1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইউরোপে বহু প্রসাধন সামগ্রীতে নিষিদ্ধ রাসায়নিক

৩১ অক্টোবর ২০২৪

ইউরোপীয় কেমিকেল এজেন্সি একটি তদন্ত চালিয়েছিল। সেখানেই এই তথ্য ধরা পড়েছে। অন্তত ছয় শতাংশ প্রসাধন সামগ্রীতেই নিষিদ্ধ রাসয়নিক ব্যবহার হয়েছে।

ইউরোপে প্রসাধন সামগ্রীতে নিষিদ্ধ কেমিকাল
প্রসাধন সামগ্রীছবি: Christin Klose/dpa/picture alliance

ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৩টি দেশে এই তদন্ত চালানো হয়েছিল। তার মধ্যে জার্মানিও আছে। বিভিন্ন দামের সাড়ে চার হাজার প্রসাধন সামগ্রী বাজার থেকে কেনা হয়। এরপর সেগুলি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। কেমিকেল এজেন্সি জানিয়েছে, এর মধ্যে ২৮৫টি প্রোডাক্টে নিষিদ্ধ কেমিকাল পাওয়া গেছে। এই কেমিকেলগুলি ইউরোপে ব্যান বা নিষিদ্ধ। ত্বকের ক্ষতি করে এই কেমিকেলগুলি।

২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত এই তদন্ত চালানো হয়। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, প্রসাধন সামগ্রীর যে বর্ণনা দেওয়া থাকে প্যাকেটের গায়ে, তা দেখেই জিনিসগুলি কেনা হয়। আশ্চর্য বিষয় হলো, সেখানেই লেখা আছে ওই সামগ্রীতে নিষিদ্ধ রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, ক্রেতারাও চাইলে দেখতে পাবেন এই তথ্য।

এক তারকা মেক-আপ আর্টিস্টের কথা

04:08

This browser does not support the video element.

সংস্থাটি যে রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে, সেখানে বলা হয়েছে, ক্রেতারা আসলে জানেনই না, কোন রাসায়নিকগুলি ইউরোপে নিষিদ্ধ এবং কেন।

যে সামগ্রীগুলির মধ্যে নিষিদ্ধ কেমিকেল পাওয়া গেছে তার মধ্যে পেনসিল আই লাইনার, লিপস্টিক, চুলের কনডিশনার, মাস্কের মতো নিত্য ব্যবহার্য জিনিস আছে। সংস্থাটির তরফ থেকে বলা হয়েছে, আপাতত প্রসাধন সামগ্রীর সাপ্লায়রদের একটি লিখিত নোটিস পাঠানো হবে। কোন কোন প্রোডাক্টে নিষিদ্ধ রাসায়নিক আছে তা তাদের জানানো হবে। ওই জিনিসগুলি তারা যাতে বাজারে না আনেন, তা বলা হবে।

প্রাথমিক পদক্ষেপের পর যদি কাজ না হয় তখন পরবর্তী পরিকল্পনা নেওয়া হবে বলে তারা জানিয়েছেন।

এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ