করোনার কারণে চলাফেরায় লাগাম পড়ানোয় দুই মাসের বেশি সময় ঢাকার রাস্তায় এমন দৃশ্য চোখে পড়েনি৷ সম্প্রতি সাধারণ ছুটি শেষ হওয়ায় সেই চেনা ছবি আবার ফিরে এসেছে৷

ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে৷ নিয়ম না মানলে সর্বোচ্চ ছয় মাসের জেল ও সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান করা হয়েছে৷

জীবাণুমুক্ত করা গাড়ি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে৷ চালক, সহকারী ও যাত্রীদের মাস্ক ব্যবহার করতে হচ্ছে৷

পাশাপাশি দুই আসনে যাত্রী না বসানোর নিয়ম করা হয়েছে৷

লোকাল বাসের হেলপারের হাতে স্যনিটাইজার৷ বাসে ওঠার সময় যাত্রীদের হাতে স্প্রে করে দেন তিনি৷

কী ধরনের মাস্ক পরতে হবে সে ব্যপারে নির্দেশনা দেয়া হয়নি৷ ফলে কেউ সার্জিক্যাল মাস্ক আর কেউ কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করছেন৷ একেকটি সার্জিক্যাল মাস্ক এখন ১৫-২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে৷

গাবতলী বাসস্ট্য়ান্ডের ছবি৷ আজ সেখানে যাত্রী সংখ্যা অনেক কম ছিল৷

ফেসশিল্ডের সঙ্গে মাস্ক৷ দুটোই একসঙ্গে পরেছেন এক ক্রেতা৷ মাথাও ঢাকা ছিল তাঁর৷

কোনো ঝুঁকি নিতে চাননা অনেক বাড়িওয়ালা৷ তাই তারা বাসায় ঢোকার দরজার সামনে স্যানিটাইজার, মাস্ক, জুতা পরিষ্কারের ব্যবস্থা করেছেন৷

চুল কাটাতে গিয়ে সামাজিক দূরত্ব মানা সম্ভব নয়৷ তবে মাস্ক পরে ঝুঁকি কিছুটা কমানো যায়৷

রাজধানীর দরিদ্র মানুষদের সম্বল রাস্তার পাশের হোটেল৷ কিন্তু সেখানে কি সামাজিক দূরত্ব মানা সম্ভব?