1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

এরশাদের রাজনীতি

১৮ নভেম্বর ২০১৩

আবার আলোচনায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ৷ গত কয়েকদিনে একেকবার একেক ধরনের বক্তব্য দিয়ে তিনি বেশ আলোচিত হয়েছেন৷ অবশেষে তিনি মহাজোট ছাড়লেও নির্বাচনকালীন সরকারে যোগ দিয়েছেন৷

Dhaka, BANGLADESH: (FILES) In this picture taken 30 August 2000, Bangladesh's deposed president Hussain Muhammad Ershad shows a copy of the countries constitution to journalists,moments after the announcement that he lost his parliamentary seat in Dhaka. A court in the Bangladesh capital 17 September 2006, has cleared former military dictator Ershad of corruption charges that have been pending for 15 years, a public prosecutor said.The not guilty verdict was handed down by a Dhaka court amid media reports that such a decision would pave the way for an alliance between Ershad and Prime Minister Khaleda Zia's four-party coalition government ahead of national polls in January 2007.The case, lodged by the now defunct Anti-Corruption Bureau in 1991, alleged that Ershad used his power to give 49 residential plots to ministers, politicians, journalists and film stars. AFP PHOTO/Jewel SAMAD/FILES (Photo credit should read JEWEL SAMAD/AFP/Getty Images)
ছবি: JEWEL SAMAD/AFP/Getty Images

অল্প সময়ের ব্যবধানে নিজের বক্তব্য থেকে এরশাদের সরে যাওয়া সম্পর্কে রাজীব হাসান চৌধুরী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘এরশাদ সাহেবকে নিয়ে সবাই বড় বড় স্টেটাস দিচ্ছে৷ আমি ভাই ওই ফাঁদে পা দিতে চাই না৷ স্টেটাস লিখে এন্টার দিতে দিতেই আঙ্কেল ভোল পাল্টে ফেলতে পারেন৷ হি ইস ড্যাম ফাস্ট ইউ নো!'' এই স্ট্যাটাসের নীচে নাসরিন সৈয়দ লিখেছেন, ‘‘বুড়া মানুষ তো মনে হয় আলৎসহাইমার হয়েছে৷ ক্ষণে ক্ষণে ভুলে যায়৷ মাফ করে দেন৷''

সামহয়্যার ইন ব্লগে খোমেনী লিখেছেন, ‘‘নিজের কথায় ঠিক না থাকার বিষয়টি এরশাদের মজ্জাগত৷ তাঁর কথায় এখনো যে মানুষ বিভ্রান্ত হয়, সেটিই অবাক করার বিষয়৷ তবে তাঁর সমালোচনা যতই করা হোক না কেন বর্তমানে রাজনীতিতে তিনি যে একটি ফ্যাক্টর তা তিনি প্রমাণ করেছেন৷ একই সঙ্গে তিনি নতুন করে আবারও প্রমান করলেন তার কথার কোনো ঠিক থাকবে না৷ সকালে যা বলবেন, বিকেলে বলবেন ঠিক উল্টো৷''

তবে সবাই যে তাদের লেখায় এরশাদের সমালোচনা করেছেন তা নয়৷ যেমন আমারব্লগে তাজমুল আক্তারের পোস্টের শিরোনাম হচ্ছে ‘এরশাদকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ'৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘এরশাদকে আপনি চোর বলতে পারেন....বেইমান বলতে পারেন, প্রতারক বলতে পারেন৷ কিন্তু একবার একটু কি ভেবে দেখবেন তাঁর করা কাজটা দেশের সার্বিক অবস্থার ভিত্তিতে কত গুরুত্বপূর্ণ ছিল৷ আপনার কি এই কথা মানতে আপত্তি আছে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে একটা অগণতান্ত্রিক ব্যবস্থা যে একটা গণতান্ত্রিক দেশের জন্য অপমানের?....যদি আজকে এরশাদ অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকারে অংশগ্রহণ না করতো তাতে হয়তো তত্ত্বাবধায়কের দাবি মানতে হইতো, কিন্তু এর ফলে বাংলাদেশের গণতন্ত্র আবার পিছিয়ে পড়তো৷ আজকের উদ্ভূত পরিস্থিতি আবার ১০ বছর পরে তৈরি হইতো৷....আজকে এরশাদের গণতন্ত্রের জন্য এক পা এগিয়ে আসার ফলে আমাদের একটা অমীমাংসিত অধ্যায়ের খুব সুন্দর পরিসমাপ্তি ঘটলো৷''

সংকলন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ