1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বিএনপি’র কর্মসূচি

২ মে ২০১২

গ্রেফতার এড়াতে বিএনপির অধিকাংশ কেন্দ্রীয় নেতাই আত্মগোপন করেছেন৷ আর যারা গ্রেফতার হয়েছেন, তারা জামিন পাননি৷ এই অবস্থায় বিএনপি রোববার পর্যন্ত নতুন কোন কর্মসূচি দিচ্ছেনা৷

ছবি: DW/S.K.Dey

গত রোববারে হরতালে সচিবালয়ে বোমা বিস্ফোরণের পরই বিরোধী দলের আন্দোলনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নেয় সরকার৷ ২টি মামলায় বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং ৩০ জন কেন্দ্রীয় নেতাসহ ৭২ জনকে আসামি করা হয়৷ এদের মধ্যে যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ আদালত তাদের কাউকেই জামিন দেয়নি৷ কেন্দ্রীয় নেতারা উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন জানালেও তা শুনানির অপেক্ষায় আছে৷ পুলিশের সহকারী কমিশনার শিবলি নোমান জানান, তাদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে৷ কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা বাসায় থাকছেন না৷ তাঁরা গা ঢাকা দিয়েছেন৷

এই পরিস্থিতিতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ মনে করেন, মামলা দিয়ে, গ্রেফতার করে আন্দোলন বন্ধ করা যাবেনা৷ সরকার দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে৷

৩রা মে ঢাকায় আসছেন জাপানের উপ প্রধানমন্ত্রী৷ আর ৫ই মে আসছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এবং ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি৷ তাই বিএনপি রোববার পর্যন্ত নতুন কোন কর্মসূচি দিচ্ছেনা৷ মওদুদ জানান, এরপর তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা এবং ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারের দাবিতে হরতালসহ আরো কঠোর কর্মসূচি দেবেন৷

গত ১৭ই এপ্রিল গাড়ি চালকসহ ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর তাকে উদ্ধারের দাবিতে বিএনপি ২ দফায় মোট ৫ দিন সারা দেশে হরতাল পালন করেছে৷ আজ সন্ধ্যায় ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদির তার স্বামীকে উদ্ধারের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ