জার্মানির দক্ষিণে বাডেন ভ্যুর্টেমব্যার্গ রাজ্যের রাজধানী স্টুটগার্ট৷ শহরটি ছোট হলেও আকর্ষণ কম নয়৷ একদিকে পর্শে, ডাইমলারের মতো নামী গাড়ি কোম্পানি রয়েছে, অন্যদিকে ওয়াইন তৈর জন্যও শহরটি বিখ্যাত৷
ছবি: picture-alliance/dpa/M.Murat
বিজ্ঞাপন
ছোট্ট, কিন্তু আকর্ষণীয় শহর স্টুটগার্ট
03:51
This browser does not support the video element.
জার্মানির স্টুটগার্ট শহরের নানা চরিত্র রয়েছে৷ জনসংখ্যা প্রায় ৬ লাখ৷ অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র৷ অনেক কোম্পানির গাড়ি এখানেই তৈরি হয়৷ আবার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডও কম নয়৷ শহরে একাধিক অট্টালিকা ও পার্ক রয়েছে৷
ইয়োর্ন গ্রোসহান্স অ্যানিমেশন ভিশুয়াল এফেক্টস সুপারভাইজার হিসেবে একটি কোম্পানির জন্য কাজ করেন, যারা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের জন্য নানা এফেক্ট তৈরি করে৷ তিনি ভেবেচিন্তেই স্টুটগার্ট শহরটি বেছে নিয়েছেন৷ গ্রোসহান্স বলেন, ‘‘চারিদিকে সবুজ পাহাড়, আঙুরের খেত৷ সুন্দর পরিবেশ, দক্ষিণ ইউরোপের মতো৷ তাই এখানে থাকার একটা আলাদা আকর্ষণ রয়েছে৷''
২০১১ সালে যে টিম হলিউডের পরিচালক মার্টিন স্করসেসি-র ‘উগো কাব্রে' থ্রিডি ছবিতে ভিশুয়াল এফেক্টের জন্য অস্কার পেয়েছিল, ইয়োর্ন গ্রোসহান্স সেই টিমে ছিলেন৷ এখন তিনি অ্যামেরিকার ‘গেম অফ থ্রোনস' টিভি সিরিজের জন্য কাজ করছেন৷ এর জন্য তিনি দু-দু'বার এমি অ্যাওয়ার্ডস পেয়েছেন, যা মার্কিন টেলিভিশন জগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার৷ স্টুটগার্ট শহরেই তিনি কল্পনার জগত তৈরির অনুপ্রেরণা পান৷ ইয়োর্ন গ্রোসহান্স বলেন, ‘‘নিসর্গ কেমন দেখতে? প্রাচীর কেমন দেখতে? আলো কীভাবে কাজ করে, তার প্রতিফলন কেমন দেখায়? দু-তিনশ বছর পুরানো একটি দুর্গ দেখতে কীরকম? কোন ভিশুয়াল রেফারেন্সের ভিত্তিতে আমরা ডিজিটাল দুর্গ তৈরি করতে পারি?''
ইউরোপে যেখানে ওয়াইন তৈরি হয়
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য যেমন আলাদা, তেমনই আলাদা তাদের ক্লাইমেট বা আবহাওয়া৷ সেজন্যই মোজেল থেকে বোর্দো, টাস্কানি থেকে টোকাই অবধি নানা ধরনের ও নানা স্বাদের ওয়াইন তৈরি হয়৷
ছবি: HappyAlex/Fotolia.com
রোম্যান্টিক মোজেল ভ্যালি
মধ্য জার্মানির মোজেল নদীর উপত্যকায় আঙুরচাষ শুরু হয় রোমান আমলে, কাজেই মোজেল-কে জার্মানির সবচেয়ে পুরনো ওয়াইন তৈরির এলাকা বলা চলে৷ আঙুরখেতগুলো নদীতীরের খাড়াই পাহাড়গুলোর ঢালে৷ নীচে একটির পর একটি ওয়াইন তৈরির শহর বা গ্রাম, যেমন এখানে কখেম৷ এ’রকম একশো ওয়াইন তৈরির শহর আছে মোজেল উপত্যকায়৷
ছবি: picture-alliance/dpa
প্যালেটিনেট এলাকার প্রখ্যাত রিজলিং ওয়াইন
জার্মান ওয়াইন রুট প্রতিষ্ঠা করা হয় আশি বছর আগে৷ আঠারো মিটার উঁচু ওয়াইন গেট তার সাক্ষী৷ ওয়াইন রুট যাবে প্যালেটিনেটের ভিতর দিয়ে, যা কিনা বিশ্বে রিজলিং ওয়াইন তৈরির সবচেয়ে বড় এলাকা৷ রিজলিং-কে বলা হয় ‘জার্মান ওয়াইনের রাজা’, সারা বিশ্বে এর কদর৷ ১৮৬৯ সালে যখন সুয়েজ ক্যানেল খোলা হয়, তখন তার ‘স্বাস্থ্যপান’ করা হয়েছিল প্যালেটিনেটের রিজলিং ওয়াইন দিয়ে৷
ছবি: picture-alliance/Bildagentur Huber
বোর্দো: শহর, এলাকা এবং ওয়াইন
পশ্চিম ফ্রান্সের একটি শহর৷ অ্যাটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলের আবহাওয়া৷ বোর্দো এলাকার মাটিতে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে চুনাপাথরের কারণে৷ বিশ্বখ্যাত বোর্দো রেড ওয়াইনের আঙুরগুলো এই পরিবেশে স্বচ্ছন্দে বাড়তে পারে৷ ছবিতে দেখা যাচ্ছে ফ্রান্সের প্রতীক মোরগটিকে, ‘শাতো লা ফ্রঁস’ ভিনিয়ার্ডের আঙুরখেতগুলোর উপর নজর রাখছে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/T. Moritz
বার্গান্ডি ওয়াইন
বার্গান্ডি ঠিক বোর্দোর মতোই একটি বিখ্যাত ওয়াইন - যেমন হোয়াইট, তেমনই রেড৷ প্রতিবছর নভেম্বর মাসে এই এলাকাতেই একটি নিলাম হয়৷ সেই নিলামে গতবছর এক পিপে ‘কর্তঁ-ব্রেসন্দ গ্রঁ ক্রু’ ওয়াইন বিক্রি হয়েছে দু লাখ বিশ হাজার ইউরো মূল্যে৷
ছবি: picture alliance/dpa/J. Tardivon
ইটালির টাস্কানি অঞ্চলের কিয়ান্তি ওয়াইন
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ওয়াইন তৈরি হয় ইটালি-তে৷ টাস্কানি অঞ্চল হল সেই ওয়াইন তৈরির কেন্দ্রবিন্দু৷ পাহাড়ি জমি, নরম আবহাওয়া মিলিয়ে কিয়ান্তি ক্ল্যাসিকো, ভিনো নোবিলে দি মন্তেপুলচিয়ানো, ব্রুনেল্লো দি মন্তালচিনো-র মতো ওয়াইন তৈরি করার পক্ষে আদর্শ স্থান৷ যে সাঙ্গিওভেজি আঙুর থেকে এই সব ওয়াইন তৈরি হয়, তা শুধু ইটালিতেই পাওয়া যায়৷
ছবি: picture-alliance/Arco Images
পর্তুগালের ডোরু এলাকার ওয়াইন
ডোরু উপত্যকার ঢালে যে ছোট্ট, মিষ্টি আঙুর ফলে, তা থেকে প্রখ্যাত পোর্ট ওয়াইনের ঘন, গাঢ় স্বাদটি আসে৷ পোর্ট আসলে খাওয়ার পরে খাওয়ার একটি ভারী ওয়াইন৷ তৈরি হবার পরে এই ওয়াইন ওক কাঠের পিপেয় পুরে পোর্ট শহরে নিয়ে যাওয়া হয়৷ ওকের ব্যারেলে সেই ওয়াইন রাখা থাকে অন্তত দু’বছর৷ ডোরু নদীর উপত্যকা বিশ্বের প্রথম সংরক্ষিত ওয়াইন এলাকা৷ ২০০১ সালে ডোরু ভ্যালিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষণা করা হয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/H. Galuschka
রিয়খা: স্পেনের ওক পিপের ওয়াইন
স্পেনের রিয়খা অঞ্চলের বোডেগা ইসিওস ওয়াইনারি৷ ডিজাইন করেছিলেন স্থপতি সান্তিয়াগো কালাত্রাভা৷ সেডার কাঠের লম্বা বাড়িটার ঢেউখেলানো ছাদ অ্যালুমিনিয়ামের বড় বড় বার দিয়ে তৈরি৷ পুরোটা দেখে একটা সুবিশাল ওয়াইন পিপের কথা মনে হবে৷ ওক কাঠের পিপেতে আঙুর ফার্মেন্ট করার প্রথা শুরু হয় উনিশ শতকে৷ ‘ব্যারিকা’ নামধারী ওক কাঠের পিপেগুলো থেকেই রিয়খা ওয়াইন তার বিশেষ স্বাদটা পায়৷
ছবি: picture-alliance/robertharding
হাঙ্গেরির টোকাই ওয়াইন
টোকাই হাঙ্গেরির একটি শহর৷ আবার টোকাই একটি হোয়াইট ওয়াইন৷ টোকাই ওয়াইন তৈরির নিয়ম হল, এই ওয়াইনকে দশ বছর পিপেতে ‘ম্যাচিওর’ করতে হবে, অর্থাৎ ‘পাকতে’ হবে; পরে আরো পাঁচ বছর বোতলে৷ ফলে গোটা এলাকাটিতেই মাটির নীচে সুড়ঙ্গ করা আছে, যেখানে টোকাই ওয়াইন তার বিশেষ ফ্লেভার পায়৷
ছবি: Getty Images/AFP/A. Kisbenedek
যেখানে ওয়াইন তৈরির সূচনা: গ্রিস
ওয়াইন ও ওয়াইন তৈরির দেবতা হলেন ডায়োনিসাস, জাতিতে গ্রিক৷ খ্রিষ্টজন্মের ষোলো শতাব্দী আগে থেকেই গ্রিকরা ওয়াইন তৈরি করছিল৷ সেই ওয়াইন ‘অ্যাম্ফোরা’ বা লম্বা-গলা পাত্রে রেখে, আলেপ্পো-র পাইন গাছের রজন ‘রেটসিনা’ দিয়ে সেই পাত্র সিল করা হতো৷ এর ফলে সেই ওয়াইন একটা বিশেষ ফ্লেভার পেতো৷ আজও গ্রিসের রেটসিনা ওয়াইন ফার্মেন্ট করার সময় তা’তে রজনের ছোট ছোট টুকরো দেওয়া হয়৷
ছবি: picture alliance/Robert B. Fishman
9 ছবি1 | 9
পুরানো দুর্গের উঠানের একটি মূর্তি অনেক টেলিভিশন দর্শকের হয়তো পরিচিত মনে হতে পারে৷ ‘গেম অফ থ্রোনস' টিভি সিরিজের টাইটান তার আদলেই তৈরি হয়েছে৷ ছবির জন্য উপযুক্ত এমন আরও মোটিফ রয়েছে৷ শহরের কেন্দ্রে প্রাসাদের খোলা চত্বর ঘিরে রয়েছে তিনটি সুসজ্জিত ভবন৷ একটি হলো নতুন প্রাসাদ৷ দ্বিতীয়টি পুরানো প্রাসাদ এবং রয়েছে রাজপ্রাসাদ৷ শহরের কিছুটা বাইরের দিকে রয়েছে ‘নিঃসঙ্গতা'-র প্রাসাদ৷ আজ সেখানে এক অ্যাকাডেমির দপ্তর৷ তরুণ শিল্পীরা সেখানে থাকতে এবং কাজ করতে পারেন৷
স্টুটগার্ট শহরের প্রায় ৫০,০০০ ছাত্রছাত্রীদের একজন লুকাস ড্যুর৷ তিনি কৃষিবিজ্ঞান ও ওয়াইন তৈরি নিয়ে পড়াশোনা করছেন৷ অন্য কোনো বড় শহর প্রকৃতির এত কাছাকাছি অবস্থিত নয়৷ লুকাস তা চুটিয়ে উপভোগ করেন৷ তিনি বলেন, ‘‘স্টুটগার্ট শহরের মাঝেই এত সবুজ অংশ, তার মধ্যে ৪০০ হেক্টরেরও বেশি আঙুরের খেত৷''
স্টুটগার্টের অনেক ওয়াইন পুরস্কার পেলেও এই অঞ্চলের বাইরে খুব বেশি মানুষ এ বিষয়ে জানে না৷ লুকাস বলেন, ‘‘কেউ এই ওয়াইনের কথা জানে না, কারণ আমরাই সব খেয়েনি!''
স্টুটগার্টের ওয়াইনের সঙ্গে ডাল ও ডাম্পলিং-এর মতো আঞ্চলিক খাবার বেশ খাপ খায়৷ এই শহরে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডেরও অভাব নেই৷ এখানকার অপেরা এবং স্টেট গ্যালারি ইউরোপের সবচেয়ে বিখ্যাত ভবনগুলির মধ্যে পড়ে৷ শহরের পুরানো দুর্গের মিউজিয়ামে প্রস্তর যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত গোটা অঞ্চলের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়৷ ওয়াইন কাল্টিভেশন ছাত্র লুকাস ড্যুর বলেন, ‘‘মিউজিয়ামটি সত্যি খুবই সুন্দর৷ শুধু দেখা নয়, অনেক কিছু ছুঁয়ে দেখারও সুযোগ রয়েছে৷''
সেখানে ভ্যুর্টেমবুর্গ রাজবংশের নানা সম্পদও শোভা পাচ্ছে৷ ১৯১৮ সাল পর্যন্ত এই বংশের রাজারা ক্ষমতায় ছিলেন৷
চালকের প্রয়োজন কমছে, গাড়িই হয়ে উঠছে কর্তা
জার্মানির ফ্রাংকফুর্ট শহরে আয়োজিত আন্তর্জাতিক গাড়ি প্রদর্শনী আইএএ প্রতি বছর গাড়ি-ভক্তদের জন্য অনেক নতুন চমক নিয়ে আসে৷ এবার স্বয়ংক্রিয় পার্কিং ও চালকবিহীন গাড়ির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে৷
ছবি: picture-alliance/AP Photo/J. Meyer
সৌন্দর্যের প্রতীক
ইটালির হাল ফ্যাশনের লাম্বোরগিনি হুরাকান মডেল শুধু চার চাকার যান নয়, রীতিমতো ফ্যাশনদূরস্ত ডিজাইনই হলো এই কোম্পানির গাড়ির মূলমন্ত্র৷ গাড়ির ভিতরে-বাইরে প্রতিটি কোণেই পাওয়া যায় আভিজাত্যের ছাপ৷ মানুষের ‘ইনস্টিংক্ট’ বা সহজাত প্রবৃত্তি অনুযায়ী এই মডেল ডিজাইন করা হয়েছে বলে দাবি করছে লাম্বোরগিনি৷
ছবি: picture-alliance/AP Photo/J. Meyer
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ম্যার্কেল
শরণার্থী সংকট থেকে শুরু করে নানা বিষয়ে ব্যস্ত জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল শুধু প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই উপস্থিত থাকেননি, প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে ঘুরে দেখেছেন৷ কিছু গাড়ির স্বয়ংক্রিয় পার্কিং-এর ক্ষমতা দেখে তিনি খুব খুশি৷ বলেছেন, একমাত্র নারীরাই স্বীকার করে যে, তাঁদের পার্কিং করতে অসুবিধা হয়৷ পুরুষরাও এই সুবিধা উপভোগ করে৷
ছবি: Reuters/K. Pfaffenbach
ডিজাইন মানেই চমক
পর্শে কোম্পানির ‘মিশন ই-কনসেপ্ট’ গাড়ি রূপে-গুণে চমকপ্রদ৷ সামনের ও পেছনের দরজা নিজস্ব ভঙ্গিতে খুলে যায়৷ ব্যাটারিচালিত এই গাড়ি চার্জ করতে নাকি মাত্র ১৫ মিনিট লাগে৷ ফলে অ্যামেরিকার ‘টেসলা’ কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতা হবে এই মডেলের৷
ছবি: picture-alliance/dpa/F. Rumpenhorst
মঞ্চে অঘটন
বিএমডাব্লিউ কোম্পানির প্রধান হারাল্ড ক্র্যুগার সংবাদমাধ্যমের সামনে কথা বলতে বলতে হঠাৎ সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন৷ শীর্ষ কর্তাদের কতটা স্ট্রেস বা মানসিক চাপ সহ্য করতে হয়, এই ঘটনাকে তারই উদাহরণ হিসেবে দেখছেন অনেকে৷ শরীর খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ক্র্যুগার তাঁর দায়িত্ব পালন করতে এগিয়ে এসেছিলেন৷
ছবি: Reuters/K. Pfaffenbach
চালকবিহীন গাড়ি
এবারের গাড়ি প্রদর্শনীতে চালকবিহীন গাড়ি বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে৷ জার্মানির ডাইমলার গ্রুপ এমনই একটি প্রোটোটাইপের মডেল পেশ করেছে৷ গুগল সহ বিভিন্ন কোম্পানি ভবিষ্যতে এমন গাড়ি বাজারে আনতে চায়৷
ছবি: picture-alliance/AP Photo/M. Probst
স্বচ্ছ ডিজাইন
মার্সিডিস কোম্পানির ভবিষ্যতের এই গাড়ির মডেলে বসে চালক ও সহযাত্রীরা কার্যত বিনা বাধায় উপর-নীচ ও আশেপাশের দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন৷ এখনো পর্যন্ত শুধু এর প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছে৷
ছবি: Getty Images/D. Roland
গাড়ি মানেই দূষণ?
পথে যত গাড়ি, ততই যানজট ও দূষণ৷ জার্মানির পরিবেশবাদী সংগঠন প্রদর্শনীর বাইরে তাই এই নেতিবাচক দিকগুলির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে প্রতিবাদ দেখিয়েছে৷ কার্বন নির্গমন কমাতে গাড়ি-নির্মাতাদের অনীহা তাদের রোষের কারণ৷ পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি থাকা সত্ত্বেও অটোমোবাইল ও পেট্রোলিয়াম কোম্পানির চাপে বিকল্প জ্বালানির গাড়ির বিকাশ থেমে রয়েছে বলে তাদের অভিযোগ৷