1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ক্রাইমিয়া পুনর্দখল করাই ইউক্রেনের লক্ষ্য

২৪ আগস্ট ২০২৩

বুধবার কিয়েভে একথা জানিয়েছেন জেলেনস্কি। ক্রাইমিয়ায় রাশিয়ার মিসাইল সিস্টেম ধ্বংসের দাবি।

রাশিয়ার অ্যান্টি এয়ারক্রাফট মিসাইল
ক্রাইমিয়ায় রাশিয়ার মিসাইল সিস্টেম ধ্বংসছবি: Alexander Demianchuk/ITAR-TASS/IMAGO

ক্রাইমিয়ায় রাশিয়ার এস-৪০০ অ্যান্টি এয়ারক্রাফট সিস্টেম আছে। বুধবর ইউক্রেন দাবি করেছে, তারা সেই সিস্টেম ধ্বংস করে দিয়েছে। বুধবার ইউক্রেন সময় সকাল ১০টা নাগাদ ক্রাইমিয়ায় একটি বড়সড় বিস্ফোরণ হয়। এরপরেই ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করে, রাশিয়ার এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম ধ্বংস করা হয়েছে।

রাশিয়া এর তাৎক্ষণিক কোনো জবাব দেয়নি। তবে রাশিয়ার এক সেনা ব্লগার জানিয়েছে এস-৩০০ মিসাইল সিস্টেম ধ্বংস হয়েছে। পরে অবশ্য রাশিয়া দাবি করেছে, ইউক্রেন রাশিয়ার ভিতরে ঢুকে আক্রমণ চালিয়েছে।

বুধবার কিয়েভে ক্রাইমিয়া সংক্রান্ত এক আলোচনাচক্র ছিল। সেখানে জেলেনস্কি বলেছেন, দুঃখজনক সত্য হলো, এখনো ইউক্রেনের বহু জায়গা রাশিয়ার দখলে। ক্রাইমিয়া তার অন্যতম। ইউক্রেনের অন্যতম লক্ষ্য হলো ক্রাইমিয়াকে পুনর্দখল করা। পাশাপাশি রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের জমি পুনরুদ্ধার করা।

জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক জানিয়েছেন, তিনিও জেলেনস্কির এই বক্তব্য সমর্থন করেন। রাশিয়া অন্যায় এবং অবৈধভাবে ক্রাইমিয়া দখল করে রেখেছে।

তবে সবচেয়ে সোজাসাপ্টা কথা বলেছেন এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ডিডাব্লিউকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ''২০১৪ সালের মতো আপস মীমাংসা এবার করা ঠিক হবে না। তাৎক্ষণিক শান্তির প্রয়োজন নেই। ইউক্রেনের অধিকার আছে তাদের জমি পুনরুদ্ধার করার।'' তার বক্তব্য, যতদিন লড়াই চলবে ততদিন ইউক্রেনকে সমর্থন করতে হবে। ক্রাইমিয়ার মতো রাশিয়ার হাতে জমি ছেড়ে দেওয়া যাবে না, ২০১৪ সালে যা হয়েছিল।

বস্তুত, ২০১৪ সালে রাশিয়া ক্রাইমিয়া আক্রমণ করে। বেশ কিছুদিন লড়াইয়ের পর শান্তি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকের পর ইউক্রেন রাশিয়াকে ক্রাইমিয়া ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। এবার সেই ক্রাইমিয়া পুনর্দখলের কথা বলছেন সকলে।

এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ