লক ডাউনোর সময় কোলে আসবে প্রথম সন্তান। বাবা-মা কাছে নেই। মস্কোয় খুব অসহায় লাগছিলো এভগেনিয়া দানিগেভিচের। ৪ মে সদ্য জন্ম নেওয়া ছেলে প্লাটনকে কোলে পেয়ে ভুলে গেলেন সব।

ভিয়েতনামও লড়ছে করোনা ভইরাসের সঙ্গে। সে লড়াইয়ে এশিয়ার দেশটি এখনো বেশ সফল। ভাইরাসকে রুখতে নিয়মে বাঁধা জীবন মেনে নিয়েছে সবাই। পুঁচকে ভাই ফুক আন- এর মুখ দেখার সময়ও তাই মাস্ক পরতে ভোলেনি হা লিনিন।

বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে মায়ের কোলে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে এক নবজাতক।

নানা ধরনের শারীরিক জটিলতার কারণে স্বাভাবিক সময়ের দু মাস আগে সন্তান জন্ম দিয়েছেন রফিকা ইব্রাহিম। স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শে ইরাকের বসরা থকে ইরানের আহবাজ শহরের এক হাসপাতালে যেতে হয়োছিল তাকে। সেখানেই জন্ম নেয় সেইফ। ডাক্তারদের পরামর্শে সন্তানকে রেখেই বাড়ি ফেরেন রফিকা। তারপর থেকে দু'দেশের সীমান্ত বন্ধ। ভিডিওতে সন্তানের মুখ দেখেই দিন যায় রফিকার।

ব্রিটেনের ম্যানচেস্টারে শিগগিরই প্রথম সন্তানের জননী হবেন স্টেফানি বাওয়ার্স। করোনা সংকটের কারণে তার চোখে-মুখে শুধু দুশ্চিন্তা।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের স্বাস্থ্যকর্মী হাসিম।করোনায় সংক্রমিতদের জীবন বাঁচাতে দিনের পর দিন হাসপাতালে থাকতে হয় তাকে। এরই মাঝে জীবনে এসেছে প্রথম সন্তানের বাবা হওয়ার আনন্দ। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাচের ওপার থেকে সেই আনন্দ উপভোগ করছেন হাশিম।

সদ্যোজাত সন্তানের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের এক দম্পতি।

ব্যাংককের হাসপাতলে একটু আগে জন্ম নিয়েছে দুই শিশু। করোনার কবল থেকে বাঁচাতে 'নিরাপত্তাবেষ্টনী'তে ঘিরে রাখা হয়েছে তাদের।

নুরিয়ার কাছে প্রতিবেশীদের আবদার, " ব্যালকনিতে এসে বাচ্চাটাকে দেখাও একবার।" স্পেনের রোন্দা শহরের এই মা তাই সপরিবারে হাজির ব্যালকনিতে!

বৃটেনের স্ট্রেথামে বোনের বাড়িতে এসেছেন এক ভাই। জানালা দিয়েই দেখে নিচ্ছেন পুঁচকে ভাগ্নিকে

লকডাউনের কারণে শহরে কোনো গাড়ি চলছে না।বিশেষ অনুমতি ছাড়া পাওয়াও যাবে না গাড়ি। প্রসব যন্ত্রণা শুরু হওয়ায় উগান্ডার কাম্পালা শহরের অন্য প্রান্তের এক হাসপাতালের দিকে হাঁটতে শুরু করেছিলেন স্কোভিয়া। গর্ভের সন্তান মারা যায় পথেই। হাসপাতালে পৌঁছানোর কিছুক্ষণ পর স্কোভিয়াও মারা যান। তার ছবি দেখিয়ে সেই কাহিনি শোনায় পরিবার।