1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘ওটেলো বার্নিং’: জুলু ভাষায় বিশ্বের তৃতীয় ফিল্ম

১২ মে ২০১২

২০০৪’এ ‘ইয়েস্টারডে’, ২০০৮ সালে ‘ইজুলু লামি’৷ এছাড়া জুলু ভাষায় আর কোনো ফিল্ম তৈরি হয়নি৷ এবার হল দক্ষিণ আফ্রিকা সরকারের অর্থানুকুল্যে৷ তৈরি করেছেন এক শ্বেতাঙ্গ তথ্যচিত্র নির্মাতা৷

ছবি: AP

সারা ব্লেশার'এর ‘সার্ফিং সোয়েটো' তথ্যচিত্রটি গতবছর মুক্তি পায়৷ সার্ফিং বলতে সমুদ্রে সার্ফিং নয়, ইন্টারনেটেও নয়৷ সোয়েটোর কিশোররা যে ট্রেনের মাথায় চড়ে যেতে ভালোবাসে, তাই ছিল ছবির উপজীব্য৷

দক্ষিণ আফ্রিকায় এই শুক্রবার মুক্তি পেলো ব্লেশারের প্রথম ফিচার ফিল্ম, ‘ওটেলো বার্নিং'৷ তথ্যচিত্রের কায়দায় তোলা ছবি৷ ওটেলো বুথেলেজি ও তাঁর দুই বন্ধু, ডারবানের লামন্টভিল টাউনশিপের এই তিন কিশোরকে নিয়ে কাহিনি৷ পটভূমিতে রয়েছে আশির দশকের শেষে দক্ষিণ আফ্রিকায় যে সহিংসতার স্রোত বয়ে গিয়েছিল, সেই রক্তাক্ত বাস্তব৷

নেলসন মান্ডেলার মুক্তির আগে দেশ তখন গৃহযুদ্ধের মুখে৷ একদিকে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস, অন্যদিকে জুলুদের ইনকাথা দল, যার নেতা ছিলেন মাঙ্গোসুথু বুথেলেজি৷ ওটেলো'র সঙ্গে সেটাই তাঁর সংযোগ৷ ওটেলো কিন্তু খুঁজছে তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতার সংজ্ঞা৷ খুঁজেও পায় ওটেলো: সমুদ্রে সার্ফবোর্ডে চড়ে সার্ফিং৷ তার চেয়েও বড় কথা: প্রথম সাঁতার, প্রথম চুম্বন, প্রথম প্রতিযোগিতা ও প্রথম জয়৷

স্বাধীনতা এবং সেই স্বাধীনতা নিয়ে কি করা যায়৷ স্বাধীনতা রক্ষা না করলে সেটা হারানোর ভয় আছে৷ এই হল ছবির বক্তব্য, বলেছেন ব্লেশার৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী (এএফপি, এপি)
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ