1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

২০ অক্টোবর ২০১২

মাদক কেলেঙ্কারি সত্ত্বেও লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন ল্যান্স আর্মস্ট্রং৷ তবে এই লড়াই তাঁর কেলেঙ্কারির বিরুদ্ধে নয়, ক্যান্সারের মতো মারণঘাতি রোগের বিরুদ্ধে৷ আর এক্ষেত্রে তিনি পাশে পাচ্ছেন তাঁর সমর্থকদের৷

May 1993: Lance Armstrong of the United States climbs Beech Mountain during the Tour Dupont. Mandatory Credit: Mike Powell /Allsport
ছবি: Getty Images

নিজেও একসময় ক্যান্সারে ভুগেছেন ল্যান্স আর্মস্ট্রং৷ সাইক্লিং জগতে মাত্র নিজের নাম ছড়িয়ে পড়ছে তাঁর৷ এই সময় ক্যান্সারের মতো বিপর্যয় নেমে আসে তাঁর জীবনে৷ কিন্তু সেই বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে আবার ফেরেন সাইক্লিং এ৷ তারপর সাত বার ট্যুর দ্য ফ্রঁসে জিতে ইতিহাস তৈরি করেন মার্কিন সাইক্লিস্ট আর্মস্ট্রং৷ তবে সম্প্রতি মার্কিন মাদক বিরোধী সংস্থা জানিয়েছে সেই সব অর্জনই ছিলো ভুয়া৷ কারণ ক্রীড়া জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে সূক্ষ্ম মাদক কেলেঙ্কারিটি ঘটিয়েছেন এই আর্মস্ট্রং৷ তাঁর এতসব অর্জন সবই অবৈধ পথে৷

তাই বলে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে তাঁর জয়কে অবশ্য অস্বীকার করতে পারেনি কেউ৷ ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠার পর ১৫ বছর আগে ক্যান্সার বিরোধী ফাউন্ডেশন গড়ে তোলেন আর্মস্ট্রং, যার নাম হচ্ছে লাইভস্ট্রং৷ যুক্তরাষ্ট্র সহ বিশ্বের নানা দেশে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে তহবিল গড়ে তুলছে লাইভস্ট্রং৷ মাদক কেলেঙ্কারির কারণে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পদ থেকে দিন কয়েক আগে সরেও দাঁড়িয়েছেন আর্মস্ট্রং৷ উদ্দেশ্য ফাউন্ডেশনটা যাতে অন্তত বাঁচে৷ শুক্রবার সমর্থকদের সামনে দাঁড়িয়ে আর্মস্ট্রং ঘোষণা দিলেন, ‘‘আমরা পিছু হটবো না, সামনে এগিয়ে যাবো''৷ আর এই সময় উপস্থিত ছিলো অন্তত দেড় হাজার সমর্থক, যারা উচ্চকন্ঠেই সমর্থন জুগিয়েছে ক্যান্সার বিরোধী সৈনিক ল্যান্স আর্মস্ট্রংকে৷ লাইভস্ট্রং ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, গত কয়েকদিনে তারা প্রায় দুই লাখ ৪০ হাজার ডলার অর্থ সহায়তা পেয়েছে মানুষের কাছ থেকে৷

ছবি: Getty Images

বুন্ডেসলিগায় গোলের ছড়াছড়ি

৮৯ মিনিটের মাথায় দলের পক্ষে তৃতীয় গোলটি করেছিলেন হফেনহাইমের খোসেলু৷ ভেবেছিলেন এটিই বুঝি জয়সূচক গোল৷ কিন্তু তিন মিনিট পর ইনজুরি টাইমে লাসে সোবিচ সেটি শোধ করে দিলেন৷ ফলে হফেনহাইম আর গ্রয়থার ফ্যুর্থ দলের খেলাটি ড্র হলো ৩-৩ গোলে৷

গোটা ম্যাচ জুড়েই গোলের ছড়াছড়ি৷ মাত্র আট মিনিটের মাথাতে স্বাগতিক হফেনহাইমের রবার্তো ফির্মিনো হেড দিয়ে গোল করে বসেন৷ তবে ৩৯ মিনিটের সময় সেটি শোধ করে দেন ফ্যুর্থের সোলতান স্টিবার৷ দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হলে ৬৭ মিনিটের মাথায় গোল করেন রেয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার খোসেলু৷ কিন্তু সেটিও শোধ করে দেন ফ্যুর্থের এডগার প্রিব৷ এরপর খেলার নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার এক মিনিট আগে তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করে খোসেলু৷ ম্যাচটি জিততে চলেছে হফেনহাইম সেটিই প্রায় নিশ্চিত মনে হচ্ছিলো৷ তবে মাঠে চার মিনিট আগে নেমে দলের পক্ষে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গোলটি করে বসেন লাসে সোবিচ৷ কর্নার থেকে তার হেড হফেনহাইমের জালে জড়িয়ে যায়৷ আর এর পরই খেলা শেষ৷ বারবার এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ফ্যুর্থের সঙ্গে ৩-৩ গোলেই ম্যাচটি শেষ করে হফেনহাইম৷

আরআই / এএইচ (ডিপিএ, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ