1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জলবায়ু সম্মেলন

৩০ নভেম্বর ২০১৫

সোমবার প্যারিসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং উভয়েই দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার কথা বলেছেন এবং যৌথ নেতৃত্বের দাবি তুলেছেন৷ কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি ততটা আশাজনক নয়৷

Staatsbankett für chinesischen Präsidenten Xi in Washington
ছবি: Reuters

বিশ্বের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ৩০ শতাংশ আসে চীন থেকে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ১৬ শতাংশ৷ গতবছরই ওবামা প্রতিশ্রুতি দেন যে, মার্কিন কার্বন নির্গমন আগামী দশ বছরের মধ্যে ২৮ শতাংশ কমানো হবে৷ অপরদিকে শি ঘোষণা করেন যে, চীন ২০৩০ সালে অথবা তার আগেই কার্বন নির্গমন সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেবে৷ তার ফলে বিশ্বের ছোট দ্বীপরাজ্যগুলির ভবিষ্যৎ যে খুব উজ্জ্বল হয়ে উঠবে, এমন নয়৷

সেটা বড়দেরও অজানা নয়৷ প্যারিস সম্মেলনের ঠিক আগে চীন সরকারের একটি রিপোর্ট চীনের সরকারি মিডিয়া ও পরে নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত হয়, যার বক্তব্য হল, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশেষ করে চীনের পূর্বাঞ্চলে শিল্পসমৃদ্ধ উপকূল এলাকা বিপন্ন হবে৷ কাজেই ‘ছোটদের' পক্ষে বর্তমান ও আগামী পরিস্থিতি মেনে নিয়ে সেই অনুযায়ী পেশা ও জীবিকা পরিবর্তন করাই হবে সম্ভবত সেরা পন্থা৷ ভারতে যেমন কিছু চাষি ধানচাষ ছেড়ে ‘অ্যালগে' বা সামুদ্রিক শৈবাল চাষ করার কথা ভাবছেন৷

একদিকে জলবায়ু সুরক্ষা, অন্যদিকে টিটিআইপি ও টিপিপি-র মতো আধা-গোপন চুক্তি, যা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া আরো শক্ত করে তুলবে, বলেছে দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা৷

তবে শুধু ওবামা ও শি চিনপিং-এর মতো রাজনৈতিক ওজনদারেরাই নন, প্যারিস সম্মেলনে হাজিরা দিচ্ছেন ২৯ জন বিলিওনেয়ার৷ সেটাও একটা আশার লক্ষণ৷

নয়ত প্রত্যাশা ছিল এবং থাকছে৷

Climate change threatens island nation

03:02

This browser does not support the video element.

এসি/জেডএইচ (এপি, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

বাংলাদেশ