1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইসরায়েলের ‘প্রতিশোধ’ শুরু

১ জুলাই ২০১৪

প্রায় তিন সপ্তাহ পর উদ্ধার হয়েছে ইসরায়েলের তিন কিশোরের মৃতদেহ৷ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কিশোরদের হত্যা করার জন্য হামাসকে চড়া মূল্য দিতে হবে৷ ইতিমধ্যেই অবশ্য হামাস গোষ্ঠীর এক কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে৷

Leichen der vermissten israelischen Jugendlichen gefunden
ছবি: Lior Mizrahi/Getty Images

গত ১২ই জুন নিখোঁজ হয় ইসরায়েল আর যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ নাগরিক তিন কিশোর এভাল ইফরাহ, গিলাদ শার এবং নাফতালি ফ্রাংকায়েল৷ ফিলিস্তিনি জঙ্গি সংগঠন হামাস তাদের অপহরণ করেছে – এই সন্দেহে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় অভিযান শুরু করে৷ মূলত ১৬ থেকে ১৯ বছর বয়সি তিন কিশোরকে উদ্ধারের লক্ষ্যে শুরু করা এ অভিযানে এ পর্যন্ত হামাস নিয়ন্ত্রিত বেশ কিছু জায়গায় যুদ্ধ বিমান থেকে হামলা চালানো হয়েছে৷ সোমবার হেব্রনের উত্তরের এক জায়গার পাথের স্তূপের নীচ থেকে অপহৃত তিন কিশোরের মৃতদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী৷

ইসরায়েল সেনাবাহিনীর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান যে, তাঁরা তদন্ত করে জেনেছেন, তিন কিশোরকে হামাসই অপহরণ করেছিল৷ অপহরণের পরই তাদের হত্যা করায় হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি৷ নিখোঁজ কিশোরদের মৃতদেহ খুঁজে পাওয়ার পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাসকে এর জন্য চরম মূল্য দিতে হবে৷ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোশে ইয়াআলন হামাসের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘‘আমরা জেনেছি এই অপহরণ এবং হত্যাকাণ্ডের জন্য হামাসই দায়ী৷ ওদের (হামাস) এক হাত দেখে নেয়ার আগ পর্যন্ত আমরা থামবো না৷''

হামাস অবশ্য এই অপহরণকে সমর্থন জানালেও এর দায়িত্ব স্বীকার করেনি৷

ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর সন্দেহের তালিকায় রয়েছে হামাসের দুই কর্মী মারভান কোয়াসমেহ এবং আমের আবু আইশেহ৷ হেব্রনের এই দুই বাসিন্দা তিন কিশোর নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে লাপাত্তা৷ ইসরায়েলের এক সেনা কর্মকর্তা জানান, মঙ্গলবার হেব্রনে আবু আইশেহ-এর ঘরের একটি দরজা উড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তবে ঘরের বাকি অংশের কোনো ক্ষতি করা হয়নি৷

এসিবি/ডিজি (এপি, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ