1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

খালেদার বিরুদ্ধে মামলা, তারেকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

Sanjiv Burman৮ আগস্ট ২০১১

বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে আজ দুর্নীতির মামলা হয়েছে ঢাকার তেজগাঁ থানায়৷ অন্যদিকে বিদেশে অর্থ পাচার মামলায়, তারেক রহমানকে পলাতক দেখিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ারা জারি করছে আদালত৷

BNP chairperson Khaleda Zia at an election rally of four party alliances at the Jimkhana ground in Narayanganj. *** Mr. Mustafiz Mamun, photographer from Bangladesh, contributed these photos for Deutsche Welle. As he mentioned, ‘’this photo is taken by me (Mustafiz Mamun) & I permit Deutsche Welle to use it.’’ ***
বিরোধী নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াছবি: Mustafiz Mamun

আজ বিকেলে তেজগাঁ থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারি পরিচালক হারুন উর রশীদ৷ মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্টের নামে জমি কেনার সময়, জমির মালিককে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা দামের অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হয়৷ এই অর্থের কোন উৎস দেখাতে পারেনি জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্ট৷ ট্রাস্টের প্রধান হিসেবে মামলায় খালেদা জিয়াকে এক নম্বর আসামি করা হয়েছে৷ বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এটিই প্রথম দুর্নীতির মামলা৷ মামলার অন্য চারজন আসামি হলেন হারিছ চৌধুরী, জিয়াউর ইসলাম, মানির হোসেন এবং জমির মালিক সুরাইয়া বেগম৷

তারেক রহমানছবি: AP

এদিকে আজ বিশেষ জজ মোজাম্মেল হকের আদালতে বিদেশে অর্থ পাচার মামলায় খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিনএনপি'র সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তাঁর বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়৷ মামুন কারাগারে আটক আছেন আর তারেককে পলাতক দেখিয়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে৷ ২০০৯ সালের ২৬শে অক্টোবর ক্যান্টনমেন্ট থানায় দুর্নীতি দমন কমিশন তরেক ও মামুনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা দয়ের করে৷ মামলায় অভিযোগ করা হয় তাঁরা ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ২০ কোটি ৪১ লক্ষ টাকা সিংগাপুরে পাচার করেন৷ যা জানান দুদকের আইনজীবী আনিসুল হক৷

তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া অভিযোগ গঠন না করে আদালতের কাছে সময় চাইলে আদালত সময় দেননি৷ তারেকের আইনজীবী বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তারেক সরকারের অনুমতি নিয়েই দেশের বাইরে চিকিৎসা নিতে গেছেন৷

অর্থপাচারের মালায় আগামি ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হবে৷ এই সময়ের মধ্যে তারেক রহমান আদালতে হাজির না হলে, তাঁর অনুপস্থিতেই সম্পন্ন হবে বিচার কাজ৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ