1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বায়ার্নের জয়

২৪ নভেম্বর ২০১৩

বোরুসিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে বায়ার্ন মিউনিখে নাম লিখিয়েছেন গত এপ্রিলে৷ ডর্টমুন্ড ভক্তরা সেই সিদ্ধান্তে নাখোশ ছিলেন৷ শনিবার তাঁদের কষ্ট আরো খানিকটা বাড়িয়েছেন মারিও গোয়েটৎসে৷

Bayern Munich's Mario Goetze (C) celebrates after he scored a goal against Borussia Dortmund during their German first division Bundesliga soccer match in Dortmund, November 23, 2013. REUTERS/Kai Pfaffenbach (GERMANY - Tags: SPORT SOCCER) DFL RULES TO LIMIT THE ONLINE USAGE DURING MATCH TIME TO 15 PICTURES PER GAME. IMAGE SEQUENCES TO SIMULATE VIDEO IS NOT ALLOWED AT ANY TIME. FOR FURTHER QUERIES PLEASE CONTACT DFL DIRECTLY AT + 49 69 650050.
ছবি: Reuters

মাত্র নয় বছর বয়সে ডর্টমুন্ডে যোগ দেন গোয়েটৎসে৷ সেদলের ইয়ুথ অ্যাকাডেমিতে তিনি দ্রুতই পরিচিতি পান ‘রত্ন' হিসেবে৷ তিনি দলে থাকাকালীন দু'বার বুন্ডেসলিগা ট্রফি ঘরে তোলে ডর্টমুন্ড৷ কিন্তু এরপরই বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন গোয়েটৎসে৷

বলাবাহুল্য, ২১ বছর বয়সি এই খেলোয়াড়ের এমন সিদ্ধান্ত বিশেষ পছন্দ করেননি ডর্টমুন্ড ভক্তরা৷ শনিবার সেই ডর্টমুন্ডের মাঠেই বায়ার্নের হয়ে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি৷ বলা যায়, শনিবার রাতে জার্মানির ‘ক্ল্যাসিকোতে' বায়ার্নের জয় নিশ্চিতেও বড় ভূমিকা তাঁর৷ স্বাভাবিকভাবেই গোয়েটৎসে তাই বাড়িয়েছেন তাঁর সাবেক দলের ভক্তদের কষ্ট৷

অথচ শনিবার খেলার শুরুতে মাঠের বাইরে ছিলেন গোয়েটৎসে৷ বদলি খেলোয়াড় হিসেবে ৫৬ মিনিটে মাঠে নামেন তিনি৷ স্টেডিয়ামে বসা ডর্টমুন্ড ভক্তরা তখন নকল টাকার নোট দেখিয়ে লজ্জা দেওয়ার চেষ্টা করেন গোয়েটৎসেকে৷ তিনি সেসব গায়ে মাখেননি৷ বরং ৬৬ মিনিটে অসাধারণ এক গোল করে এগিয়ে নিয়ে যান নিজের দলকে৷ তাঁর এই গোলের আগ অবধি চির প্রতিদ্বন্দ্বী বায়ার্ন মিউনিখের সঙ্গে ভালোই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিল বোরুসিয়া ডর্টমুন্ড৷ কিন্তু গোয়েটৎসের গোল বদলে দেয় পরিস্থিতি৷

পরবর্তীতে আরিয়ন রবিন এবং টোমাস ম্যুলার দলের পক্ষে গোল করেন৷ ফলে বায়ার্ন ৩-০ ব্যবধানে বড় জয় পায়৷ আর এই পরাজয়ের ফলে বোরুসিয়া ডর্টমুন্ডতে বুন্ডেসলিগা টেবিলের তিন নম্বর অবস্থানে নেমে যেতে হয়৷ বায়ার্নের সঙ্গে তাদের ব্যবধান এখন সাত পয়েন্টের৷ শীর্ষে বায়ার্নের পর দ্বিতীয় অবস্থানে এখন আছে বায়ার লেভারকুজেন৷

এআই/ডিজি (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ