ড. ইউনূসকে স্বাগত যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ, ভারত, চীন, পাকিস্তানের
৯ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও তার প্রধান হিসাবে ড. ইউনূসকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ ও ভারত।
বিজ্ঞাপন
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, ''এই অন্তর্বর্তী সরকার ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রের পথ প্রশস্থ করবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ রয়েছে। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ারও যোগ দিয়েছিলেন।''
মিলার বলেছেন, ''ড. ইউনূস সহিংসতা বন্ধ করার যে আহ্বান করেছেন, তাকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। আমরা চাই, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও ড. ইউনূস বাংলাদেশের জন্য একটি গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ তৈরি করুক। আমরা তাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।'
ইইউ-র পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান জোসেপ বরেল জানিয়েছেন,'' বাংলাদেশের নতুন প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তারা গণতান্ত্রিক ক্ষমতা হস্তান্তরের যে কাজ করবেন, তাতে ইইউ সহায়তা করবে। এই প্রক্রিয়া শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হতে হবে।''
ড. মুহাম্মদ ইউনূস: ‘গরিবের ব্যাংকার’ থেকে সরকারপ্রধান
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস৷ ‘গরিবের ব্যাংকার’ হিসেবে পরিচিত ড. ইউনূসের জীবনের নানা কথা থাকছে ছবিঘরে৷
ছবি: MUNIR UZ ZAMAN/AFP
জন্ম
১৯৪০ সালে চট্টগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জন্মগ্রহণ করেন৷
ছবি: Abdul Saboor/REUTERS
সবচেয়ে বড় প্রভাব মায়ের
সহায়তার জন্য বাড়ির দরজায় কড়া নাড়া সবাইকে তার মায়ের সাহায্য করার বিষয়টি তার জীবনে সবচেয়ে বড় প্রভাব রেখেছে বলে জানান ড. ইউনূস৷
ছবি: Mohammad Ponir Hossain/REUTERS
পড়ালেখা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে পড়ালেখা শেষে ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে গিয়েছিলেন৷ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে ফেরত গিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে যোগ দিয়েছিলেন ড. ইউনূস৷
ছবি: Raphael Lafargue/abaca/picture alliance
মানুষকে সাহায্য করার অনুপ্রেরণা
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরি হলে ড. ইউনূস কিছু করতে উদ্যোগী হন৷ তিনি বলেন, ‘‘আমার চারদিকে দারিদ্র্য ছিল৷ আমি এ থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখতে পারিনি৷ এই অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে অর্থনীতির তত্ত্ব পড়ানো আমার কাছে কঠিন মনে হয়েছিল... আমার চারপাশের মানুষদের আমি সহায়তা করতে চেয়েছিলাম৷’’
ছবি: AP
গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা
গরিব মানুষকে ঋণ দেওয়ার কয়েক বছরের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শেষে ১৯৮৩ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠান করেন ড. ইউনূস৷ ২০২০ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যাংকের গ্রাহকের সংখ্যা ৯০ লাখের বেশি৷ এর মধ্যে ৯৭ শতাংশের বেশি নারী৷
ছবি: AP
নোবেল জয়
ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ নারীদের দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য ২০০৬ সালে ড. ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান৷
ছবি: AP
রাজনীতির চেষ্টা ও সরে আসা
২০০৭ সালে ‘নাগরিক শক্তি’ নামে একটি দল গঠনের ঘোষণা দিয়েছিলেন ড. ইউনূস৷ তবে এর কয়েকদিন পর দল গঠনের প্রক্রিয়া থেকে সরে আসেন৷ সেইসময় জাতির উদ্দেশ্যে লেখা এক চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন, ‘‘যাদেরকে সঙ্গে পেলে দল গঠন করে জনগণের সামনে সবল ও উজ্জ্বল বিকল্প রাখা সম্ভব হতো তাদের আমি পাচ্ছি না৷ আর যারা রাজনৈতিক দলে আছেন তারা দল ছেড়ে আসবেন না৷’’
ছবি: AP
গ্রামীণ ব্যাংক থেকে বের করে দেওয়া
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে শেখ হাসিনার আক্রোশের শিকার হতে হয় নোবেল জয়ী এই অর্থনীতিবিদকে৷ গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ এছাড়া তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলাও করা হয়৷
ছবি: Munir uz Zaman/AFP/Getty Images
সামাজিক ব্যবসা ও উদ্যোক্তা তৈরির আন্দোলন
মাইক্রোসফটের বিল গেটস এবং মুহাম্মদ ইউনূস সামাজিক ব্যবসার উপায়গুলোকে বিশ্বব্যাপী কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন৷
ছবি: AP
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম
২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ড. ইউনূসকে দেশটির সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম’ প্রদান করেন৷
ছবি: AP
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪ সালের ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস৷
ছবি: MUNIR UZ ZAMAN/AFP
11 ছবি1 | 11
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ বলেছেন, ''অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে তার এই নতুন দায়িত্বগ্রহণের জন্য আমার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমরা আশা করি, খুব দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে এবং হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে।''
মোদী বলেছেন, ''ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে দায়বদ্ধ। শান্তি, সুরক্ষা ও উন্নয়নের জন্য আমরা দুই দেশের মানুষের আকাঙ্খা পূরণ করব।''
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, ''চীন অন্তর্বর্তী সরকারের গঠনকে স্বাগত জানাচ্ছে। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা ও সম্পর্ক বাড়াতে চায়।''
মুখপাত্র জানিয়েছেন, ''চীন কখনই কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়নের যে পথ বেছে নিয়েছে, চীন তাকে শ্রদ্ধা জানায়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে চীন খুবই গুরুত্ব দেয়। দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারা সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়।''
অন্তর্বর্তী সরকারে কে কোন মন্ত্রণালয় পেলেন
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। দেখে নিন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের দায়িত্ব কারা পেলেন৷
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে ৮ আগস্ট রাতে দায়িত্ব নিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস৷ ১৯৮৩ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠান করেন৷ ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ নারীদের দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য ২০০৬ সালে ড. ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান৷ তার অধীনে থাকছে ২৭টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ৷ এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও সশস্ত্র বিভাগ৷
ছবি: Munis uz Zaman/AFP
আরও যেসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ইউনূস
এছাড়া তিনি প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, খাদ্য, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত, ভূমি, বস্ত্র ও পাট, কৃষি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, রেলপথ, জনপ্রশাসন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন, পানি সম্পদ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন৷
ছবি: MUNIR UZ ZAMAN/AFP
ইউনূসের দায়িত্বে থাকা আরও মন্ত্রণালয়
এছাড়া তিনি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন৷
ছবি: MUNIR UZ ZAMAN/AFP
সালেহউদ্দিন আহমেদ
নতুন সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি৷ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন ৷ ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে স্নাতোকত্তর৷ পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় প্রশাসনে সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তান (সিএসপি) ক্যাডারে যোগ দেন। ১৯৭৮ সালে ক্যানাডার হ্যামিল্টন শহরে অবস্থিত ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন৷
ছবি: Privat
ড. আসিফ নজরুল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক৷ এছাড়া তিনি একজন কথাসাহিত্যিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামিস্ট। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পুরোটা সময়জুড়ে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলেন তিনি৷
ছবি: DW
আদিলুর রহমান খান
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকছেন তিনি৷ একজন মানবাধিকার কর্মী এবং মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি একজন আইনজীবী এবং সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবেও দায়িত্ব পেয়েছেন৷
ছবি: DW/R. Rafe
এ এফ হাসান আরিফ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি৷ তিনি একজন বাংলাদেশি আইনজীবী, বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি, এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ছবি: Privat
মো. তৌহিদ হোসেন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকছে তাঁর হাতে৷ বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি৷ এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনারও ছিলেন তিনি৷
ছবি: DW
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
তিনি পেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব৷ পরিবেশবিষয়ক সচেতনতা তৈরির স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৭ সালে জাতীয় পরিবেশ পদক, ২০১২ সালে র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার এবং প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ২০০৯ সালে ‘পরিবেশের নোবেল’খ্যাত গোল্ডম্যান এনভায়রনমেন্টাল পদক পান তিনি৷ ২০০৯ সালে টাইম সাময়িকী তাকে হিরোজ অব এনভায়রনমেন্ট খেতাবে দেয়৷ সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের জন্ম ১৯৬৮ সালে, ঢাকায়।
ছবি: DW
শারমিন মুরশিদ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকছেন তিনি৷ নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে তিনি বাংলাদেশে বেশ পরিচিত৷ এছাড়া তিনি ব্রতীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা৷
ছবি: privat
এম. সাখাওয়াত হোসেন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি৷ তিনি সাবেক সামরিক কর্মকর্তা৷ নির্বাচন কমিশনার হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন৷ অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের আগে তিনি এসআইপিজির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো (এনএসইউ) হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন৷
ছবি: DW
ফরিদা আখতার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি৷ একজন উন্নয়নকর্মী হিসাবে কৃষির উন্নয়নে কাজ করেছেন৷ তিনি উবিনীগ (উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা) এর নির্বাহী পরিচালক৷
ছবি: DW
বাকি দুই উপদেষ্টা
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক নায়েবে আমীর আ.ফ.ম খালিদ হাসান ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন৷ গ্রামীণ শিক্ষার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর জাহান বেগম পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
নাহিদ ইসলাম
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক নাহিদ ইসলাম৷ তাদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা আন্দোলনেই পদত্যাগে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷
ছবি: Munir Uz Zaman/AFP/Getty Images
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া (ডানে) যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন৷ শুরু থেকেই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন তিনি৷
ছবি: REUTERS
15 ছবি1 | 15
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. ইউনূসকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, ''বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার সাফল্য কামনা করছি। আমি আপনার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার দিকে তাকিয়ে আছি। ভবিষ্যতে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা যাতে আরো গভীর হয়, আমরা সেই চেষ্টা করব।''