বিশ্বে সর্বপ্রথম সমকামী বিয়ে বৈধ হয় এই দেশে৷ ২০০০ সালে বৈধতা পাওয়ার পর ২০০১ সালে সমকামী বিয়ে অনুষ্ঠিত হয় দেশটিতে৷

২০১৬ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৫ সালে গণভোটের মাধ্যমে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এই দেশে৷

যুক্তরাষ্ট্রে সমকামী বিয়ে বৈধ হয় ২০১৫ সালে৷

২০১৪ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধ হয়৷

২০১৫ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধ হয়৷

২০১৪ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৫ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৩ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এখানে৷

২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এখানে৷

২০১২ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৯ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৮ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৬ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৫ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০১৩ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৩ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷

২০০৫ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷

অস্ট্রেলিয়ায় সমকামীদের বিয়ে বৈধতা পেয়েছে। ২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রতিনিধি পরিষদে এ-সংক্রান্ত বিল পাস হয়৷ এই প্রস্তাবের পক্ষে ১৪৬টি এবং বিপক্ষে পড়ে মাত্র ৪টি ভোট৷ এর আগে ১৫ই নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অফ স্ট্যাটিসটিকস বা এবিএস ঘোষণা করে যে, দেশটির জনগণ সমকামী বিয়ের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন৷ সমকামী বিয়ে বৈধতা আইনে গণভোটের পক্ষে ভোট দেন ৬১ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ৷

২০১৭ সালে দেশটির সাংবিধানিক আদালত সমকামী বিয়ের অধিকারের পক্ষে রায় দেয়৷ ২০১৯ সাল থেকে তা কার্যকর হয়৷

২০১৭ সালের ৩০শে জুন জার্মানিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷ অর্থাৎ ইউরোপের ১৫তম দেশ হিসেবে জার্মানিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পেল৷ জার্মান পার্লামেন্টে এর পক্ষে ৩৯৩টি ভোট পড়ে আর বিপক্ষে পড়ে ২২৬টি ভোট৷ চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের রক্ষণশীল খ্রিষ্টীয় গণতন্ত্রী পার্টি সমকামী বিয়ের বিপক্ষে থাকলেও, সংসদীয় নির্বাচনের ক’মাস আগে হঠাৎ করেই ম্যার্কেল ঘোষণা করেন যে, এ বিষয়ে ভোটাভুটি হবে৷

২০১৭ সালের জুলাই মাসে মাল্টায় সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়, যদিও এর বিরোধিতা করেছিল ক্যাথলিক চার্চ৷

২০০৯ সালে সংবিধান সংশোধন করে সমকামী বিয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল বলিভিয়া৷ কিন্তু ২০১৬ সালে তারা ট্রান্সজেন্ডারদের নানারকম অধিকার দেয়াকে সমর্থন করে৷ দুই বছরের আইনী লড়াইয়ের পর ২০২০ সালে দেশটিতে এক সমকামী যুগল বিয়ের স্বীকৃতি পায়৷

২০১৯ সালের ১৭ মে এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে তাইওয়ানের সংসদ সমকামী বিয়েকে আইনগত বৈধতা দিয়ে একটি বিল পাস করে৷ ফলে সে দেশের সমকামীরা এখন তাদের বিয়ে নিবন্ধন করতে পারবেন৷

সমকামিতা নিয়ে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘ডিফারেন্ট ফ্রম দ্য আদারস৷’ জার্মানির আইনে সমকামিতা ছিল শাস্তিযোগ্য অপরাধ৷ ১৯১৯ সালে পরিচালক রিচার্ড অসওয়াল্ড এই ছবি দিয়েই আইনটি প্রত্যাহারের দাবি জানান৷ ওই বছর বার্লিন মুভি থিয়েটারে ছবিটির প্রিমিয়ারের পর হৈ চৈ পড়ে যায়৷ প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেন অনেকে৷ তখন সেন্সর বোর্ড না থাকায় ছবিটি নিষিদ্ধ করা যায়নি৷ তবে ছবি মুক্তির কয়েক দশক পর, ১৯৯৪ সালে আইনটি বাতিল করা হয়৷

স্কুল শিক্ষকের ভূমিকায় দেখা যায় অড্রে হেপবার্নকে ৷ তার প্রেমে পড়েন সহকর্মী শার্লি ম্যাকলেইন৷ মার্থা চরিত্র নিয়ে শার্লি অভিনয় করেন সমকামী নারীর ভূমিকায়৷ নির্মাতা উইলিয়াম ওয়াইলারের সমকামিতা নিয়ে কাজের দ্বিতীয় কিস্তি ছিল এই ছবি৷ লিলিয়ান হেলম্যানের গল্প ‘দিজ থ্রি’ অবলম্বনে বানানো ছবির প্রথম কিস্তিতে দেখানো হয় মধুর সমাপ্তি৷ তবে দ্বিতীয় দফায় এসে পরিচালক দেখান মার্থার আত্মহত্যা৷

থমাস মানের উপন্যাস থেকেই ছবিটি নির্মাণ করেন লুকিনো ভিস্কোন্তি৷ ছবিতে দেখানো হয়, সমুদ্র পাড়ের এক হোটেলে অবসর যাপন করছেন ৫০ বছর বয়সি নাট্যকার গোস্তব ফন আসেনবাখ৷ সৈকতে এক তরুণকে দেখে প্রেমে পড়ে যান তিনি৷ ওই তরুণও উঠেছেন একই হোটেলে৷ আর এমন প্রেম ওই সময় তো বটেই, এখনও কোথাও কোথাও ট্যাবু৷

পরিচালক রোজা ফন প্রাউনহেইম জানতেন, একজন সমকামী নিজের সঙ্গে কিভাবে যুদ্ধ করেন আর সামাজিক বাস্তবতায় কতটা গ্লানিতে ভোগেন৷ সেখানেই আলো ফেলেছেন তিনি৷ তুলে ধরেছেন একজন সমকামীর লাইফস্টাইল৷ সাধারণ বিয়ে-সংসার, পোশাকের আড়ালে ভিন্ন মানুষ আর সমকামীদের সঙ্গে মিশে আরেক ভূবন- এসবই চিত্রিত হয়েছে এই ছবিতে৷

ড্যানি ইন স্টিফেন ফিয়ার‘স নামের কমেডি ধাঁচের নাটক ঘিরে নির্মাণ করা হয় এই ছবি, যার মধ্য দিয়ে নজর কাড়েন অভিনেতা ড্যানিয়েল ডে লুইস৷ লন্ডনে ৮০-র দশকের মাঝামাঝি সময়ের কথা৷ একটা লন্ড্রি চালানোর দায়িত্ব পান দুই বন্ধু৷ একজনের নাম ওমর, যার বাড়ি পাকিস্তান৷ তারা জড়িয়ে পড়েন রোমান্টিক সম্পর্কে৷

১৯১০ সালে ব্রিটেনের এক অসুখি দম্পতিকে নিয়ে ছবিটি তৈরি করেন জেমস আইভরি৷ কলেজ পডুয়া মরিস ও ক্লাইভ একে অপরের প্রমে পড়েন৷ সমকামী পরিচয় সামনে এলে সমাজ-বিচ্যুত হতে পারেন- এমন শঙ্কা নিয়ে এক নারীকেই বিয়ে করেন ক্লাইভ৷ আর মরিসের জীবনে আসে নতুন প্রেম৷ ক্লাইভের গৃহপরিচারকের প্রেমে পড়েন মরিস৷

দেহ বেচেই জীবিকা চলে মাইকের৷ তাই রাস্তার মোড়ে খদ্দের খুঁজতে হয় তাঁকে৷ একদিন মা-কে খুঁজছিলেন তিনি৷ এসময় তাঁর সঙ্গে দেখা হয় স্কটের৷ দুজনের নিয়তি একইরকম৷ সেই থেকে বন্ধুত্ব, যা প্রণয়ে গড়ায়৷ কিন্তু বহুমাত্রিক যৌনতায় বিশ্বাসী ছিলেন স্কট৷ তাই সম্পর্কে আসে দূরত্ব৷ ৯০ দশকের শুরুতে এই ছবির মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমকামিতা নির্ভর ছবির নতুন যুগ৷

১৯৯৪ সালে জার্মান কমেডি ‘মাকো মিটস ড্র্যাগ কুইন্স’-এর তুমুল ব্যবসার পর এই ছবিতে অভিনয় করেন টিল শোয়াইগার৷ তাঁর চরিত্রটা ছিল দুষ্টু লোকের, যার মাথার মধ্যে সারাক্ষণ নারী বাস করতো৷ শেষ পর্যন্ত ‘ছ্যাঁকা’ খেয়ে এক সমকামীর সঙ্গে জড়িয়ে যান তিনি৷ রালফ কনিগের কমেডির ছায়া থেকে বানানো জ্যোনকে বর্টমানের ছবিটি রূপ নেয় মিউজিক্যালে৷

ব্রোকব্যাক মাউন্টেনের দুই কাউবয় জ্যাক আর এনিস৷ সবকিছু একসঙ্গে করেন তাঁরা৷ পানাহার কিংবা ঘুমানো- একসঙ্গেই হওয়া চাই৷ পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলেও দূরে থাকতে হয় দুজনকে৷ ট্যাবু ভাঙার সাহস আসে না৷ শেষ পর্যন্ত নারীতে আশ্রয় খোঁজেন দুজন৷ নিও-ওয়েস্টার্ন ধাঁচে থাই বংশোদ্ভূত মার্কিন পরিচালক আং লির এই ছবিকে বলা হয় ‘অবিস্মরণীয় মেলোড্রামা’৷ এই ছবির জন্য তিনটি অস্কার নিজের ঝোলায় নেন নির্মাতা৷

৫০-এর দশকে নিউ ইয়র্কের গল্প নিয়ে ’ক্যারল’৷ ক্যাট ব্লানচেট আর রুনি মারা অভিনয় করেছেন মূল ভূমিকায়৷ ভালোবেসে প্রকাশ করতে পারছিলেন না দুই প্রেমী৷ অবাধ যৌনতা, নারীর স্বাধীনতা কিংবা সমকামীদের অধিকার-কিছুই প্রতিষ্ঠা পায়নি৷ দুজনের চাপা আর্তনাদ নিয়েই এগিয়েছে ছবির গল্প৷ প্যাট্রিসিয়া হাইস্মিথের উপন্যাস থেকে ছবিটি নির্মাণ করেছেন টড হাইনস৷ স্পর্শকাতর বিষয় বলে ১৯৫২ সালে বইটি প্রকাশ হলেও পরিচয় গোপন রাখেন লেখিকা৷