1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

দেয়াললিখন আটকাতে ড্রোন

২ জুন ২০১৩

‘ডয়চে বান’ বা জার্মান রেলওয়ের একটি বিশেষ সমস্যা হলো গ্র্যাফিটি, অর্থাৎ ট্রেনের কামরার গায়ে, রেলওয়ে স্টেশনে, ওভারব্রিজে, সর্বত্র দেয়াললিখন বা দেয়ালচিত্রণ ‘‘শিল্পীদের’’ উপদ্রব৷ এবার তাদের ধরতে ‘ড্রোন’ ব্যবহার করা হবে৷

ARCHIV - An einem Waggon einer Regionalbahn der Deutschen Bahn ist am 05.12.2007 in Düsseldorf ein Graffito zu sehen. Die Deutsche Bahn will Graffiti-Sprüher künftig mit Hilfe kleiner Kamera-Drohnen aus der Luft jagen. Foto: Fredrik von Erichsen/dpa (zu dpa "Deutsche Bahn will Graffiti-Sprüher mit Drohnen filmen" vom 26.05.2013) +++(c) dpa - Bildfunk+++
ছবি: picture-alliance/dpa

২০১২ সালে জার্মান রেলের কাছে চোদ্দ হাজার গ্র্যাফিটি স্প্রে করার ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে৷ এগুলো সরাতে খরচ হয়েছে ৭৬ লাখ ইউরো৷ তাই জার্মান রেল এবার রেলওয়ে লাইন, ব্রিজ, স্টেশন ইত্যাদির উপর নজর রাখার জন্য ছোট ছোট ড্রোন ব্যবহার করবে৷ আগামী সপ্তাহেই এ ধরনের ড্রোন ব্যবহার করে দেখা হবে, তা-তে গ্র্যাফিটি স্প্রে করা কিছুটা কমে কিনা৷

ড্রোনগুলোর দ্বিতীয় সুবিধে: ড্রোন থেকে পাঠানো ছবি দেখে রেল পুলিশ গ্র্যাফিটি স্প্রেয়ারদের পিছনে ধাওয়া করতে পারবে৷ আবার ধরতে পারলে, সেই ছবিই অপরাধীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যপ্রমাণের কাজ করবে৷

জার্মানির মাইক্রোড্রোন্স কোম্পানি এই ড্রোনগুলো তৈরি করছে৷ প্রতিটির দাম পড়ছে প্রায় ষাট হাজার ইউরো৷ এগুলো হলো ব্যাটারি-চালিত চার-রোটরের ক্ষুদে হেলিকপ্টার৷ তা-তে থার্মাল অথবা সাধারণ ক্যামেরা, দুই'ই বসানো সম্ভব৷ থার্মাল ক্যামেরা স্বভাবতই রাতে দেখতে পায়৷

ড্রোনগুলি ৮০ মিনিট ধরে উড়তে পারে৷ অটোপাইলট দিয়ে তাদের ৪০ কিলোমিটার অবধি ওড়ানো সম্ভব৷ ড্রোনগুলির সর্বোচ্চ স্পিড হল ঘণ্টায় ৫৪ কিলেমিটার৷ অর্থাৎ কোনো দেয়ালচিত্রণ ‘‘শিল্পীর'' পক্ষে সেই ড্রোনের চোখ এড়িয়ে দৌড়ে পালানো সম্ভব নয়৷

ডিজিটাল এজ থেকে ড্রোন এজ তো খুব বেশি দূর নয়!

এসি/ডিজি (এপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ