1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সহিংসতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

সমীর কুমার দে, ঢাকা১৭ নভেম্বর ২০১২

যুদ্ধপরাধ ট্রাইবুনালের সামনে শনিবার এক মানববন্ধনের আয়োজন করে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম৷ দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং যুদ্ধপরাধীদের বিচার দ্রুত করার দাবি জানানো হয় মানববন্ধনে৷

Activists of Islami Chhatra Shibir, the student wing of the Jamaat-e-Islami, on November 13, 2012 allegedly launched a surprise attack on policemen in Dhaka, Bangladesh. They set ablaze a motorbike of a police sergeant and vandalised a number of vehicles. Copyright: DW/Harun Ur Rashid Swapan
ছবি: DW/Harun Ur Rashid Swapan

সেক্টর কমান্ডাররা বলেছেন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যদি জামায়াত-শিবিরের এই সন্ত্রাসীদের প্রতিহত না করতে পারে, তাহলে মুক্তিযোদ্ধারাই নিজের হাতে তা করবে৷ আর মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেছেন, যুদ্ধপরাধের বিচার যারা বানচাল করার চক্রান্ত করছে, তারাও একই অপরাধে অভিযুক্ত৷

দেশ জুড়ে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতার বিরুদ্ধে এবং যুদ্ধপরাধীদের বিচার দ্রুত করার দাবিতে যুদ্ধপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে মানববন্ধন করেছে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম৷ শনিবার দুপুরে আয়োজিত এই মানববন্ধনে বিভিন্ন সংগঠন একাত্মতা প্রকাশ করে৷ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সেক্টর কমান্ডার কে এম শফিউল্লাহ মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বলেছেন, জামায়াত-শিবিরের এই সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে হবে৷ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যদি এদের প্রতিহত করতে না পারে, তাহলে মুক্তিযোদ্ধারাই নিজের হাতে তা করবে৷

আরেকজন সেক্টর কমান্ডার ও পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার বলেছেন, তারা সারাদেশে ঘুরে জনমত সৃষ্টি করবেন, যাতে দেশের মানুষ জানতে পারে এদের বিচার হওয়া প্রয়োজন৷ তিনি বলেন, বিচারের পর তাদের শাস্তিও নিশ্চিত করা হবে৷

মানববন্ধনে যোগ দিয়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানও বলেন, তাদের কোনভাবেই ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই৷ তিনি পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন, জামায়াত-শিবিরকে ছাড় দিলে আমরাও আপনাদের ছাড় দেব না৷ তিনি বলেন, যুদ্ধপরাধের বিচার যারা বানচাল করার চক্রান্ত করছে তারাও একই অপরাধে অপরাধী৷

মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক রীতি-নীতি ভঙ্গ করে যে সশস্ত্র আক্রমণ শুরু করেছে, তার বিরুদ্ধে সরকারকে শুধু প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিলেই হবে না, আইনগত ব্যবস্থাও নিতে হবে৷

আর আইন মন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহমেদ বলেছেন, জামায়াত-শিবির যে চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে, তার জন্য সমগ্র জাতির তাদের ধিক্কার জানানো উচিৎ৷ তিনি বলেন, যারা মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে তাদের মার্জনা করার সংস্কৃতিতে এই সরকার বিশ্বাস করে না৷ তাদের বিচার হবেই৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ