1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড

২৪ এপ্রিল ২০১২

সাগর সরওয়ার-মেহেরুন রুনি সাংবাদিক দম্পতির লাশ কবর থেকে তুলে দু’এক দিনের মধ্যে ফের ময়না তদন্ত করা হবে৷ ব়্যাব জানিয়েছে, যে কোন দিন ময়না তদন্তের জন্য লাশ তুলতে তারা প্রস্তুত আছে৷

All journalists in all media houses in Bangladesh have observed one hour strike protesting the double murder of former DW Editor Sagar Sarowar and his wife journalist Meherun Runi, who were brutally killed in their own house on 11 February 2012. But nobody has been arrested till now and no clue has been detected by the police. Bild: Harun Ur Rashid Swapan Aufnahmedatum: 27.02.2012
ছবি: Harun Ur Rashid Swapan

সাগর-রুনি সাংবাদিক দম্পতির লাশের ময়না তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন ছিল শুরু থেকেই৷ আর সেই প্রশ্ন তুলেছে মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের পর মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া ব়্যাবও৷ ব়্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা এএসপি জাফর উল্লাহ তাই আজ ঢাকা মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে সাগর-রুনি'র লাশ কবর থেকে তুলে ফের ময়না তদন্তের অনুমতির জন্য আবেদ জানান৷ মহানগর হাকিম বিকাশ কুমার সাহা ব়্যাবের আবেদন মঞ্জুর করে লাশ তোলার সময় সেখানে উপস্থিত থাকতে ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহীদুজ্জামানকে নিয়োগ দিয়েছেন৷ ব়্যাবের পরিচালক কমান্ডার সোহাইল আহমেদ জানান, সাগর-রুনির লাশের ভিসেরা রিপোর্ট ত্রুটিপূর্ণ৷ এজন্য দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্তের প্রয়োজন পড়ল৷ তিনি জানান, তাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে৷ দু'এক দিনের মধ্যে তারা আজিমপুর কবরস্থান থেকে লাশ তুলে ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করবেন৷

এদিকে ব়্যাবের এই আবেদনের শুনানির সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে বক্তব্য তুলে ধরেন পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবু৷ তিনি বলেন, ফের ময়না তদন্তের মাধ্যমে সাগর-রুনি সাংবাদিক দম্পতি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত হবে বলে তিনি আশা করেন৷ তার মতে, আগের তদন্তে কোন ত্রুটি থেকে থাকলেও এবার তদন্ত সঠিক পথে এগোবে৷

গত ১১ই ফেব্রুয়ারি ভোর রাতে সাগর-রুনি সাংবাদিক দম্পতিকে তাদের ঢাকার বাসায় দুর্বৃত্তরা নৃশংসভাবে হত্যা করে৷ এখনো হত্যাকাণ্ডের কারণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি৷ গ্রেফতার হয়নি কোন অপরাধীকে৷ মহানগর গোয়েন্দা বিভাগ তদন্তে ব্যর্থ হওয়ার পর গত ১৮ই এপ্রিল হাইকোর্ট এই মামলার তদন্তভার ব়্যাবকে দেয়৷ সোমবার থেকে তারা আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু করে৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ