চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার কারণে ক্ষতি ১২৯ বিলিয়ন ডলার!
৩১ অক্টোবর ২০১৭
কেবল চরম আবহাওয়ার কারণে গত বছর বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রায় ১২৯ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়৷ এক রিপোর্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে৷ প্রতিবেদনে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যেহেতু খরা, ঝড় ও বন্যা বাড়ছে, তাই ক্ষতির পরিমাণও বাড়তেই থাকবে৷
বিজ্ঞাপন
২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত মাত্র তিন বছরে আবহাওয়াজনিক দুর্যোগ ৪৬ শতাংশ বেড়েছে৷ এছাড়া গত বছর রেকর্ড ৭৯৭টি দুর্যোগের ঘটনা ঘটে৷ মঙ্গলবার ল্যান্সেট মেডিকেল জার্নালের গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশিত হয়৷
১২৯ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির এই পরিমাণ সামগ্রিকভাবে কোনো কোনো দেশের বাজেটের প্রায় সমান৷ যেমন, ফিনল্যান্ড৷ ক্ষতির হিসাব করতে গেলে সাধারণত চরম কোনো ঘটনায় আহত বা নিহতের সংখ্যা নিরুপণ করা হয়৷ অথচ কখনোই ‘অর্থনৈতিক মূল্য' অন্তর্ভুক্ত করা হয় না৷
প্রতিবেদনটির গবেষক বলেন, ‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব যে দিন দিন বাড়ছে এবং তীব্রতর হচ্ছে এ ধরনের হিসাব আবারও তা প্রমাণ করে৷''
জলবায়ু সম্মেলনের জন্য বন শহর প্রস্তুত
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে তুলছে জার্মানির বন শহর৷ অনুষ্ঠানের জন্য শহর জুড়ে নতুন নতুন অবকাঠামো গড়ে উঠেছে৷ ডয়েচে ভেলের নজরে পড়েছে প্রস্তুতির এমনই কিছু চিত্র:
ছবি: DW/S.Diehn
প্রস্তুত হচ্ছে বন
আগামী ৬ নভেম্বর থেকে বন শহরে শুরু হবে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন ‘কপ২৩’৷ চলবে ১৭ মে পর্যন্ত৷ এ আয়োজন উপলক্ষে গত কয়েক মাসে নতুন একটি ট্রেন স্টেশন থেকে শুরু করে বেশ কিছু স্থাপনা তৈরি করে জার্মানির সাবেক রাজধানীকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে নতুন সাজে৷ সবচেয়ে বড় অস্থায়ী কমপ্লেক্সটি তৈরি হয়ছে ডয়চে ভেলের পেছনে৷ এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল আগস্টের প্রথম দিকে৷
ছবি: DW/S. Diehn
বুলা থেকে কপ২৩
ওয়েলকাম! ভিলকমেন! বুলা! কেন এই তিনটি শব্দ? ইংরেজি, কারণ বিশ্বের সবচেয়ে প্রচলিত ভাষা৷ এটি থাকতেই হবে৷ সম্মেলনটি জার্মানিতে হচ্ছে, কাজেই ‘উইলকমেন’৷ কিন্তু ‘বুলা’ কেন? বন শহরে আয়োজিত হলেও ‘কপ২৩’ এর অফিসিয়াল আয়োজক কিন্তু ফিজি৷ ফিজি দ্বীপের স্থানীয় ভাষায় ‘বুলা’ মানে ‘স্বাগত’ বা ‘বন্ধুত্ব’৷
ছবি: DW/I. B. Ruiz
একই ছাতার নীচে গোটা বিশ্ব
বনের বিখ্যাত রাইন নদীর পাশেই বিশাল এক হলে যোগ দেবেন সারা বিশ্বের মানুষ৷ প্রায় ৪০টি ভিন্ন ধরনের প্যাভিলিয়নে, অংশগ্রহণকারী ১৯৬টি দেশের প্রতিনিধিরা জলবায়ু সুরক্ষায় তাদের দেশের অবদান সম্পর্কে আলোচনা করবেন৷ অর্থাৎ সারা বিশ্ব একই ছাদের নীচে৷
ছবি: DW/H. Weise
জার্মানির টেকসই প্যাভিলিয়ন
অন্যান্য আরও অনেক কিছুর মধ্যে জার্মান প্যাভিলিয়নটি ৩ মিটার (১০ ফুট) এর এলইডি দিয়ে আলোকিত ও সাজানো হবে৷ এছাড়া জার্মানির অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বিএমজেড) এবং জার্মানির পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রণালয় (বিএমইউবি) এর একটি ভার্চুয়াল প্রদর্শনী ও অ্যাম্ফিথিয়েটার থাকছে৷
ছবি: DW/H. Weise
স্পটলাইটে ভারত
বড় জায়গা জুড়ে আরেকটি দেশ প্যাভিলিয়ন করছে, দেশটি হলো ভারত৷ ৬ নভেম্বরের আগে একে প্রস্তুত করতে ডজন ডজন শ্রমিক দিন রাত নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে৷ এই সময়ের মধ্যে কাঠামো থেকে আলোকসজ্জা– সব কিছুই তৈরি করে ফেলতে হবে তাদের৷
ছবি: DW/H. Weise
চলুন কাজ পেতে এবার একটি বিরতি নিই
এই সম্মেলনে যোগদান করা মানে শুধু নেটওয়ার্কিং বা জায়গাটির আকর্ষণ খুঁজে বের বেড়ানো নয়৷ অনেক মানুষকেই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে৷ ৬ থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত সাংবাদিকদের ব্যস্ততাও খুব বেড়ে যাবে৷
ছবি: DW/H. Weise
চিন্তা করবেন না, কফি কিন্তু আছে!
ভালো কথা: কোস্টা রিকায় উৎপন্ন প্রচুর কফিও পাওয়া যাবে সম্মেলনের সময়৷ একটু ঝিমুনি বা তেষ্টা পেলেই অসংখ্য পয়েন্ট থেকে কফি পানের সুযোগ থাকছে৷ .
ছবি: DW/H. Weise
মধ্যাহ্নভোজের ব্যবস্থা
সবচেয়ে বড় টেন্টের দুই তলাতেই ক্যান্টিন থাকছে, যেখানে একইসাথে প্রায় ১৫শ’ মানুষ খেতে পারবেন৷ বেশিরভাগ খাবারই হবে অর্গানিক, এর পাশাপাশি স্থানীয় এবং ঋতুকালীন নানা পদও থাকবে৷ তবে নিরামিষ জাতীয় খাবারকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে৷ স্বাদ নিতে চান? প্রতিটি মেন্যুতে খরচ পড়বে ১০-১২ ইউরো ( ১১.৫০- ১৪ ডলার)৷
ছবি: DW/H. Weise
মূল অংশগ্রহণকারী এনজিও
এই সম্মেলনে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠনের পাশাপাশি বহু বেসরকারি সংগঠন (এনজিও) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে৷ তারা নাগরিক সমাজের হয়ে কথা বলবে এবং জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও কাজ করবে৷ এনজিও’র জন্য আলাদা জায়গা বরাদ্দ থাকবে৷ প্রায় ৫শ’ এনজিও সেখানে তাদের নানা কাজের প্রদর্শনী করতে পারবে৷
ছবি: DW/H. Weise
বন প্রস্তুত!
সম্মেলন শুরুর এক সপ্তাহ আগে এই ছবিটি তোলা৷ ছবিঘরের প্রথম ছবিটির সঙ্গে এর পার্থক্য কি স্পট? অবকাঠামো তৈরি শেষ হয়েছে, অতিথিদের স্বাগত জানাতে বন শহর একদম প্রস্তুত৷ বন তো প্রস্তুত, আপনার কী অবস্থা?
ছবি: DW/S.Diehn
10 ছবি1 | 10
দরিদ্র দেশগুলোর আর্থিক অবস্থার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনমারাত্মকভাবে আঘাত হানছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থাসহ ২৪টি অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান ও আন্তঃসরকার সংস্থার বিশেষজ্ঞ মিলে তৈরি করা রিপোর্টটিতে বলা হয়েছে৷
খাদ্যশস্য উৎপাদন কমবে, পোকামাকড়বাহিত রোগের বিস্তার হবে
গবেষকদের মতে, তাপমাত্রা বাড়ার কারণে ২০০০ সালের পর থেকে খোলা জায়গায় শ্রমিকদের কাজ করার হার ৫ দশমিক ৩ ভাগ কমেছে৷ এই সময়ে উচ্চ তাপমাত্রার কারণে হিট স্ট্রোক, হৃদরোগ ও পানিশূণ্যতা আগের তুলনায় ১২৫ মিলিয়ন বেড়েছে৷
‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাদ্যশস্য উৎপাদনের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ এক ডিগ্রি সেলসিলায়াস তাপমাত্রা বাড়ার কারণে বিশ্বব্যাপী গম উৎপাদনের পরিমাণ ছয় শতাংশ এবং ধানের উৎপাদন কমবে ১০ শতাংশ'' বলা হয় ল্যান্সেট এর গবেষণায়৷ আর এর ফলে ভয়াবহ হারে বাড়তে থাকবে ক্ষুধার্তের সংখ্যা৷
প্রতিবেদনে বলা হয়, উচ্চতাপমাত্রা, বন্যা, ঘুর্ণিঝড়ের কারণে জীবনের ঝুঁকি যেমন বাড়বে, তেমনি পানিজনিত ঝুঁকিপূর্ণ নানা রোগ, পোকামাকড়ের বহন করা রোগব্যাধির বিস্তারও ঘটবে৷ ফলে দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক ঝুঁকি বাড়বে৷
এএম/এসিবি (এএফপি)
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধে ভূমিকা রাখতে পারেন যেভাবে
লক্ষ্যটি খুবই সহজ৷ কার্বন ডাই অক্সাইড জলবায়ুর সবচেয়ে বড় শত্রু৷ আর গাড়ি, স্মার্টফোনের মতো কিছু জিনিস, যা থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদিত হয়, সেগুলোর ব্যবহার কম করলে অর্থ খরচ কমবে, জলবায়ুর জন্যও মঙ্গল বয়ে আনবে৷
ছবি: picture-alliance/AP Images/Chinatopix
এ বিষয়ে কথা বলা
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আপনার কোন ছোট পদক্ষেপ বড় প্রভাব ফেলতে পারে? এটা নিয়ে কথা বলুন পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে৷ আর এটা নিশ্চিত করুন যে, এ বিষয়ে তারা যাতে ভালো সিদ্ধান্ত নেয়৷ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে৷
ছবি: Gemeinde Saerbeck/U.Gunnka
নিজের বাড়িতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার
বাড়িতে বৈদ্যুতিক সেবা দেয়ার জন্য এমন কোম্পানিকে বেছে নিতে হবে যারা তাদের বিদ্যুত উৎপাদনের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাতাস বা সৌরশক্তি ব্যবহার করে এবং যাতে তারা ‘গ্রিন ই এনার্জি’র অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়৷ যদি এটা সম্ভব না হয়, তাহলে নিজের বিদ্যুৎ বিলের দিকে নজর রাখুন৷ অনেক কোম্পানি বিলে লিখে দেয়, তাদের বিদ্যুত উৎপাদনে কতটা নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করা হয়৷
ছবি: picture-alliance/AP Images/Chinatopix
আবহাওয়া অনুযায়ী ব্যবস্থা
ঠান্ডার সময় বাড়ির তাপমাত্রা বাড়ানো বা গরমের সময় শীতল করতে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হয়৷ তাই নিজের আবাসস্থলকে ‘এনার্জি এফিসিয়েন্ট’ বা জ্বালানি সাশ্রয়ী হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন, যাতে ঘরে বাতাস চলাচল এবং বাতাস বন্ধ রেখে উত্তাপ বাড়ানোর সহজ ব্যবস্থা থাকে৷
ছবি: Imago/Westend61
জ্বালানি সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি
১৯৮৭ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের যন্ত্রপাতির প্রচলন হয়৷ এ ধরনের বেশ কিছু যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে এ পর্যন্ত সেখানকার বাতাসকে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড মুক্ত রাখা গেছে, যা বছরে ৪৪ কোটি গাড়ি থেকে নিঃসরণ হয়৷ জ্বালানি সাশ্রয়ী খুব কম খরচে কার্বন নিঃসরণ রোধের সহজ উপায়৷ তাই রেফ্রিজারেটর, ওয়াশিং মেশিন এবং এ ধরনের যন্ত্রপাতি কেনার সময় ‘এনার্জি স্টার’ লেবেল দেখে কেনা উচিত৷
ছবি: picture alliance/blickwinkel/C. Ohde
পানি খরচ কমানো
পানির অপচয় রোধ করেও কার্বন দূষণ কমানো যায়, কেননা, পানি পাম্প করতে, গরম করতে বা ঠাণ্ডা করতে প্রচুর জ্বালানি খরচ হয়৷ তাই গোসল করার সময় কম পানি খরচ করুন৷ প্রয়োজন না হলে দাঁত মাজার সময় পানির কল বন্ধ রাখুন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/M. Wuestenhagen
যেসব খাবার কিনছেন পুরোটা খান, মাংসের উপর চাপ কমান
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ ভাগ জ্বালানি খরচ হয় খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, প্যাকেটজাত করা এবং সরবরাহে৷ তাই খাবার কম অপচয় করলে জ্বালানি বা শক্তি কম খরচ হয়৷ গবাদি পশু পালনে প্রচুর জ্বালানি অপচয় হয়৷ তাই মাংস খাওয়া কমালে বিরাট পরিবর্তন আসতে বাধ্য৷
ছবি: Colourbox
ভালো বাল্ব কিনুন
অন্য সব বাল্বের চেয়ে এলইডি বাল্ব শতকরা ৮০ ভাগ পর্যন্ত কম বিদ্যুৎ খরচ করে৷ এসব বাল্ব দীর্ঘস্থায়ী এবং খরচও কম৷ ১০ ওয়াটের এলইডি বাল্ব, সাধারণ ৬০ ওয়াটের বাল্বের কাজ দেয় এবং এতে অনেক কম খরচ হয়৷
ছবি: AP
প্লাগ খুলে রাখুন
বাড়ির সব যন্ত্রপাতি যোগ করলে হয়ত দেখা যাবে ৬৫টি আলাদা যন্ত্রপাতি আছে যেগুলো বিদ্যুতের সাহায্যে চলে৷ তাই যেসব যন্ত্রপাতি পুরোপুরি চার্জ হয়ে গেছে, সেগুলো চার্জে দিয়ে না রাখা, বা কোনো টাইমার সেট করা যাতে নির্দিষ্ট সময় পর চার্জিং বন্ধ হয়ে যায়৷ এছাড়া কম্পিউটার বা ট্যাব, ফোনের মনিটর কম পাওয়ার মোডে দিলেও জ্বালানির কম অপচয় হয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/J. Pape
জ্বালানি সাশ্রয়ী যানবাহন ব্যবহার
গ্যাস-স্মার্ট গাড়ি, যেমন হাইব্রিড বা ইলেকট্রিক যান চালালে জ্বালানি এবং অর্থ দুটোই সাশ্রয় হয়৷
ছবি: picture-alliance/CTK Photo/P. Mlch
বিমান, ট্রেন এবং অটোমোবাইলের ক্ষেত্রে আর একবার ভাবুন
বড় শহরগুলোতে যতটা পারেন হাঁটুন বা গণ পরিবহন ব্যবহার করুন৷ এর ফলে ব্যয়ও কমবে, জ্বালানির অপচয়ও কম হবে৷ সবচেয়ে বড় কথা এর ফলে বায়ু দূষণ অনেক কমবে৷ এছাড়া অনেক মানুষ যদি বিমানে চড়া কমিয়ে দেয়, তাহলে বড় ধরনের পার্থক্য লক্ষ্য করা যাবে৷ কেননা, আকাশ পথে চলাচল জলবায়ু দূষণের অন্যতম বড় মাধ্যম৷ বিমানের বিকল্প হিসেবে যদি ট্রেনে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকে, সেটাই বেছে নিন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/A. Balzarini
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ধান
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ এরইমধ্যে লবণ সহিষ্ণু ধান নিয়ে কাজ শুরু করেছে৷ মাটি লবণ সহিষ্ণু হওয়ায় সূর্যমুখীর ফুলের আবাদও বেড়েছে৷ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় সক্ষম কিছু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট৷ প্রচলিত ধানের বদলে এ ধরনের ধান চাষ যত বাড়বে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ততই সহজ হবে৷