয় দুই পক্ষ সম্মত হয়েছে৷ গওহর রিজভী এই তথ্য নিশ্চিত করেছে৷

ড. নিশাত বলেন, ১৯৮৪-৮৫ সালে একটি এডহক সমঝোতা চূড়ান্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছিল৷ সেখানে দ্বিতীয় বিষয়টি হয়েছে৷ এটি হচ্ছে, রাজনৈতিক অংশ৷ কার ভাগ কতটা হবে, কার হিস্যা কতটা হবে৷ এটা কোন গাণিতিক সূত্রের মধ্যে হয় না৷ কিছু কারিগরী বা গাণিতিক বিষয় আছে বটে, তবে মূলত এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত৷ এবারে সম্ভবত রাজনৈতিক অংশটি হয়ে গেছে বলে আমরা আশা করেছিলাম৷

ড. আইনুন নিশাত আশা প্রকাশ করে জানান, অভিন্ন নদীর পানি প্রাপ্তির বিষয়টি বাংলাদেশের অধিকারের ব্যাপার৷ পুরনো দলিল অনুযায়ী, পানি বণ্টনের বিষয়টি ৪৮ কিংবা ৫০ ভাগ হতে হবে৷ আন্তর্জাতিক আইন  অনুযায়ী, বাংলাদেশ কখনোই ৪৮ শতাংশের নিচে পানি পেতে পারে না, বরং ৫০ শতাংশ পেতে পারে৷

ড. আইনুন নিশাত এর সাক্ষাৎকারটি শুনতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন

সাক্ষাৎকার: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

 

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ