1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ক্ষমা পেয়ে আইনজীবীরা কারাগারে

১৪ আগস্ট ২০১১

হাইকোর্টে হট্টগোলের ঘটনায় বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মার্জনা করে দিয়েছেন ঐ আদালতের দুই বিচারপতি৷ তবে নিম্ন আদালত তাদের জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে৷

ছবি: DW/Harun Ur Rashid Swapan

হাইকোর্টে হট্টগোলের মামলায় রবিবার মহানগর হাকিম শাহাদাত হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন আসামি ১০ আইনজীবী৷ তাঁরা হলেন, কামরুল ইসলাম সজল, মির্জা আল মাহমুদ, মাহমুদ আরেফিন স্বপন, এনামুল হোসন গাফফার , মোহাম্মদ আলি, মো. আশরাফুজাজামান খান, শহীদুজ্জামান, গোলাম নবী এবং রেজোয়ান আহমেদ৷ এরা সবাই হাইকোর্টে হট্টগোল এবং পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার মামলার আসামি৷ আদালতে তাঁদের জামিনের আবেদন জানান সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল৷ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন শাহ আলম তালুকদার৷ আদালত তাঁদের জামিন আবেদন নাকচ করে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন৷ এতে উত্তেজিত হয়ে পড়েন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা৷

আসামি আইনজীবীদের কারাগারে পাঠানোর পর সেখান থেকে বিকেলে তাঁদের আবার হাইকোর্টে হাজির করা হয়৷ তাঁদের সঙ্গে আরও হাজির হন এর আগে গ্রেফতার হওয়া সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট আসফিয়া আশরাফি পাপিয়াসহ ৩ আইনজবী৷ সন্ধ্যার আগে শুনানি শুরু হলে এই ১৩ আইনজীবী হট্টগোলের ঘটনায় মার্জনা চান বিচারপতি সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের আদালতে৷ এই আদালতেই তারা হট্টগোল করেছিলেন৷ আদালত তাঁদের মার্জনা করে দেন৷ যা সাংবাদিকদের জানান এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম৷

তবে আসামি আইনজীবীদের কোন মামলায়ই জামিন না হওয়ায় তাঁদের হাইকোর্ট থেকে আবার কারগারে পাঠানো হয়৷ তাঁদের নিম্ন আদালত থেকে জামিন নিতে হবে৷

সংবিধান ডাস্টবিনে ছুঁড়ে মারার কথা বলায় মুফতি ফজলুল হক আমীনীর বিরুদ্ধে রিটের রায়ে গত ২রা আগষ্ট হাইকোর্টর বিচারপতি সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর খালেদা জিয়ার একই ধরনের মন্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহের সমান অপরাধ বলে পর্যবেক্ষন দেন৷ আর সে কারণে ওই আদালতে হট্টগোল করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ