1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

টাইটানিক

১৫ এপ্রিল ২০১২

টাইটানিক ডুবে যাওয়ার একশ বছর পার হলো৷ বিশাল এই জাহাজ তৈরির সময় ঘোষণা করা হয়েছিলো এটি কোনদিনও ডুববে না৷ তবে প্রথম যাত্রাতেই সলিল সমাধি ঘটে তার৷ সেই ঘটনার সাক্ষীরাও কেউ বেঁচে নেই৷

ছবি: AP

টাইটানিক ট্রাজেডির একশ বছর উপলক্ষে শনিবার হাজারো লোকের সমাবেশ ঘটেছিলো বেলফাস্টের ক্যাথেড্রালে৷ এই বেলফাস্টেই ১৯১১ সালে টাইটানিক নির্মিত হয়৷ আর রোববার শহরের ওয়াটারফ্রন্ট হলে অনুষ্ঠিত হবে টাইটানিক স্মরণে কনসার্ট যা সরাসরি টেলিভিশনে দেখানো হবে৷ এছাড়া একইদিন সেখানকার সেইন্ট অ্যান ক্যাথেড্রালে প্রার্থনায় সমবেত হবেন কয়েক হাজার মানুষ৷

ভাগ্যের পরিহাস, একশ বছর আগে সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্রথম যাত্রাতেই ডুবে গেল টাইটানিক৷ ১৪ এপ্রিল রাত ১১টা ৪০ মিনিটে ভাসমান বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খায় জাহাজটি৷ ১৫ এপ্রিল রাত ২টা ২০ মিনিটে চিরদিনের জন্য অ্যাটলান্টিকের বরফ শীতল পানিতে সলিল সমাধি ঘটে তার৷ অথচ কাছেই এসএস ক্যালিফোর্নিয়ান নামে একটি জাহাজ ছিলো৷ তবে টাইটানিকের রেডিও সিগন্যাল তারা টেরই পায়নি৷ কারণ এসএস ক্যালিফোর্নিয়ান জাহাজের রেডিও অফিসার তখন ঘুমুচ্ছিলেন৷ টাইটানিকের মোট ২,২২৪ জন যাত্রীর ১,৫১৩ জন ডুবে মারা যান৷ আর বেঁচেছিলেন মাত্র ৭১১ জন৷ তাদের মধ্যে সর্বশেষ সাক্ষী হয়ে ছিলেন মিলিভিনা ডিন৷ ২০০৯ সালের ৩১ মে চিরবিদায় নেন তিনি৷ আর টাইটানিক ট্রাজেডির প্রত্যক্ষদর্শীদেরও সমাপ্তি ঘটে৷

প্রতিবেদন: রিয়াজুল ইসলাম (ডিপিএ)

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ