1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নতুন স্বাদের ভিডিও গেম

মার্কুস ব্যোনিশ / এসি১১ অক্টোবর ২০১৩

একদল তরুণ বিজ্ঞানী নিখোঁজ৷ তাদের খোঁজাটাই হল খেলা৷ ‘অল্টমাইন্ডস’ ভিডিও গেমটি অ্যানিমেশন, টেক্সট আর ভিডিও-র সংমিশ্রণ, বাস্তব আর কল্পনার মিশ্রণ৷ গোলাগুলি, মারামারির বদলে মাথা খাটানো৷

A gamer plays the video game Battlefield 4 at the EA booth during the Electronic Entertainment Expo in Los Angeles, Wednesday, June 12, 2013. (AP Photo/Jae C. Hong)
ছবি: picture-alliance/AP

গেমটির নির্মাতাদের খুঁজতে হবে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের কাছে৷ যেমন জামিল কেমাল বললেন, ‘‘সাধারণত ভিডিও গেম মানেই সুপার শক্তিধারী সুপারহিরো আর তার সব সুপার অস্ত্রশস্ত্র৷ আমাদের খেলায় গেমার নিজেই একজন সুপারহিরো৷ তার অস্ত্র হল তার নিজের মগজ, সেই সঙ্গে গুগল, ফেসবুক আর গুগল ম্যাপস৷''

বিশ বছরের বেশি সময় ধরে লেক্সিস নুমেরিক ভিডিও গেমস তৈরি করে আসছে, বেচেছেও লাখে লাখে৷ তাদের লক্ষ্য নতুন আইডিয়া আর এ ধরনের খেলার জন্য নতুন গ্রাহক৷ জামিল কেমাল জানালেন, ‘‘আমাদের অন্যান্য ভিডিও গেম আছে৷ আমাদের সাফল্যের ইতিহাস হলো, আমরা যে সব গেম তৈরি করেছি, তা আগে ছিল না৷ যেমন ছোটদের জন্য গেম৷ আমাদের প্রথম ছোটদের গেমটা ছিল ছোট মেয়েদের জন্য৷''

আজও লেক্সিস ছোটদের গেম তৈরি করে থাকে৷ গোটা ফ্রান্সে প্রায় শ'তিনেক ভিডিও গেম তৈরির সংস্থা আছে৷ তারা সরকারি সাহায্যও পায়, কেননা ভিডিও গেম আজ ফরাসি সংস্কৃতির অঙ্গ৷ জামিল কেমাল-ও তা থেকে উপকৃত, ‘‘ইউরোপীয় পর্যায়ে মিডিয়া ইউরোপ নামের একটি তহবিল সারা ইউরোপে ভিডিও গেমস ইন্ডাস্ট্রিকে সাহায্য করে৷ কিন্তু ফ্রান্সে জাতীয় ফিল্ম তহবিলও আমাদের সাহায্য করে থাকে: তারা ইন্টারঅ্যাক্টিভ ভিডিও গেম তৈরিতে উৎসাহ দেয়, ডেভেলপারদের ভরতুকি দেয়৷''

ফ্রান্সে ভিডিও গেম ইন্ডাস্ট্রি বহুদিন আগেই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ছাড়িয়ে গেছে, দ্বিগুণ বিক্রি করছে৷ – লেক্সিস নুমেরিক-এর পরবর্তী প্রকল্প হল ‘ট্যাক্সি জার্নি', একটা অ্যাডভেঞ্চার গেম, যা কিনা লেক্সিসের পক্ষেও নতুন৷ কিন্তু গেমটির নতুনত্ব এবার খেলায় নয়৷ গেম ডেভেলপ করার খরচের একাংশ আসবে গেমারদের কাছ থেকে, সেটাই হল আশা৷ জামিল কেমাল এই অভিনবত্বের জন্য গর্বিত, ‘‘আমরা সেপ্টেম্বরে কিকস্টার্টার প্ল্যাটফর্মে গেমটি পেশ করব, এ যাবৎ ফ্রান্সে খুব কম স্টুডিও-ই যা করেছে৷ আমরা বোধহয় দ্বিতীয় সংস্থা, যারা গেম ডেভেলপ করার পুঁজি সংগ্রহ করতে কিকস্টার্টার ব্যবহার করছে৷''

লেক্সিস নুমেরিক-এর মতো সফল একটি স্টুডিও-কেও নতুনের খোঁজে থাকতে হয়, বিশেষ করে পুঁজি জোগাড় করার নতুন পন্থার খোঁজে৷ একটা গেম ডেভেলপ করার খরচই যে হল পাঁচ লাখ ইউরো!

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ