জোলির পরিচালিত প্রথম ছবি বার্লিন উৎসবে
১০ জানুয়ারি ২০১২![Ein Archivbild vom 20. Juni 2002 zeigt die amerikanische Schauspielerin Angelina Jolie bei einer Veranstaltung zum Welt-Fluechtlings-Tag der Vereinten Nationen in Washington in ihrer Funktion als Goodwill-Botschafterin des UN Fluechtlingswerks UNHCR. Der kleine Adoptivsohn von Angelina Jolie ist am Freitag, 20. September 2002 aus einem Krankenhaus in Liverpool entlassen worden, wo er drei Tage behandelt worden war. Der in einem Waisenhaus in Kambodscha aufgewachsene Maddox Jolie habe eine leichte Verletzung erlitten, erklaerte das Krankenhaus. Einzelheiten ueber Maddox' Verletzungen wurden nicht bekannt.](https://static.dw.com/image/640997_800.webp)
অ্যাঞ্জেলিনা জোলির পরিচালিত এই ছবি ‘ইন দ্যা ল্যান্ড অফ ব্লাড এ্যান্ড হানি' ইতিমধ্যেই বেশ সাড়া জাগিয়েছে৷ ছবিটি ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত চলা বসনিয়া যুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে তৈরি৷ ছবিটি তৈরি করা হয়েছে স্থানীয় ভাষায়৷ ছবিতে যারা অভিনয় করেছেন তারাও বসনিয়ার নাগরিক৷ মূল ভূমিকায় হলিউডের কোন তারকাকে রাখেননি জোলি৷ বার্লিন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হবে ৯ থেকে ১৯শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত৷ তখন জোলির ‘ইন দ্যা ল্যান্ড অফ ব্লাড অ্যান্ড হানি' দেখানো হবে বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন৷
উৎসবে আসছেন তাঁর প্রাক্তন স্বামী বিলি বব থর্নটন৷ ১৯৯৬ সালে ‘স্লিং ব্লেড' ছবির চিত্রনাট্যের জন্য তিনি অস্কার পেয়েছিলেন৷ এবার তিনি উপস্থিত হচ্ছেন তার নতুন ছবি ‘জেইন ম্যানসফিল্ডস কার' নিয়ে৷ লক্ষ্য পুরস্কার জেতা৷
বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবে যৌথ প্রযোজনায় বেশ কিছু ছবি থাকছে৷ ফ্রান্স এবং সেনেগাল যৌথভাবে তৈরি করেছে ‘অজর্দ উই' অর্থাৎ ‘আজ' ছবিটি৷ থাকবে জার্মান ছবি ‘বারবারা', ইটালিয়ান ছবি ‘সিজার মাস্ট ডাই'৷ এছাড়া দেখানো হবে জার্মানি এবং নরওয়ের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি ‘গ্নাডে' অর্থাৎ মার্সি৷ ফ্রান্স এবং সুইজারল্যান্ডের আরেকটি যৌথ প্রযোজনা ‘সিস্টার', জার্মান-গ্রিক প্রোডাকশন ‘মেটেওরা', পর্তুগালের ছবি ‘টাবু', হাঙ্গেরির ছবি ‘জাস্ট দ্যা উইন্ড' এবং ‘হোম ফর দ্যা উইকএন্ড'৷
‘সিস্টার' ছবিতে অভিনয় করেছেন ‘দ্যা এক্স ফাইল্স' খ্যাত এজেন্ট স্কালি অর্থাৎ জিলিয়ান অ্যান্ডারসন৷ তিনি আশা করছেন এবার হয়তো একটি পুরস্কার তিনি পাবেন৷
প্রতিবেদন: মারিনা জোয়ারদার
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক