1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানিতেও জাল টাকা!

১৩ মে ২০১৬

২০১৫ সালে জার্মানিতে নোট জাল করার অপরাধের সংখ্যা বাড়ে ৪২ শতাংশ৷ কর্তৃপক্ষ বলছেন, একদিকে যেমন জাল নোটের মান আরো ভালো হয়েছে, অন্যদিকে তেমন অনলাইন বিক্রিবাটা বেড়েছে৷

জাল হচ্ছে ইউরো-ও!
ছবি: picture-alliance/dpa/F. May

ফেডারাল ক্রিমিনাল পুলিশ বা বিকেএ তাদের সর্বাধুনিক রিপোর্টে জানিয়েছে যে, ২০১৫ সালে টাকা জাল করা সংক্রান্ত অপরাধের সংখ্যা ছিল ৮৬,৫০০ - যা কিনা ২০১৪ সালের তুলনায় ৪২ শতাংশ বেশি৷ বলতে কি, ২০১১ সালের তুলনায় এই সংখ্যা ডবলের বেশি৷

২০১৫ সালে মোট এক লাখ বারো হাজার ভুয়ো নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয়: এই সব নোটের আপাত মূল্য ছিল ৫৫ লাখ ইউরো৷ ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ধরা পড়া জাল নোটের সংখ্যা বেড়েছে ৪৮ শতাংশ৷ এর প্রায় অর্ধেকই ছিল ৫০ ইউরোর নোট – জার্মানিতে; ইউরোপীয় ইউনিয়নে জাল ২০ নোটের সংখ্যাই বেশি৷ জার্মানিতেও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ২০ ইউরোর জাল নোট – ৩৭ শতাংশ৷ বিকেএ-র একমাত্র ভালো খবর হলো, এক ইউরো কিংবা তার বেশি মূল্যের কয়েন বা মুদ্রা জাল করা কমেছে, অন্তত ধরা পড়েছে – প্রায় ২৫ শতাংশ কম৷

Customs: Tracking down counterfeit goods

04:58

This browser does not support the video element.

বিকেএ-র মতে জাল ইউরো নোটের পরিমাণ বাড়ার একটি কারণ হলো ‘‘ডার্ক নেট'' বা গোপন ইন্টারনেট-এর বাজার৷ এই ডার্ক নেটে শুধু জাল নোটই নয়, সেই সঙ্গে নোট জাল করার মালমশলা, পদ্ধতি, এমনকি হলোগ্রাম, সবই কিনতে পাওয়া যায়৷ জালিয়াতরা মাইক্রো-প্রিন্টিং বা কাগজের ‘ট্যাকটাইল' অনুভূতিও জাল করতে সক্ষম৷ অধিকাংশ উচ্চমানের জাল নোট দৃশ্যত তৈরি হয় পূর্ব ও দক্ষিণ ইউরোপে, বিশেষ করে ইটালিতে৷

২০১৫ সালে অধিকাংশ জাল নোট আবিষ্কৃত হয় ব্যাংক অথবা ক্যাশ-ইন-ট্র্যানজিট সংস্থাগুলিতে৷ কাজেই সাধারণ মানুষ এই জাল নোটগুলি চিনতে পারেন না, বলে বিকেএ-র ধারণা৷ অথচ দৃশ্যত এই সব জাল নোটের অধিকাংশ খালি চোখেই ধরতে পারা যায়৷

এসি/ডিজি (এএফপি, ডপিএ, রয়টার্স)

বাংলাদেশের মতো জার্মানিতেও জাল নোট? ভাবা যায়? লিখুন আপনার মন্তব্য, নীচের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ