গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ভারতের কুলভূষণ যাদবকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল পাকিস্তানের সামরিক আদালত৷ এই দণ্ডাদেশ ভিয়েনা চুক্তির খেলাপ – এই মর্মে ভারত আন্তর্জাতিক আদালতে আর্জি জানালে মৃত্যুদণ্ডের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে আদালত৷
বিজ্ঞাপন
গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় নৌ-সেনার প্রাক্তন অফিসার কুলভূষণ যাদবকে পাকিস্তানের সামরিক আদালত গোপন বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ায় হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে বিষয়টি তোলে নতুন দিল্লি৷ তা না হলে যে কোনোদিন তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে পারতো৷ কিন্তু আন্তর্জাতিক আদালত কুলভূষণের মৃত্যুদণ্ডের ওপর অন্তর্বতী স্থগিতাদেশ দেয়৷ ভারতের পক্ষে সওয়াল করেন অ্যাটর্নি জেনারেলের নেতৃত্বে বাঘা বাঘা কয়েকজন আইনজীবী৷ ভারতের বক্তব্য, কুলভূষণকে গ্রেপ্তার করা হয় ২০১৬ সালের মার্চ মাসে৷ ইরান থেকে তাকে অপহরণ করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়৷ কুলভূষণ ইরানে গিয়েছিলেন তার ব্যক্তিগত ব্যবসায়িক কাজে৷ যদিও পাকিস্তান বলেছে কুলভূষণকে গ্রেপ্তার করা হয় বালুচিস্তান থেকে৷ তাদের কথায়, সেখানে চরবৃত্তি এবং নাশকতামূলক কাজে জড়িত ছিল সে৷
ভারত ও পাকিস্তানের ‘রাজনীতি’র দাম দিচ্ছেন কাশ্মীরিরা
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কাশ্মীর নিয়ে সংঘাত কোনোকালেই বন্ধ হয়নি; অপরদিকে কাশ্মীরে গত তিন দশক ধরে একটি সশস্ত্র গণ-অভ্যুত্থান চলেছে৷ ইসলামাবাদ এবং নতুন দিল্লির আচরণে বহু কাশ্মীরি বিরূপ৷
ছবি: Getty Images/AFP/T. Mustafa
ব্যাপক সামরিক অভিযান
ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে একটি নতুন অভিযান শুরু করেছে৷ অভিযান চলেছে শোপিয়ান জেলার ২০টি গ্রামকে ঘিরে৷ নতুন দিল্লির অভিযোগ, ইসলামাবাদের মদতে জঙ্গিরা পাকিস্তানি-ভারতীয় ‘নিয়ন্ত্রণরেখা’ পার হয়ে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনীর উপর হামলা চালাচ্ছে৷
ছবি: picture alliance/AP Photo/C. Anand
সৈন্যদের ‘হত্যা করে অঙ্গচ্ছেদ করা হয়েছে’
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হাতে ভারতীয় সৈন্যদের হত্যার বদলা নেবার হুমকি দিয়েছে ভারত৷ পাকিস্তান ঐ হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সৈন্য ও অধিনায়কদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিক – এই দাবি করেছেন ভারতের বিদেশ সচিব সুব্রহ্মণিয়ম জয়শঙ্কর৷
ছবি: H. Naqash/AFP/Getty Images
সুদীর্ঘ সংঘাত
১৯৮৯ সাল থেকে মুসলিম বিদ্রোহীরা ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে৷ এই এলাকায় যে এক কোটি বিশ লাখ মানুষের বাস, তাদের ৭০ শতাংশ মুসলিম৷ ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা পাওয়া যাবৎ ভারত ও পাকিস্তান কাশ্মীরকে নিয়ে তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে৷ উভয় দেশই সম্পূর্ণ কাশ্মীর তাদের বলে দাবি করে৷
হিংসার আগুন
কাশ্মীরের ভারতীয় অংশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি গত বছরের জুলাই মাস থেকেই সঙ্গীণ, যখন বুরহান ওয়ানি নামের এক তরুণ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা নিহত হন৷ তখন থেকে ভারতীয় শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সৈন্যদের মধ্যে সঙ্ঘর্ষে শত শত মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন৷
ছবি: Reuters/D. Ismail
উরি আক্রমণ
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ইসলামি জঙ্গিদের আক্রমণে অন্তত ১৭ জন ভারতীয় সৈন্য নিহত ও আরো ৩০ জন আহত হন৷ ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, এই বিদ্রোহীরা পাকিস্তান থেকে কাশ্মীরের ভারতীয় অংশে ঢোকে এবং প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে যে, অনুপ্রবেশকারী জঙ্গিরা পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ-এর সদস্য৷
ছবি: UNI
সামরিক সমাধান সম্ভব নয়
ভারতের সুশীল সমাজের একাংশ মনে করে, নতুন দিল্লি কাশ্মীরে উত্তেজনার জন্য শুধু ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারে না৷ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন মোদী সরকারের কাছে কাশ্মীরে নিয়োজিত সেনা কমিয়ে জনগণকে তাদের ভাগ্য নির্ধারণের সুযোগ করে দেয়ার দাবি জানিয়েছে৷
ছবি: Getty Images/AFP/T. Mustafa
মানবাধিকার লঙ্ঘণ
কাশ্মীরে ভারতীয় সৈন্যদের গুরুতরভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘণ করার ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পর, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ কাশ্মীরের একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করেছে৷ একটি ভিডিওতে এক কাশ্মীরি বিক্ষোভকারীকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি জিপে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে – দৃশ্যটি সোশ্যাল মিডিয়ায় বিপুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে৷
ছবি: Getty Images/AFP/
তুরস্কের মধ্যস্থতার প্রস্তাব
তুর্কি প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়েপ এর্দোয়ান তাঁর নতুন দিল্লি সফরের আগে কাশ্মীর সংঘাতে একটি ‘বহুপাক্ষিক সমাধানের’ প্রস্তাব দেন৷ ভারত তাঁর এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে যে, কাশ্মীর সংক্রান্ত বিরোধ একমাত্র নতুন দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিকভাবে সমাধান করা সম্ভব৷
ছবি: Reuters/A. Abidi
সেনামুক্ত কাশ্মীর
স্বাধীন কাশ্মীরের প্রবক্তারা চান যে, ভারত ও পাকিস্তান সরে দাঁড়াক ও কাশ্মীরের জনগণকে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের সুযোগ দিক৷ ‘ভারত ও পাকিস্তানের তাদের অংশ থেকে সৈন্যাপসারণের সময়সূচি ঘোষণা করার এবং আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে গণভোট অনুষ্ঠানের সময় এসেছে,’ পাকিস্তানি কাশ্মীরে এ কথা বলেছেন জম্মু-কাশ্মীর মুক্তিফ্রন্টের প্রধান তৌকির গিলানি৷
ছবি: picture-alliance/dpa/J. Singh
বিচ্ছিন্ন হবার সম্ভাবনা কম
অধিকাংশ পর্যবেক্ষকের মতে, কাশ্মীরের বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা কম৷ কাশ্মীরে জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে শক্ত হাতে মোকাবিলা করার ভারতীয় নীতি অংশত সফল হলেও, একদিন-না-একদিন নতুন দিল্লিকে কাশ্মীর সংকটের একটি রাজনৈতিক সমাধান খুঁজে বার করতে হবে বলে তারা মনে করেন৷
ছবি: Getty Images/AFP/T. Mustafa
10 ছবি1 | 10
এদিকে ভারতের অভিযোগ, কুলভূষণের গ্রেপ্তারের খবর দিল্লিকে জানানো হয়নি৷ দিল্লি ঘটনাটা জেনেছিল অনেকদিন পর, এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে৷ কূটনৈতিক নিয়মানুসারে ভারত কনসুলেট স্তরে কুলভূষণের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে পাকিস্তান সরকার তার অনুমতি দিতেও অস্বীকার করে৷ অন্তত ১৫ বার এই আবেদন নাকচ করে দেওয়া হয়৷ এমনকি কুলভূষণের মা ছেলের সঙ্গে দেখা করতে চাইলে তাঁকেও ভিসা দেয়নি ইসলামাবাদ৷ এটা ভিয়েনা কনভেনশন এবং আন্তর্জাতিক আইনের খেলাপ৷ তাই এর প্রেক্ষিতে, আন্তর্জাতিক বিচার আদালত, আইসিজে-র প্রেসিডেন্ট রনি আব্রাহাম কুলভূষণের মৃত্যুদণ্ডের ওপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে চিঠি দিয়ে জানান যে, আন্তর্জাতিক আদালতের চূড়ান্ত রায় সাপেক্ষে এই ফাঁসির আদেশ যেন কার্যকর করা না হয়৷ প্রধানমন্ত্রী শরিফ যেন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন৷
এই স্থগিতাদেশে পাকিস্তানের উপর কিছুটা হলেও চাপ সৃষ্টি করতে পারায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং কুলভূষণের পরিবারে আপাতত স্বস্তি৷ কিন্তু ভূমিগত বাস্তবতা নিরিখে দিল্লির উদ্বেগ কমেনি৷ প্রশ্ন হলো, আন্তর্জাতিক আদালতের এই নির্দেশ পাকিস্তান আদৌ মানবে কিনা এবং মানলে কতটা? কারণ আন্তর্জাতিক আদালতের রায় কোনো সার্বভৌম দেশের কাছে বাধ্যতামূলক নয়৷ পাকিস্তান সেই জমি শক্ত করে ধরে রেখে বলেছে, দেশের অভ্যন্তরিণ কিংবা জাতীয় নিরাপত্তার মতো ইস্যুগুলি আন্তর্জাতিক আদালতের এক্তিয়ারে পড়ে না৷ এখনও পর্যন্ত স্থগিতাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানের যে সুর শোনা যাচ্ছে, তাতে মনে হয় না এই স্থগিতাদেশ ইসলামাবাদ মানবে৷ দ্বিতীয়ত, দিল্লির কপালে চিন্তার ভাঁজ আরও একটা কারণে৷ পাকিস্তান কি এই সুযোগে কাশ্মীরে মানবাধিকারের ইস্যু নতুন করে বিশ্ব মঞ্চে তুলতে পা? যেটা দ্বিপাক্ষিক ইস্যু বলে তৃতীয়পক্ষের মধ্যস্থতায় ভারত গোড়া থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে৷ হালে দিল্লিতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এর্দোয়ানকেও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়৷
দিল্লির প্রথম সারির এক সংবাদপত্রের অভিজ্ঞ সাংবাদিক ইন্দ্রানী বাগচি ডয়চে ভেলেকে এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের মতিগতি দেখে তো মনে হচ্ছে না যে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় পাকিস্তান মানবে৷ তবে হ্যাঁ, কনসুলার যোগাযোগের অনুমতি দিতে হতে পারে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে৷ আগামী সোমবার আন্তর্জাতিক আদালতে দু'পক্ষেরই সওয়াল-জবাব হবে৷ তাতে পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক ইস্যুর যুক্তি হয়ত টিকবে না৷ কারণ ভারত ভিয়েনা কনভেনশনের যে ধারার উল্লেখ করেছে, তাতে কনসুলার যোগাযোগের ওপর জোর দেয়া হয় এবং ২০০৮ সালে এবিষয়ে ভারত-পাক একটা চুক্তিও হয়৷ কাজেই আদালত হয়ত দ্বিপাক্ষিকতার ভিত্তিতে কনসুলার সুবিধা দেবার নির্দেশ দিতে পারে আন্তর্জাতিক আদালত এবং পাকিস্তানের পক্ষে সেটা না মেনে উপায় থাকবে না৷''
তৃতীয়ত, অতীতে ১৯৭১ সালে লাহোরগামী ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান ছিনতাই হলে আন্তর্জাতিক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ভারত৷ সেটাও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে৷ ভারতের আকাশে পাকিস্তানের অসামরিক বিমান উড়ানের অধিকার নিয়ে, আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান উড়ান সংস্থা (আইসিএও)-এর বিরুদ্ধে. পাকিস্তানের বক্তব্য ছিল, ভারত একতরফাভাবে এটা বন্ধ করতে পারে না৷ বিশ্ব আদালতে ভারতের যুক্তি ধোপে টেকেনি৷ সৌরভ কালিয়া মামলাতেও ভারতের কৌশলগত অবস্থান ছিল এটি ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক বিষয়, আইসিজের এক্তিয়ারের বাইরে৷ কারণ ১৯৪৮ সালে কাশ্মীরে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর আগ্রাসন নিয়ে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরু জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বিষয়টি তোলায় আজ পর্যন্ত তার ফল ভুগতে হচ্ছে ভারতকে৷ পরবর্তীকালে জম্মু-কাশ্মীরের সালাল জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ও তুলবুল প্রকল্প নিয়ে বিবাদ আপোষে মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে৷ সিন্ধু নদের জলপ্রবাহ নিয়ে অবশ্য বিশ্বব্যাংকের প্রকৌশলগত সহায়তা মেনে নিয়েছে৷ কারণ এতে বিশ্বব্যাংকের অর্থ সাহায্য রয়েছে৷
ভারতে পাকিস্তানি যে ৭ তারকাকে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যে উত্তেজনা চলছে, এর জের ধরে এবার সাতজন পাকিস্তানি তারকাকে ভারতে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা৷ অবিলম্বে তাঁদের ভারত ছাড়ার হুমকি দিয়েছে সংগঠনটি৷
ছবি: Getty Images/AFP/STR
ফাওয়াদ খান
বর্তমানে বলিউডে সবচেয়ে জনপ্রিয় পাকিস্তানি তারকা ফাওয়াদ খান৷ ২০১৪ সালে ‘খুবসুরত’ মুভির মাধ্যমে তিনি বলিউডে ঘাঁটি গাড়েন৷
ছবি: STRDEL/AFP/Getty Images
মীরা
পাকিস্তানি অভিনেত্রী মীরা যখন বলিউডে পদার্পণ করলেন, তখন তাঁকে নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল৷ বলিউডে তাঁর সবশেষ মুভি ‘ভড়াস’, যা ২০১৩ সালে মুক্তি পায়৷
ছবি: Getty Images/AFP/STR
বীণা মালিক
বীণা মালিক বিগ বস-এর মাধ্যমে ভারতীয় মিডিয়ায় আলোচনায় আসেন৷ এরপর তিনি বলিউডে প্রবেশ করেন৷ ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়’ তাঁর প্রথম হিন্দি ছবি৷ কিন্তু দর্শক তাঁকে ভালোভাবে নেয়নি৷
ছবি: Getty Images/AFP/STR
আতিফ আসলাম
গায়ক অভিজিতসহ বলিউডের বেশ কিছু ব্যক্তি বরাবরই আতিফ আসলামের বিরোধিতা করে আসছেন৷ কিন্তু এরপরই বলিউডের বেশ কিছু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের সুপারহিট গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আতিফ আসলাম৷
ছবি: Getty Images/AFP/STRDEL
জাবেদ শেখ
‘জান্নাত’, ‘যুবরাজ, ‘তামাশা’সহ বেশ কিছু জনপ্রিয় হিন্দি চলচ্চিত্রের অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে জায়গা করে নিয়েছেন জাবেদ শেখ৷
ছবি: DW/T. Saeed
আলী জাফর
‘তেরে বিন লাদেন’ ছবির মাধ্যমে দর্শকদের নজর কেড়েছিলেন আলী জাফর৷ এরপর বেশ কিছু হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি৷
ছবি: Imago/Hindustan Times/W. Gashroo
রাহাত ফাতেহ আলী খান
‘তুঝে দেখ দেখ সোনা’ রাহাত ফাতেহ আলী খানের অন্যতম জনপ্রিয় গান৷ এরপরও বহু হিন্দি চলচিত্রে অনেক জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন তিনি শ্রোতাদের৷