1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইঞ্জিনের আগুনে কপাল পুড়লো ফেটেলের

২৪ অক্টোবর ২০১০

প্রথম পছন্দের যিনি, তিনি কিন্তু জিতলেন না৷ গাড়ির ইঞ্জিনে ত্রুটির কারণে বিজয়ের মুকুটটি তিনি পরতে পারলেন না৷ ছিটিয়ে দিতে পারলেন না শ্যাম্পেন৷

ফার্নান্দো আলোন্সোছবি: AP

ফর্মুলা ওয়ানের দক্ষিণ কোরিয়ার গ্র্যান্ড প্রিক্সের মুকুটটি চলে গেলো ফেরারির চালক ফার্নান্দো আলোন্সোর মাথায়৷

রবিবার বৃষ্টি বিঘ্নিত দিনের শুরুতে বেশ ভালোই চলছিল জার্মান খেলোয়াড় সেবাস্টিয়ান ফেটেল-এর গাড়ি৷ রেড বুল দলের অন্যতম নির্ভরযোগ্য চালক তিনি৷ এর আগে জাপান গ্র্যান্ড প্রিক্সে যিনি জিতে নিয়েছিলেন শিরোপা৷ সেই ফেটেল বেশ চালাচ্ছিলেন৷ সকলকে পিছনে ফেলে তাঁর গাড়ি ছুটে চলছে৷ বিজয় আর কিছু সময়ের মধ্যে৷ কিন্তু কি যে হলো তাঁর গাড়িতে! অকস্মাৎ আগুন লেগে গেলো ইঞ্জিনে৷ দুর্ভাগা হয়তো একেই বলে৷ নিশ্চিত বিজয়ের মুকুটটি হাতছাড়া হয়ে গেলো তাঁর৷ অথচ বাছাই পর্বে তিনিই ছিলেন এক নম্বরে৷ বাছাই পর্বে তাঁর পরই যিনি ছিলেন, তিনিও একই দল, মানে রেড বুলের সদস্য৷ অস্ট্রেলিয়ান খেলোয়াড় মার্ক ওয়েবার৷ তিনিও বেশ চালাচ্ছিলেন আজ৷ রবিবারের মূল প্রতিযোগিতাতেও তিনি ছিলেন তাঁর টিমমেট ফেটেল-এর ঠিক পরেই৷ গাড়ির ইঞ্জিনে কিংবা অন্য কোন এক সমস্যায় পড়ে তাঁরও গাড়ির গতিপথ গেল বদলে৷ দ্রুত গিয়ে আছড়ে পড়লেন পাশের দেয়ালে৷ প্রাচীরে ধাক্কা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর গাড়ি হয়ে গেলো বিকল৷ তিনি ছিটকে গেলেন ম্যাচ থেকে৷ এরপরেই ছিলেন সেবাস্টিয়ান ফেটেল৷ তিনিও কিছুসময় পরে অবসর নিলেন এই দক্ষিণ কোরীয় আসর থেকে৷

পারলেন না সেবাস্টিয়ান ফেটেলছবি: AP

আর গেমস শেষ হবার যে লাইন, তাতে পতাকা তুলে ধরার সময়ে যে গাড়িটি বিজয় রেখায় এসে দাঁড়ালো, সেই রেসিংকারটি ছিল ফেরারির চালক ফার্নান্দো অলন্সোর৷ শেষ হাসি তিনিই হাসলেন৷

প্রতিবেদন: সাগর সরওয়ার

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ