শনাক্ত হওয়া করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনকে নিয়ে ভয় ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে৷ ধরনটিকে উদ্বেগজনক হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সাউথ আফ্রিকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে শুরু করেছে বিভিন্ন দেশ৷
বিজ্ঞাপন
সাউথ আফ্রিকায় শনাক্ত হওয়া করোনার নতুন ধরন নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ছিল৷ শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও ধরনটিকে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন' বা উদ্বেগজনক হিসেবে শ্রেনিভুক্ত করেছে৷ বি.১.১.৫২৯ ধরনটির নতুন নামকরণ করা হয়েছে ওমিক্রন৷
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ঘোষণার পর বিভিন্ন দেশ সাউথ আফ্রিকার সঙ্গে যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে৷ ভাইরাসের ধরনটি এর মধ্যেই কয়েক দফা নিজেকে পরিবর্তন করেছে বলে জানা যাচ্ছে৷ বিদ্যমান টিকাগুলো ওমিক্রনের বিরুদ্ধে কতটা কার্যকারি হবে তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে৷
যেসব দেশে ছড়িয়েছে
ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত হয়েছে সাউথ আফ্রিকাতে৷ সেখান থেকেই অন্যদেশগুলোতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷
সাউথ আফ্রিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর কমিউনিকেবল ডিজিস-এনআইসিডি জানিয়েছে, তারা ২২ জনকে ওমিক্রন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করতে পেরেছে৷ এখন পর্যন্ত ১০০ এর কম জিন সিকোয়েন্স করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোভিড-১৯ বিষয়ক কারিগরি প্রধান মারিয়া ভ্যান কেরখোভ৷ তিনি বলেন, ‘‘ভাইরাসটি যত ছড়াবে তার পরিবর্তিত হওয়ার সম্ভাবনাও তত বাড়বে৷ দেখা দিবে নতুন নতুন রূপও৷’’
শুক্রবার পর্যন্ত বেলজিয়াম, ইসরায়েল, বতসোয়ানা ও হংকংয়ে ধরনটি শনাক্ত করা গেছে৷
জার্মানিতেও এরইমধ্যে ওমিক্রন পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করছেন হেসে রাজ্যের মন্ত্রী কাই ক্লোজে৷ স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘সাউথ আফ্রিকা থেকে আগত এক পর্যটক করোনার ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে৷’’
জার্মানিতে করোনার চতু্র্থ ঢেউ
কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা এক লাখের কাছাকাছি৷ সংক্রমণের হার, দৈনিক মৃতের সংখ্যাও আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে জার্মানিতে৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব আসলে চতুর্থ ঢেউ আঘাত হানার ইঙ্গিত৷ ছবিঘরে বিস্তারিত...
ছবি: Philipp von Ditfurth/dpa/picture alliance
দৈনিক মৃত্যু বাড়ছে দ্রুত
ওপরের ছবিটি বন শহরের এক কবরস্থানের৷ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া স্ত্রীকে স্মরণ স্বামী৷ জার্মানির অনেক শহরেই এখন করোনায় মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে৷ রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট (আরকেআই)- এর তথ্য অনুযায়ী, গত পহেলা অক্টোবর সারা দেশে করোনায় মারা গিয়েছিলেন ১৮ জন৷ ১৮ নভেম্বর সেই সংখ্যাটা বেড়ে হয়েছে ২০১ জন৷ একদিনে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর নতুন রেকর্ড এটি৷
ছবি: Ute Grabowsky/photothek/imago images
কফিনেও সতর্কবার্তা
কবরস্থানে কফিনের সারি৷ একটি কফিনে জার্মান ভাষায় লেখা, ‘ইনফেকসিয়ন্সগেফার’, যার অর্থ ‘ইনফেকশনের ঝুঁকি’৷
ছবি: Robert Michael/dpa/picture alliance
ঝুঁকিতে বয়স্করা
ছবিতে এক ‘বৃদ্ধাশ্রমে’ একজনকে চিকিৎসাসেবা দেয়ার দৃশ্য৷ করোনায় বয়স্কদের প্রাণহানির শঙ্কা সবসময়ই বেশি৷ সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধাশ্রমে নতুন করে হানা দিয়েছে করোনা৷
ছবি: Jens Kalaene/dpa/picture alliance
শিশুরাও আক্রান্ত
জার্মানিতে শিশুরাও করোনায় সংক্রমিত হচ্ছে৷ পাঁচ থেকে ১৪ বছর বয়সিদের সংক্রমণের হার আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় তিনগুণ বেড়েছে৷ জার্মানির স্কুলে আগে থেকেই ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়মিত করোনা পরীক্ষা করানো হয়৷ এখন সব শিশুকে টিকা দেয়া শুরুর কথা ভাবা হচ্ছে৷
ছবি: Christian Charisius/dpa/picture alliance
আইসিইউ সংকট
লাইপসিশের এক হাসপাতালের আইসিইউতে করোনার চিকিৎসার দৃশ্য দেখা যাচ্ছে ওপরের ছবিতে৷ সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে রোগীর ভিড়ও বাড়ছে৷ আইসিইউ খালি পাওয়াও মুশকিল হয়ে যাচ্ছে অনেক হাসপাতালে৷
ছবি: Jan Woitas/dpa/picture alliance
কঠোর স্বাস্থ্যবিধি
হামবুর্গের এই স্টেশনের মতো জার্মানির সব শহরের গণপরিবহনে আবার ভিড় দেখা যাচ্ছে৷ তবে মাস্ক পরার পাশাপাশি স্বাস্থবিধির কঠোর অনুসরণও সবার জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে৷ দুই ডোজ টিকা নেয়া, করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ হওয়া কিংবা করোনা থেকে অতি সম্প্রতি সেরে ওঠা ব্যক্তিরাই কেবল ট্রেন, ট্রাম বা বাসে উঠতে পারেন৷
ছবি: Eibner/imago images
হোম অফিস
একটা সময় সংক্রমণ মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসায় জার্মানিতে হোম অফিসের বাধ্যবাধকতা অনেক শিথিল করা হয়েছিল৷ কিন্তু ‘ফোর্থ ওয়েভ’-এর আশঙ্কা জাগতেই আবার নড়েচড়ে বসছে প্রশাসন৷ সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে ঘরে বসে কাজ করাকেই আবার অগ্রাধিকার দিচ্ছেন অনেকে৷৷
ছবি: Imago/S. Midzor
ক্রিসমাস মার্কেটে কঠোরতা
ওপরে ফ্রাইবুর্গ শহরের ক্রিসমাস মার্কেটের ছবি৷ স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে সীমিত সংখ্যক দর্শনার্থীর উপস্থিতিতে ক্রিসমাস মার্কেট চলছে সেখানে৷ জার্মানির বেশিরভাগ শহরেই এভাবে ক্রিসমাস মার্কেট বসেছে৷ তবে বাভারিয়া রাজ্য কর্তৃপক্ষ খুব কঠিন নিয়মে শুরু করেছে ক্রিসমাস মার্কেট৷ কোনো শহরে সপ্তাহে সংক্রমণ এক হাজার হবার সঙ্গে সঙ্গেই পুরো এলাকা লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে বাভারিয়া৷
ছবি: Philipp von Ditfurth/dpa/picture alliance
আবার বিনা পয়সায় করোনা পরীক্ষা
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ায় সবাইকে নিজের খরচে করোনা পরীক্ষা করানোর কথা বলেছিল জার্মান সরকার৷ কিন্তু করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের ইঙ্গিত দেখা দিতেই আবার বদলে গেছে নিয়ম৷ ফিরে এসেছে বিনে পয়সায় করোনা পরীক্ষা করানোর সুযোগ৷
ছবি: Julian Stratenschulte/dpa/picture alliance
9 ছবি1 | 9
নেদারল্যান্ডস জানিয়েছে, শুক্রবার সাউথ আফ্রিকা থেকে আগত দুইটি ফ্লাইটের ৬১ জন যাত্রীর করোনা শনাক্ত হয়েছে৷ তাদেরকে এখন আরো পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে৷
চেক রিপাবলিক নামিবিয়া থেকে আগত একজনের শরীরে করোনার নতুন ধরন শনাক্ত করেছে৷ সেটি ওমিক্রনের কিনা তা নিয়ে পরীক্ষা চলছে৷
ইউরোপীয় সেন্টার ফর ডিজিস প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল জানিয়েছে, ইউরোপে করোনার নতুন এই ধরন ছড়িয়ে পড়ার উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে৷
দেশগুলোর প্রতিক্রিয়া
আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিভিন্ন দেশ৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ধরনটিকে উদ্বেগজনক হিসেবে ঘোষণা করার পরপরই প্রথম উদ্যোগ নেয় যুক্তরাজ্য৷ সাউথ আফ্রিকার সঙ্গে যাতায়াত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল, ইটালিও৷ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘‘সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আমরা অবহিত হয়েছি৷ এই ভ্যারিয়েন্ট খুবই অ্যাগ্রেসিভ৷ এ কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগাযোগ এখনই স্থগিত করা হচ্ছে৷’’
তবে তাড়াহুড়া করে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পক্ষপাতি নয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷ এক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত নির্ভর পদক্ষেপ নেয়ার পরামর্শ তাদের৷
অন্যদিকে পশ্চিমা দেশগুলোর আচরণের সমালোচনা করেছেন সাউথ আফ্রিকার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জো ফাহলা৷ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘‘আমরা মনে করি কিছু প্রতিক্রিয়া অন্যায্য৷’’
এখন পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে
শুক্রবার ওমিক্রনের ঝুঁকি বিষয়ে আলোচনা করতে জেনেভায় জরুরি বৈঠকে বসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷ ডব্লিউএইচও বলছে, ওমিক্রনে করোনা থেকে সেরে ওঠা রোগীরাও পুনরায় আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে৷ এজন্য দেশগুলোকে নজরদারি বৃদ্ধি, ধরন শনাক্ত করার জন্য জিন সিকোয়েন্স কার্যক্রম চালু করা, শনাক্ত হলে প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছে৷ সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে তারা৷
ডব্লিউএইচও বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভাইরাসের ধরনটি নিজেকে অসংখ্যবার রূপান্তর করেছে৷ এর কোন কোনটির বৈশিষ্ট্য ভয়ের কারণ তৈরি করছে৷ তবে পিসিআর পরীক্ষায় এখনও ওমিক্রনকে শনাক্ত করা যাচ্ছে৷
টিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ
ওমিক্রন নিজেকে যেভাবে বদলে ফেলেছে তাতে বিদ্যমান টিকাগুলো এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে পারবে কিনা তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে৷ এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে আরো তথ্য সংগ্রহ করছে ডব্লিউএইচও৷ জেনেভার বৈঠকের আগে সংস্থাটির কোভিড-১৯ বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ডেভিড নাবারো বিবিসিকে বলেন, সাউথ আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়া নতুন ধরন ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগের যথেষ্ট কারণ আছে৷ কেননা, টিকার কারণে যে প্রতিরোধ ব্যবস্থাটি সবাই মিলে এতদিনে গড়ে তুলতে পেরেছিল সেটি ভেঙ্গে ফেলার ক্ষমতা এই ভাইরাসটির আছে বলে তার কাছে মনে হচ্ছে৷
শীত শুরু হতেই ইউরোপে করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে৷ অথচ সব দেশে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে ঐকমত্য এখনো আসেনি৷ এখনো চলছে ভ্যাকসিনবিরোধী সমাবেশ৷ তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর হচ্ছে কোনো কোনো দেশ৷ দেখুন ছবিঘরে...
ছবি: Flavio Lo Scalzo/REUTERS
রাশিয়া : ইউরোপে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে করোনায় সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে রাশিয়ায়৷ সেখানে করোনায় সংক্রমিত হয়ে মৃতের সংখ্যা এখন দুই লাখ ৬০ হাজার ৩৩৫৷ ওপরের ছবিতে রাশিয়ার এক শহরের হাসপাতালে কোভিড-১৯- এ সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসার দৃশ্য৷
ছবি: Kirill Braga/REUTERS
জার্মানি : সংক্রমণ বাড়ছে, বাড়ছে কোন্দল
জার্মানিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা এক লাখ হতে চলেছে (৯৮, ৯০৮)৷ সংক্রমণও বাড়ছে৷ সপ্তাহে প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ৩৩৬ ছাড়িয়েছে৷ কিছু হাসপাতালের আইসিইউ ভরে যাওয়ায় নতুন করে রোগী ভর্তি করা যাচ্ছে না৷ অথচ করোনা সংকটের শুরুর দিকে জার্মানির মূল স্রোতের রাজনৈতিক দলগুলো কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য সত্ত্বেও যেভাবে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিয়েছিল, সেই ‘ঐকমত্যে’ এখন ফাটল দেখা যাচ্ছে৷
ছবি: Lukas Barth/REUTERS
ইটালি : ভ্যাকসিনে বিল গেটস!
ইউরোপের আরেক দেশ ইটালিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা এক লাখ ৩২ হাজার ৯৬৫ জন৷ সংক্রমণ আবার বাড়ছে৷ অথচ ভ্যাকসিনবিরোধী সমাবেশ এখনো চলছে৷ মিলানের এক সমাবেশের একটা প্ল্যাকার্ডে বিল গেটসকে বলা হচ্ছে ‘যিশুবিরোধী’৷
ছবি: Flavio Lo Scalzo/REUTERS
অস্ট্রিয়া : ভ্যাকসিনবিরোধীদের জন্য লকডাউন
অস্ট্রিয়াতেও কোভিড-১৯-এ সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত৷ গত সোমবার থেকে যারা এখনো ভ্যাকসিন নেননি তাদের লকডাউনের আওতায় নেয়া হয়েছে৷ ওপরের ছবিতে ভিয়েনা শহরের লকডাউন করা একটি অঞ্চলে পুলিশের টহল৷
ছবি: Lisi Niesner/REUTERS
গ্রিস : ক্লান্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের বিক্ষোভ
করোনা সংকট শুরুর পর থেকে গ্রিসের স্বাস্থ্যকর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন৷ কাজের চাপ এত বেশি যে নিরুপায় হয়ে বিক্ষোভেও নামতে শুরু করেছেন তারা৷ ওপরে এথেন্সের সেরকম এক বিক্ষোভ মিছিলের ছবি৷
ছবি: Louiza Vradi/REUTERS
ইটালি : ভ্যাকসিনবিরোধী বিক্ষোভে রবার্ট কেনেডি
মিলানের এক ভ্যাকসিনবিরোধী সমাবেশে হাজির যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজা রবার্ট এফ কেনেডি৷