1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বায়ার্নের সান্ত্বনা

২১ মে ২০১২

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অভাবনীয় ফলাফলের পর ফুটবল প্রেমীদের দৃষ্টি এখন বায়ার্ন মিউনিখ এবং চেলসির শিবিরের প্রতিক্রিয়ার দিকে৷ আনন্দের বন্যায় ভাসছে চেলসি৷ আর বায়ার্ন তারকাদের লক্ষ্য ইউরো ফুটবলে শিরোপা৷

ছবি: Reuters

ইউক্রেনের অভিজ্ঞ ফুটবল তারকা আনাটোলি টিমোশুক বর্তমানে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ দলের অন্যতম সদস্য৷ শনিবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে বিপর্যয়ের পর অনেক বেশি চাপের মুখে এই বায়ার্ন যোদ্ধা৷ তবে সেই চাপ কিছুটা হাল্কা করেছেন ইউরো কাপের স্বপ্ন দেখে৷ আর মাত্র ১৮ দিন পরই টিমোশুকের নিজের দেশ ইউক্রেন এবং পোল্যান্ডে বসছে ইউরো ২০১২ ফুটবল আসর৷ তাই চেলসির কাছে শেষ মুহূর্তে হেরে টিমোশুকের সান্ত্বনা, ‘‘নিজেদের মাঠে অনুষ্ঠিতব্য ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ আসরে শ্রেষ্ঠ ফলাফল তথা বিজয়ের জন্য আমাদের এখন উদ্দীপ্ত হতে হবে৷ আর আমাদের সেই ফল পেতে গোটা আসরেই সবচেয়ে সেরা দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে৷''

ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলের শহর লুটস্ক-এ জন্মগ্রহণকারী টিমোশুক ক্লাব পর্যায়ের খেলায় প্রচুর সাফল্য পেয়েছেন৷ ইউক্রেনের ক্লাব শাখটার ডোনেটস্ক এর অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন৷ ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি সেই ক্লাবেই খেলেন৷ এরপরেই দুই কোটি ডলারের বিনিময়ে রাশিয়ার জনপ্রিয় ক্লাব জেনিট সেন্ট পিটার্সবার্গ এ যোগ দেন তিনি৷ প্রথম বছরেই ক্লাবকে রাশিয়ান ফুটবল আসরের সেরা পদক জিতে দেন৷ এছাড়া একই ক্লাবের অধিনায়কও ছিলেন তিনি৷ ২০০৮ সালে তিনি জেনিট ক্লাবকে ইউরো আসরের শিরোপা এনে দেন৷ এরপরই বায়ার্ন মিউনিখের সাথে তিন বছরের চুক্তিতে আবদ্ধ হন টিমোশুক৷ তবে সম্প্রতি জার্মানির ২২ বারের সেরা বায়ার্ন মিউনিখের সাথে আরো এক বছরের চুক্তি বাড়িয়েছেন ৩৩ বছর বয়সি এই মধ্যমাঠের খেলোয়াড়৷

যাহোক, সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় হিসেবে বায়ার্নকে ইউরো কাপ এনে দেওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি দায়িত্ব বোধ করছেন টিমোশুক৷ তাই তিনি বলেন যে, তিনি তরুণ সহকর্মীদের এক্ষেত্রে আরো উৎসাহ দিতে চান৷ এব্যাপারে তিনি ইতিমধ্যে তরুণ সহকর্মীদের সাথে কথাও বলেছেন বলে উল্লেখ করেন৷ তাঁর ভাষায়, ‘‘ইউরো আসরে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করা একটি বড় বিষয়৷ তাই তাদের জন্য ইউরো আসর কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখার একটি বড় সুযোগ৷'' ফলে এখন ইউরো আসরের দিকেই দৃষ্টি নিবদ্ধ জার্মান যোদ্ধা বায়ার্ন তারকাদের৷

প্রতিবেদন: হোসাইন আব্দুল হাই

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ