হামবুর্গের আন্তর্জাতিক স্থাপত্য প্রদর্শনীতে এবার মাটির উপরে নয়, জলের উপর বাড়ি বানানো নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফসল দেখতে পাওয়া গেল৷ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যদি পানি বাড়ে আর ডাঙা কমে, তবে এই ভাসন্ত বাড়িগুলো কাজে লাগবে!
বিজ্ঞাপন
বাড়িগুলো জলে ভাসতে পারে, তাও আবার শহরের মধ্যে! রিইনফোর্সড কংক্রিটের পন্টুনের উপরে তৈরি করা হয় বাড়িগুলো: প্রায় ১০০ বর্গমিটার থাকার জায়গা, সেই সঙ্গে বাড়ির সামনেই খাল ও নদীতীরের দৃশ্য৷ আগামী কয়েক বছরে হামবুর্গে আরো ৭৫টি এ ধরনের ভাসন্ত বাড়ি সৃষ্টি করা হবে৷ স্থপতিদের কাছে জলের ওপর বাড়ি বানানো ক্রমেই আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে৷
স্থপতি হান্স-ক্রিস্টিয়ান লিড-এর ভাষ্যে, ‘‘এর পেছনে বাস্তবসম্মত কারণ রয়েছে৷ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানির উচ্চতা বাড়ছে৷ কাজেই আমাদের ভাবতে হবে, সেক্ষেত্রে আমাদের পক্ষে কী করা সম্ভব৷''
হামবুর্গের আন্তর্জাতিক স্থাপত্য প্রদর্শনী আইবিএ-তে ভাসন্ত বাড়ি তৈরির উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে৷ জোয়ার এলে কোনো কোনো বাড়ি জলের ওপরেই ভাসতে পারে৷
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধে ভূমিকা রাখতে পারেন যেভাবে
লক্ষ্যটি খুবই সহজ৷ কার্বন ডাই অক্সাইড জলবায়ুর সবচেয়ে বড় শত্রু৷ আর গাড়ি, স্মার্টফোনের মতো কিছু জিনিস, যা থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদিত হয়, সেগুলোর ব্যবহার কম করলে অর্থ খরচ কমবে, জলবায়ুর জন্যও মঙ্গল বয়ে আনবে৷
ছবি: picture-alliance/AP Images/Chinatopix
এ বিষয়ে কথা বলা
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আপনার কোন ছোট পদক্ষেপ বড় প্রভাব ফেলতে পারে? এটা নিয়ে কথা বলুন পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে৷ আর এটা নিশ্চিত করুন যে, এ বিষয়ে তারা যাতে ভালো সিদ্ধান্ত নেয়৷ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে৷
ছবি: Gemeinde Saerbeck/U.Gunnka
নিজের বাড়িতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার
বাড়িতে বৈদ্যুতিক সেবা দেয়ার জন্য এমন কোম্পানিকে বেছে নিতে হবে যারা তাদের বিদ্যুত উৎপাদনের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাতাস বা সৌরশক্তি ব্যবহার করে এবং যাতে তারা ‘গ্রিন ই এনার্জি’র অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়৷ যদি এটা সম্ভব না হয়, তাহলে নিজের বিদ্যুৎ বিলের দিকে নজর রাখুন৷ অনেক কোম্পানি বিলে লিখে দেয়, তাদের বিদ্যুত উৎপাদনে কতটা নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করা হয়৷
ছবি: picture-alliance/AP Images/Chinatopix
আবহাওয়া অনুযায়ী ব্যবস্থা
ঠান্ডার সময় বাড়ির তাপমাত্রা বাড়ানো বা গরমের সময় শীতল করতে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হয়৷ তাই নিজের আবাসস্থলকে ‘এনার্জি এফিসিয়েন্ট’ বা জ্বালানি সাশ্রয়ী হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন, যাতে ঘরে বাতাস চলাচল এবং বাতাস বন্ধ রেখে উত্তাপ বাড়ানোর সহজ ব্যবস্থা থাকে৷
ছবি: Imago/Westend61
জ্বালানি সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি
১৯৮৭ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের যন্ত্রপাতির প্রচলন হয়৷ এ ধরনের বেশ কিছু যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে এ পর্যন্ত সেখানকার বাতাসকে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড মুক্ত রাখা গেছে, যা বছরে ৪৪ কোটি গাড়ি থেকে নিঃসরণ হয়৷ জ্বালানি সাশ্রয়ী খুব কম খরচে কার্বন নিঃসরণ রোধের সহজ উপায়৷ তাই রেফ্রিজারেটর, ওয়াশিং মেশিন এবং এ ধরনের যন্ত্রপাতি কেনার সময় ‘এনার্জি স্টার’ লেবেল দেখে কেনা উচিত৷
ছবি: picture alliance/blickwinkel/C. Ohde
পানি খরচ কমানো
পানির অপচয় রোধ করেও কার্বন দূষণ কমানো যায়, কেননা, পানি পাম্প করতে, গরম করতে বা ঠাণ্ডা করতে প্রচুর জ্বালানি খরচ হয়৷ তাই গোসল করার সময় কম পানি খরচ করুন৷ প্রয়োজন না হলে দাঁত মাজার সময় পানির কল বন্ধ রাখুন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/M. Wuestenhagen
যেসব খাবার কিনছেন পুরোটা খান, মাংসের উপর চাপ কমান
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ ভাগ জ্বালানি খরচ হয় খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, প্যাকেটজাত করা এবং সরবরাহে৷ তাই খাবার কম অপচয় করলে জ্বালানি বা শক্তি কম খরচ হয়৷ গবাদি পশু পালনে প্রচুর জ্বালানি অপচয় হয়৷ তাই মাংস খাওয়া কমালে বিরাট পরিবর্তন আসতে বাধ্য৷
ছবি: Colourbox
ভালো বাল্ব কিনুন
অন্য সব বাল্বের চেয়ে এলইডি বাল্ব শতকরা ৮০ ভাগ পর্যন্ত কম বিদ্যুৎ খরচ করে৷ এসব বাল্ব দীর্ঘস্থায়ী এবং খরচও কম৷ ১০ ওয়াটের এলইডি বাল্ব, সাধারণ ৬০ ওয়াটের বাল্বের কাজ দেয় এবং এতে অনেক কম খরচ হয়৷
ছবি: AP
প্লাগ খুলে রাখুন
বাড়ির সব যন্ত্রপাতি যোগ করলে হয়ত দেখা যাবে ৬৫টি আলাদা যন্ত্রপাতি আছে যেগুলো বিদ্যুতের সাহায্যে চলে৷ তাই যেসব যন্ত্রপাতি পুরোপুরি চার্জ হয়ে গেছে, সেগুলো চার্জে দিয়ে না রাখা, বা কোনো টাইমার সেট করা যাতে নির্দিষ্ট সময় পর চার্জিং বন্ধ হয়ে যায়৷ এছাড়া কম্পিউটার বা ট্যাব, ফোনের মনিটর কম পাওয়ার মোডে দিলেও জ্বালানির কম অপচয় হয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/J. Pape
জ্বালানি সাশ্রয়ী যানবাহন ব্যবহার
গ্যাস-স্মার্ট গাড়ি, যেমন হাইব্রিড বা ইলেকট্রিক যান চালালে জ্বালানি এবং অর্থ দুটোই সাশ্রয় হয়৷
ছবি: picture-alliance/CTK Photo/P. Mlch
বিমান, ট্রেন এবং অটোমোবাইলের ক্ষেত্রে আর একবার ভাবুন
বড় শহরগুলোতে যতটা পারেন হাঁটুন বা গণ পরিবহন ব্যবহার করুন৷ এর ফলে ব্যয়ও কমবে, জ্বালানির অপচয়ও কম হবে৷ সবচেয়ে বড় কথা এর ফলে বায়ু দূষণ অনেক কমবে৷ এছাড়া অনেক মানুষ যদি বিমানে চড়া কমিয়ে দেয়, তাহলে বড় ধরনের পার্থক্য লক্ষ্য করা যাবে৷ কেননা, আকাশ পথে চলাচল জলবায়ু দূষণের অন্যতম বড় মাধ্যম৷ বিমানের বিকল্প হিসেবে যদি ট্রেনে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকে, সেটাই বেছে নিন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/A. Balzarini
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ধান
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ এরইমধ্যে লবণ সহিষ্ণু ধান নিয়ে কাজ শুরু করেছে৷ মাটি লবণ সহিষ্ণু হওয়ায় সূর্যমুখীর ফুলের আবাদও বেড়েছে৷ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় সক্ষম কিছু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট৷ প্রচলিত ধানের বদলে এ ধরনের ধান চাষ যত বাড়বে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ততই সহজ হবে৷
ছবি: CC/Rishwanth Jayaraj
11 ছবি1 | 11
জল থেকে জ্বালানি
বাড়ির দেয়াল বেয়ে পানি উঠছে, কিন্তু একটা কারণে: ঝুলন্ত জলাধারগুলিতে এক ধরনের অতি ক্ষুদ্র শ্যাওলা বাড়ছে, যা থেকে জ্বালানি শক্তি পাওয়া সম্ভব৷ সূর্যালোক আর কার্বন ডাইঅক্সাইডের প্রভাবে শ্যাওলাগুলি বাড়তে থাকে, যার ফলে পানি গরম হয়৷ পরে রেকুপারেটর দিয়ে সেই তাপ ঘর গরম করার জন্য ব্যবহার করা যায়৷
জলাধারের পানিতে যে বুদবুদ উঠছে, তা হল কার্বন ডাইঅক্সাইড৷ শ্যাওলাগুলো বড় হলে পরে তা বাড়ির একতলায় একটি পাওয়ার প্ল্যান্টে ‘বায়ো-মাস' হিসেবে ব্যবহার করা চলবে৷ এ থেকে একটি চার সদস্যের পরিবারের এক বছর বিদ্যুতের খরচ পুষিয়ে যাবে৷
পাশেই মাটিতে পোঁতা থামের উপর একটি পাঁচতলা বাড়ি তৈরি করা হয়েছে, যা একটি কৃত্রিম পুকুরের মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে – বৃষ্টির জলে ঐ পুকুর ভরে যায়৷ স্থপতি হান্স-ক্রিস্টিয়ান লিড বললেন, ‘‘এখানে দু'টি কাজ একসঙ্গে করা হচ্ছে, যার জন্য সাধারণত আলাদা জমি লাগে: প্রথমত থাকার জায়গা; দ্বিতীয়ত, বৃষ্টির জল ধরে রাখা৷ দুটি মিলিয়ে এক বাড়তি উঁচু মান পাওয়া যায়৷''
প্রত্যেকটি ফ্ল্যাটে জলের ওপর একটি রোয়াক বা বারান্দা আছে৷ পানি ও সূর্যালোক এখানেও জ্বালানি শক্তি সৃষ্টির কাজ করে: বাড়ির দেয়ালে রাখা পানি রোদে গরম হয়ে গরম পানি সরবরাহ করে৷
আন্তর্জাতিক স্থাপত্য প্রদর্শনী শুধুনতুন ধরনের বাড়ি তৈরিনিয়েই ব্যস্ত নয়৷ অনেক সময় যে জায়গা আছে, সেটাকেও নতুন ভাবে কাজে লাগানো হয়, যেমন বাড়ির নীচে শুধু গাড়ি নয়, বোট রাখারও জায়গা আছে!
এ যাবৎ স্থপতিরা মোটামুটি শুকনো ডাঙাতেই ছিলেন, কিন্তু পানির পরশে তাদের উদ্ভাবনী শক্তি যেন নতুন প্রেরণা পেয়েছে৷
হলিউডে যেভাবে জলবায়ু পরিবর্তন উপস্থাপিত হয়েছে
চলচ্চিত্রে ক্লাই-ফাই বা ক্লাইমেট ফিকশন দিন দিন জনপ্রিয়তা লাভ করছে৷ বেশিরভাগ চলচ্চিত্রেই দেখানো হয় ভবিষ্যতের পৃথিবীতে কী ঘটতে চলেছে এবং নায়ক কীভাবে সেই সংকট থেকে বিশ্বকে রক্ষা করছে৷
ছবি: RatPac Documentary Films
বিস্টস অফ দ্য সাউদার্ন ওয়াইল্ড
জলবায়ু পরিবর্তন এই চলচ্চিত্রে সামান্য তবে জোরালো ভূমিকা পালন করেছে৷ কবিতা আর রাজনীতির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনকে উপস্থাপনের কারণে প্রশংসা কুড়িয়েছে সিনেমাটি৷ ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনা আঘাত হানার পর ৬ বছরের হাসপাপি’র জীবনে কি ঘটে সেটাই চলচ্চিত্রের পটভূমি৷
ছবি: picture-alliance/dpa
ওয়াটারওয়ার্ল্ড
এই চলচ্চিত্রে ভবিষ্যতের পৃথিবী দেখানো হয়েছে, যেখানে মেরু অঞ্চলের বরফ পুরোপুরি গলে গিয়ে প্রত্যেকটি মহাদেশে বন্যা দেখা দিয়েছে৷ যারা এই বিপর্যয় থেকে বেঁচে গেছে তারা সমুদ্রের মধ্যে স্থল বা শুষ্ক ভূমির খোঁজ করছে৷ শেষ পর্যন্ত চলচ্চিত্রের নায়ক বেঁচে যাওয়া মানুষদের নিয়ে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছে যায়, যেখানে তারা প্রচুর গাছপালা ও প্রাণী দেখতে পায়৷
ছবি: picture-alliance/dpa
জিওস্টর্ম
জেরার্ড বাটলার অভিনীত ক্লাই-ফাই মুভি জিওস্টর্ম এর প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়েছে সম্প্রতি৷ আগামী ২০শে অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের থিয়েটারে মুক্তি পাবে এটি৷ তিনি একজন নভোচারীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, যে পৃথিবীকে একটি ঝড়ের হাত থেকে রক্ষা করে৷
ছবি: picture-alliance/Everett Collection
ডাউনসাইজিং
সব ক্লাই-ফাই চলচ্চিত্র অবশ্য ভবিষ্যতের পৃথিবীর ঘটনা নয়৷ চলতি বছরের ডিসেম্বরে ‘ডাউনসাইজিং’ নামে একটি চলচ্চিত্র মুক্তি পেতে যাচ্ছে, যেখানে জলবায়ু পরিবর্তন কীভাবে মোকাবিলা করা যায় তা হাস্যরসের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে৷ কমেডি-ড্রামা ধাঁচের এই চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন ম্যাট ডেমন এবং ক্রিস্টোফ ভালৎস৷
ছবি: Imago/ Zumapress
অ্যান ইনকনভিনিয়েন্ট ট্রুথ
২০০৬ সালে আল গোরের অস্কার জয়ী তথ্যচিত্র অ্যান ইনকনভিনিয়েন্ট ট্রুথ-এ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কী কী ঘটতে পারে সে সম্পর্কে একটা পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল৷ নতুন তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে ২০০৬ এর পর আসলেই পৃথিবীতে কী কী প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটেছে৷
ছবি: Paramount Motion Pictures
দ্য ডে আফটার টুমরো
২০০৪ সালে রোনাল্ড এমেরিশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়ে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটিকে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্রথম সফল চলচ্চিত্র হিসেবে মনে করা হয়৷ ছবিতে দেখানো হয় উত্তর আটলান্টিক সাগরে ঘূর্ণির কারণে নিউ ইয়র্ক সিটি বরফে ঢেকে যায় এবং একটি নতুন বরফ যুগের সূচনা হয়৷
ছবি: Imago/Unimedia Images
২০১২
‘দ্য ডে আফটার টুমরো’র পরিচালক রোনাল্ড এমেরিশ ২০০৮ সালে আবারও প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন৷ এই চলচ্চিত্রের কাহিনিতে দেখানো হয়েছে ২০১২ সালে জ্যাকসন কার্টিস নামের এক ঔপন্যাসিক বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে কীভাবে পরিবারকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়৷
ছবি: 2009 Sony Pictures Releasing GmbH
বিফোর দ্য ফ্লাড
ন্যাশনাল জিওগ্রাফির এই তথ্যচিত্রে অংশ নিয়েছিলেন হলিউডের জনপ্রিয় তারকা লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও৷ তার মাধ্যমে জনগণের কাছে এই বার্তা পৌঁছানোর চেষ্টা করা হয়েছে, যে কী পদক্ষেপ নিলে এবং মানুষের কোন অভ্যাসগুলো বদলালে জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করা যেতে পারে৷ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব জানতে বিশ্বব্যাপী ঘুরে বেরিয়েছেন এই অভিনেতা ও জলবায়ু কর্মী৷