বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ কয়েক’শ বছর ধরে পানির উপর সবজি চাষ করছেন৷ অভিনব এই উপায়ই এখন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তাদের সাহায্য করছে৷ বিষয়টি ডয়চে ভেলের কাছে তুলে ধরলেন সাইফুল ইসলাম পাটওয়ারী৷
বিজ্ঞাপন
বর্তমানে বাংলাদেশের দশটি জেলার ৪২টি উপজেলার কৃষক ভাসমান উপায়ে সবজি ও ফল উৎপাদন করছেন৷ ভারত সহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকরা এ ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করছেন বলে ডয়চে ভেলেকে জানান কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম পাটওয়ারী৷ একইসঙ্গে তিনি জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে গৃহীত ‘বন্যা ও জলাবদ্ধপ্রবণ এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন কৌশল' প্রকল্পেরও পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন৷ ভাসমান পদ্ধতিতে চাষ এই প্রকল্পের একটি অংশ৷
তিনি বলেন, জাতিসংঘের ‘খাদ্য ও কৃষি সংস্থা' এফএও-এর একজন প্রতিনিধি সম্প্রতি গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার মিত্রডাঙ্গা গ্রামে গিয়ে ভাসমান উপায়ে সবজিচাষ পদ্ধতি পরিদর্শন করেছেন৷ মিত্রডাঙ্গাকে ‘কৃষি ঐতিহ্য অঞ্চল' ঘোষণার অংশ হিসেবে এই পরিদর্শন বলে জানান সাইফুল ইসলাম৷
পানির উপর হচ্ছে সবজি চাষ
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কয়েকটি গ্রামের বেশিরভাগই বছরের পুরোটা সময় জলাবদ্ধ থাকে৷ এ সব গ্রামের মানুষেরা ভাসমান পদ্ধতিতে গাছের চারা এবং সবজি উৎপাদন করে কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছেন৷
ছবি: DW
কৃষকের কৌশল
বছর জুড়েই জলাবদ্ধতা, সাথে কচুরিপানার মিছিল৷ ফলে পিরোজপুরের নাজিরপুর এলাকার নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিক উপায়ে কৃষিকাজ কার্যত অসম্ভব৷ তবে বৈরী এই পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করে নাজিরপুরের কৃষকরা নিজেদের কৌশলে চালিয়ে যাচ্ছেন কৃষিকাজ৷
ছবি: DW
ভাসমান কৃষিক্ষেত্র
নাজিরপুরের মুগাঝোর এলাকার জলাভূমিতে ভাসমান কৃষিক্ষিত্র৷ নিজেদের উদ্ভাবিত ‘ধাপ’ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেন এ সব এলাকার মানুষরা৷ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) ‘কৃষি ঐতিহ্য অঞ্চল’ হিসেবেও স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে নাজিরপুরে উদ্ভাবিত ভাসমান পদ্ধতির এ চাষাবাদ৷
ছবি: DW
যেভাবে তৈরি হয় ধাপ
নাজিরপুরের পানিতে ডোবা নিম্নাঞ্চল কচুরিপানা, দুলালীলতা, শ্যাওলা ও বিভিন্ন জল সহিষ্ণু ঘাসসহ নানান জলজ উদ্ভিদে ভরপুর৷ এ সব জলজ উদ্ভিদকে স্তূপ করে পচিয়ে তারা তৈরি করেন ভাসমান এক ধরণের ধাপ৷ এই ভাসমান ধাপের উপরেই চাষাবাদের এক নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন তাঁরা৷
ছবি: DW
পুরনো ধারা
কৃষি জমির বিকল্প হিসেবে জলাশয়ে ভাসমান চাষাবাদ দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে এ অঞ্চলে৷ কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, এ পদ্ধতিতে কৃষির উৎপাদনশীলতা জমির চেয়ে ১০ গুণ বেশি৷
ছবি: DW
জৈব পদ্ধতিতে চাষাবাদ
ধাপ পদ্ধতির এ চাষাবাদ হয় সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে৷ রাসায়নিক সারের ব্যবহার নেই বললেই চলে৷ ফলে উৎপাদন খরচও কম এবং স্বাস্থ্যকর৷
ছবি: DW
ভাসমান বীজতলা
জলাভূমিতে প্রথমে কচুরিপানা, শ্যাওলা ও বিভিন্ন জলজ ঘাস স্তরে স্তরে সাজিয়ে দুই ফুট পুরু ধাপ বা ভাসমান বীজতলা তৈরি করা হয়৷ এগুলো কয়েকদিন ধরে পচানো হয়৷ একেকটি ভাসমান ধাপ ৫০-৬০ মিটার লম্বা ও দেড় মিটার চওড়া হয়৷
ছবি: DW
চাষ করা যায় অনেককিছু
ভাসমান এ সব ধাপে সাধারণত লাউ, সিম, বেগুন, বরবটি, করলা, পেঁপে, টমেটো, শশা, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়া, চালকুমড়া, মরিচ ইত্যাদি শাকসবজি ও মশলার চারা উৎপাদন করে থাকেন কৃষকরা৷ অনেক কৃষক আবার লাল শাক, ঢেঁড়স, হলুদ ইত্যাদিও চাষ করে থাকেন৷
ছবি: DW
নেই কোনো কৃষিঋণের ব্যবস্থা
মুগারঝোরের চাষীদের জন্য কৃষি ঋণের কোনো ব্যবস্থা নেই৷ স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে চরা হারে সুদ নিয়ে গরিব এ চাষীরা তাঁদের কৃষি কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন৷ স্থানীয় কৃষক আশুতোষ জানান, সরকার সহজশর্তে ঋণ দিলে তাঁরা ভাসমান এ চাষাবাদের আরও বিস্তৃতি ঘটাতে পারবেন৷
ছবি: DW
বিক্রি হয় কচুরিপানা
নাজিরপুরের মুগারঝোরে নৌকা বোঝাই কচুরিপানা নিয়ে ক্রেতার খোঁজে এক বিক্রেতা৷ এক নৌকা কচুরিপানা সাধারণত বিক্রি হয় ২-৩ হাজার টাকায়৷ এছাড়া নাজিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় এসব কচুরিপানার হাটও বসে৷
সাক্ষাৎকারে তিনি ভাসমান পদ্ধতিতে ফসল ফলানোর উপায় জানিয়েছেন৷ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ প্রায় তিন-চারশ বছর ধরে এভাবে ফসল উৎপাদন করছে৷ তিনি বলেন, যেসব এলাকায় বছরের ছয় থেকে আট মাস কিংবা সারা বছরই পানি থাকে সেখানে এই উপায়ে চাষ করা সম্ভব৷ তবে সেখানে কচুরিপানাও থাকতে হবে, কারণ ফসল চাষের জন্য যে ‘বেড' তৈরি করা হয় তার একটি অন্যতম উপকরণ হচ্ছে কচুরিপানা৷ সঙ্গে দুলালীলতা, টেপাপানার মতো জলজ উদ্ভিদের প্রয়োজন হয়৷
এভাবে প্রায় সব ধরণের শাক যেমন লালশাক, পালংশাক, পুইশাক, মুলাশাক, সরিষাশাক, সবিজর মধ্যে ঢেঁড়স, টমেটো, ওলকপি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, মুলা, করলা, আলু, লাউ, শিম, বেগু, মিষ্টিকুমড়া, মসলার মধ্যে মরিচ, রসুন এবং ফলের মধ্যে স্ট্রবেরি, বাঙ্গি ইত্যাদি চাষ করা যায়৷
এছাড়া চলতি বছর ভাসমান বেড-এ ধানের চারাও উৎপাদন করা গেছে যেগুলো পরবর্তীতে জমিতে সরাসরি ব্যবহার করা যায়৷ ফলে বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে যদি কোথাও ধানের চারা তৈরি করা সম্ভব না হয় সেখানে এই পদ্ধতির সাহায্য নেয়া যাবে বলে জানান সাইফুল ইসলাম৷
সাইফুল
সবজি ও ফল ছাড়াও ভাসমান বেড-এ বিভিন্ন ফসলের চারা উৎপাদন করা যায়৷ বরিশালের বানারীপাড়া এবং পিরোজপুরের নাজিরপুর ও নেছারাবাদ উপজেলায় এভাবে লক্ষ লক্ষ চারা উৎপাদন করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, এভাবে আর্থিকভাবে বেশ লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা৷
ভাসমান পদ্ধতিতে উৎপাদিত ফসল ঘরে তোলার পর ঐ বেডে থাকা অবশিষ্টাংশ দিয়ে জমির উর্বরতা শক্তিও বাড়ানো যায়৷ অর্থাৎ জমিতে ফসল ফলাতে রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে যে জমিগুলো উর্বরতা শক্তি কমে গেছে সেই জমির শক্তি আবারও ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে জানান এই সরকারি কৃষিবিদ৷
এই পদ্ধতির সফলতা দেখে এটি সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে৷ দেশের যেসব উপজেলায় জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে সেখানে ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে৷ আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে৷
ভাসমান পদ্ধতির আরও কয়েকটি সুবিধার কথা বলতে গিয়ে সাইফুল ইসলাম বলেন, এটি পরিবেশবান্ধব, অতিরিক্ত বৃষ্টি ও বন্যায় ফসলের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না, চাষের খরচও তুলনামূলকভাবে কম৷ তবে লবণাক্ত পানিতে এটা করা সম্ভব নয়৷ কারণ এতে কচুরিপানা পচে গিয়ে বেড নষ্ট হয়ে যায়৷ পানিতে জোয়ার থাকলেও সমস্যা হতে পারে৷
জলবায়ু সংরক্ষণে আমরা কী অবদান রাখতে পারি?
গোটা বিশ্বে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের প্রায় তিন-চতুর্থাংশের উৎস কয়লা, তেল ও গ্যাস৷ বাকি এক-চতুর্থাংশের জন্য কৃষি ও কাঠ কাটার কাজ দায়ী৷ ১০টি উপায়ে আমরাও কার্বন নির্গমন এড়িয়ে চলতে পারি৷
ছবি: picture-alliance/dpa
কয়লা, তেল ও গ্যাসের কম ব্যবহার
বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, কল-কারখানা ও পরিবহণ ক্ষেত্রই মূলত কার্বন নির্গমনের জন্য দায়ী৷ শীতের দেশে ঘরবাড়ি গরম রাখতে প্রায় ৬ শতাংশ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করা হয়৷ তাই পরিবেশ সংরক্ষণ করতে কয়লা, তেল ও গ্যাসের ব্যবহার কমিয়ে আরও দক্ষতার সঙ্গে জ্বালানি ব্যবহার করা উচিত৷
ছবি: picture-alliance/dpa
‘ক্লিন এনার্জি’ নিজেই উৎপাদন করুন
বিদ্যুতের জন্য আর কয়লা, তেল বা গ্যাস-ভিত্তিক জ্বালানি কেন্দ্রের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে না৷ বিকল্প জ্বালানি ইতোমধ্যে আরও সস্তা হয়ে উঠেছে৷ নিজস্ব উদ্যোগে জ্বালানি উৎপাদন করে চাহিদা মিটিয়ে প্রায়ই কিছু উদ্বৃত্ত থেকে যায়৷ ছাদের উপর সৌর প্যানেলের জন্য যথেষ্ট জায়গা আছে৷ এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিরও যথেষ্ট উন্নতি ঘটছে৷
ছবি: Mobisol
ভালো আইডিয়ার প্রতি সমর্থন চাই
পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন কোম্পানি পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানির ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করছে ও ‘ক্লিন এনার্জি’ বিক্রি করছে৷ যেমন জার্মানির সাবেক শহরের সোলার পার্ক৷ জনসংখ্যা মাত্র ৭,২০০৷ চাহিদার তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে আদর্শ হয়ে উঠেছে এই ছোট্ট শহরটি৷ এক মার্কিন প্রতিনিধিদল সেই সাফল্যের রহস্য বুঝতে এসেছে৷
ছবি: Gemeinde Saerbeck/Ulrich Gunka
জলবায়ুর ক্ষতি করলে কোম্পানির লোকসান
সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিমা কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়, পৌর কর্তৃপক্ষ – সবাই জীবাশ্মভিত্তিক জ্বালানি কোম্পানি থেকে বিনিয়োগের অর্থ সরিয়ে নিচ্ছে৷ জার্মানির ম্যুনস্টার শহর কর্তৃপক্ষ সবার আগে এই ‘ডাইভেস্টমেন্ট’ আন্দোলনে শামিল হয়েছে৷ গোটা বিশ্বে মোট ৫৭টি পৌর কর্তৃপক্ষ এখনো পর্যন্ত একই পথ বেছে নিয়েছে৷
ছবি: 350.org/Linda Choritz
গাড়ি ছেড়ে সাইকেল, ট্রাম-বাস, ট্রেন
সাইকেল, ট্রাম-বাস ও ট্রেন ব্যবহার করলে অনেক কার্বন সাশ্রয় করা যায়৷ গাড়ির তুলনায় বাস ৫ গুণ বেশি পরিবেশবান্ধব – ইলেকট্রিক ট্রেন ১৫ গুণ বেশি৷ আমস্টারডাম শহরের বেশিরভাগ মানুষই সাইকেল চালান৷ শহর কর্তৃপক্ষ সাইকেলের জন্য চওড়া পথ তৈরি করেছে৷
ছবি: DW/G. Rueter
বিমানযাত্রা এড়িয়ে চলুন
বিমানযাত্রা পরিবেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে৷ হিসেব অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষকে বছরে গড়ে ৫.৯ টনের বেশি কার্বন নির্গমন করলে চলবে না৷ অথচ বিমানে চেপে বার্লিন ও নিউ ইয়র্ক করলেই যাত্রী প্রতি ৬.৫ টন কার্বন নির্গমন করা হয়৷
ছবি: Getty Images/AFP/P. Huguen
কম মাংস খান
পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কৃষিক্ষেত্রও সমস্যা সৃষ্টি করে৷ ধানচাষের ফলে এবং গরু, ভেড়া ও ছাগলের পেটের মধ্যে জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর মিথেন সৃষ্টি হয়৷ একদিকে সারা বিশ্বে মাংস খাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে৷ অন্যদিকে গবাদি পশুপালনের কারণে পশুখাদ্য হিসেবে সয়াবিনের চাহিদাও বেড়ে চলেছে৷
ছবি: Getty Images/J. Sullivan
অরগ্যানিক খাদ্য কিনুন
লাফিং গ্যাস জলবায়ুর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর৷ গ্রিনহাউস এফেক্টের প্রায় ৬ শতাংশ এই গ্যাসের কারণে ঘটে৷ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ইঞ্জিনের পাশাপাশি বিশাল মাত্রার কৃষিকাজে কৃত্রিম সারের কারণে এই গ্যাস সৃষ্টি হয়৷ অরগ্যানিক খামারে এই বস্তুটি নিষিদ্ধ৷
ছবি: imago/R. Lueger
টেকসই নির্মাণ ও ভোগ
ইস্পাত ও সিমেন্ট উৎপাদনের ক্ষেত্রেও প্রচুর কার্বন নির্গমন ঘটে৷ অন্যদিকে কাঠ ও বাঁশের ক্ষেত্রে সেই ক্ষতির আশঙ্কা নেই৷ নির্মাণের ক্ষেত্রে সঠিক উপকরণ বাছাই করে পরিবেশের ক্ষতি এড়ানো সম্ভব৷ ভোক্তা হিসেবেও সবার মনে রাখা উচিত, যে প্লাস্টিকের কাপ ব্যবহার করলে পরিবেশের কত ক্ষতি হয়৷
ছবি: Oliver Ristau
দায়িত্বশীল হবার পালা
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য জলবায়ু বিপর্যয় এড়াতে গ্রিনহাউস গ্যাস পরিহার করতে হবে৷ স্কুলের এই ছাত্রছাত্রীরা ‘ক্লিন এনার্জি’ সম্পর্কে অত্যন্ত উৎসাহী৷ ভবিষ্যতের জন্য তারা এটাকে বড় সুযোগ হিসেবে দেখছে৷ তাদের এই স্বপ্ন পূরণ করতে সবাই সাহায্য করতে পারে৷
ছবি: Gemeinde Saerbeck/U.Gunnka
10 ছবি1 | 10
ভাসমান পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করলে তার সুফলগুলো কী বলুন তো বন্ধুরা? লিখে জানান নীচের ঘরে৷