1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানিতে আবার শরণার্থীদের স্রোত নামার আশঙ্কা!

৭ অক্টোবর ২০১৯

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হোর্স্ট সেহোফার তুরস্ককে সহায়তা করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন যে নতুবা আবারো শরণার্থী সংকট দেখা দিতে পারে যা ২০১৫ সালের তুলনায় বড় হবে৷

Türkei Flüchtlinge in einem Flüchtlingslager in Gaziantep
ছবি: picture-alliance/dpa/Moku/U. O. Simsek

ইউরোপ ২০১৫ সালের চেয়েও বড় শরণার্থী সংকটের মুখোমুখি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হোর্স্ট সেহোফার৷ গ্রিসে সরকারি সফরকালে এই মন্তব্য করেছেন তিনি৷ ইউরোপীয় কমিশনের আগামী প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডেয়ার লাইয়েনের সঙ্গে দেশটি সফর করেছেন সেহোফার৷ তিনি মনে করেন যে ইইউর উচিত তুরস্ককে আরো সহায়তা করা যাতে শরণার্থীরা বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে গ্রিসে যাওয়ার চেষ্টা না করে৷

‘‘আমাদের উচিত ইইউর বাহ্যিক সীমান্তগুলো পাহারা দিতে ইউরোপীয় সঙ্গীদেরকে আরো সহায়তা করা৷ আমরা অনেক দিন ধরে তাদেরকে দূরে সরিয়ে রেখেছি,'' বিল্ড আম স্যোনটাগ পত্রিকাকে বলেন জার্মান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী৷

সেহোফার মনে করেন ইউরোপকে এমন একটি সংকট এড়াতে হবে যেটির জন্য অঞ্চলটি প্রস্তুত নয়৷ এক্ষেত্রে ২০১৫ সালে হঠাৎ বেশ কয়েক লাখ শরণার্থীর ইউরোপের প্রবেশের কথা মনে করিয়ে দেন তিনি৷ সেসময় জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল দশলাখের বেশি সিরীয় শরণার্থীর জন্য জার্মানির সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন৷ চ্যান্সেলরের এই সিদ্ধান্তের ঘোর বিরোধী ছিলেন সেহোফার৷ এমনকি প্রকাশ্যেও তিনি ম্যার্কেলের এই নীতির কড়া সমালোচনা করেছেন৷

জার্মানির বাভারিয়া রাজ্যের এই রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া এবং আফ্রিকা থেকে ইউরোপমুখী শরণার্থীদের তুরস্কে আশ্রয় দেয়ার পক্ষপাতি৷ এজন্য ইউরোপের তুরস্ককে আরো সহায়তা করা উচিত বলে জানিয়েছেন তিনি৷

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিরীয় শরণার্থীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে তুরস্ককে এক চুক্তির আওতায় ছয় বিলিয়ন ইউরো দিতে সম্মত হয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন৷ তবে, তখন থেকেই এই অভিযোগও রয়েছে যে আঙ্কারা চুক্তির শর্ত অনুযায়ী রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের ফেরত নেয়নি৷

এআই/কেএম (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ