1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মান সংস্কৃতি

১ মে ২০১২

কলকাতার জার্মান কনসুলেট এবং একাধিক বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ২৬ থেকে ২৮ এপ্রিল কলকাতায় হয়ে গেল হিপ-হপ এবং ব্রেক ডান্সের প্রশিক্ষণ শিবির এবং গ্রাফিতি বা দেওয়াল চিত্রের কর্মশালা৷

ছবি: DW

শব্দগুলোর সঙ্গে অল্পবিস্তর সবাই পরিচিত৷ বিশেষত ব্রেক ডান্স এবং হিপ হপ নাচ৷ এছাড়া বর্ণময় দেওয়ালচিত্র বা গ্রাফিতি-ও বিচ্ছিন্নভাবে হলেও চোখে পড়ে আমাদের দেশে৷ আসলে এ সবই এক ‘স্ট্রিট কালচার' বা পথ-সংস্কৃতির অংশ, যা পশ্চিমের দেশগুলোয় জনপ্রিয় হলেও, ভারত বা বাংলাদেশে নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ৷ কলকাতায় এমন কিছু নৃত্য প্রশিক্ষণ সংস্থা আছে, যারা এই ধরনের সংস্কৃতির প্রসার ঘটাতে চায়৷ মূলত তাদেরই উৎসাহে এবং কলকাতার জার্মান কনসুলেটের সক্রিয় সহযোগিতায় এপ্রিলের ২৬ থেকে ২৮ তারিখ, কলকাতায় হয়ে গেল বেশ কয়েকটি কর্মশালা. যেখানে নাচের তালিম দিতে এসেছিলেন জার্মানির কোলোন শহরের হিপ হপ নাচিয়ে ফ্রিডা ফ্রস্ট৷ মুম্বইয়ের একটি হিপ হপ ও ব্রেক ডান্স গ্রুপের সঙ্গে তিন দিন ধরে ফ্রিডা ওয়ার্কশপ করলেন এখানকার ছেলেমেয়েদের নিয়ে৷ ফ্রিডার অভিজ্ঞতা হল, পর্যটক হিসেবে এলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলাটা এত সহজ হত না, যা এই নাচের কর্মশালার সুবাদে সম্ভব হল৷

ছবি: DW

কলকাতার ‘টুইস্ট অ্যান্ড টার্ন স্টুডিও' নামে যে নৃত্য প্রশিক্ষণ সংস্থা এই ইন্দো-জার্মান হিপ হপ প্রকল্পের শরিক ছিল, তার কর্ণধার তাপস দাস বোঝালেন, হিপ হপ কীভাবে প্রসার পাচ্ছে আমাদের দেশেও৷

কিন্তু বিদেশে যে পথ সংস্কৃতি মূলত নিম্নবিত্ত সমাজে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে, সেটা তো আমাদের দেশে এখনও বিত্তবান শ্রেণীর মধ্যেই জনপ্রিয়৷ না, তাপসের দাবি, হিপ হপ বা ব্রেক ডান্স ধনী-দরিদ্রের ভেদাভেদ মানে না৷

তিন দিনের এই যৌথ কর্মশালার বর্ণময় সমাপ্তি ঘটল দক্ষিণ কলকাতার ম্যাডক্স স্কোয়্যারে হিপ হপ নাচের একটি জ্যামিং সেশনের মধ্য দিয়ে, যা তারিফ কুড়লো সাধারণ মানুষের৷

প্রতিবেদন: শীর্ষ বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

বাংলাদেশ