কম্পিউটার ও স্মার্টফোনের দৌলতে প্রতিনিয়ত বিশাল পরিমাণ তথ্য আমাদের নাগালে চলে আসছে৷ কিন্তু মানুষ সেই তথ্যের সাগরের মর্ম কতটা বুঝতে পারে? গবেষকরা এবার নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে সেই প্রক্রিয়ার উন্নতির আশা করছেন৷
বিজ্ঞাপন
তথ্য সংগ্রহ করা সহজ কাজ৷ কিন্তু সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে অর্থ বার করা কঠিন৷ তথ্যের সাগরে ডুবে দিয়েও মানুষ প্রায়ই জটিল তথ্যভাণ্ডারের মধ্যে কোনো অর্থ খুঁজে পায় না৷ তাই কয়েকজন গবেষক উন্নত ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এর সমাধান খুঁজছেন৷ যেমন জনাথন ফ্রিম্যান৷ মনস্তাত্বিক হিসেবে তিনি বলেন, ‘‘বিজ্ঞান দেখিয়ে দেয়, যে সবার নেপথ্যে যে প্রক্রিয়া চলে, সে দিকে নজর না দিলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে যেতে পারে৷ সেই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস কোনো বিশেষ স্বার্থ, আশঙ্কা বা চোখে পড়ে নি এমন কোনো সম্ভাবনা শনাক্ত করতে পারে৷ স্পর্শ করে, চোখে দেখে ও কানে শুনে চারিপাশের পরিবেশ বুঝে নিয়ে সেই জগত সম্পর্কে আপনি একটা ধারণা পেতে পারেন৷ আমরা সেই সঙ্গে বাড়তি বিশ্লেষণ দিতে চাইছি, যা মানুষের অবচেতন মনে ঘটে৷ সেটা মানুষকে বাড়তি শক্তি দেয়, অনেক তথ্য বোঝার বাড়তি ক্ষমতা দেয়৷’’
বয়ঃসন্ধিকালে মস্তিষ্কে কী ঘটে জেনে নিন
বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে-মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তন যেমন হয়, তেমনি মস্তিষ্কেও চলে ভাঙা-গড়ার কাজ৷ আর সেদিকেই মা-বাবা, শিক্ষক এবং বড়দের বিশেষভাবে নজর রাখা উচিত বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷
ছবি: picture-alliance/OKAPIA
মাথায় যা ঘটে
কিশোর-কিশোরীরা কথায় কথায় মেজাজ দেখাচ্ছে, অথবা কেউ ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে রাখছে৷ কেউ চুলে রং করছে বা অসম্ভব জোরে গান শুনছে৷ তার ওপর পড়াশোনায় মনোযোগ একেবারেই নেই! মাথায় যেন তাদের একটাই প্রশ্ন – ‘‘আমার বয়সি, আমার বন্ধুরা কী করছে?’’ এই অনুভূতিকে আয়ত্বে আনা টিন-এজারদের নিজেদের জন্যও কিন্তু খুব কঠিন৷ জানান জার্মনির শিশু-কিশোর বিশেষজ্ঞ ও মনশ্চিকিৎসক রমুয়াল্ড ব্রুনার৷
ভিন্ন আচরণ
টিন-এজাররা গাড়ি চালানোর সময় বড় কেউ পাশে থাকলে স্বাভাবিকভাবে, অর্থাৎ ‘নরমাল’ গতিতেই গাড়ি চালায়৷ তবে সমবয়সিদের সঙ্গে নিয়ে ড্রাইভ করার সময় ওদের আচরণ একেবারে পাল্টে যায় বা ঝুঁকিপূর্ণ কিছু করার আগ্রহ বেড়ে যায়৷ দীর্ঘ দিন ধরে করা এক গবেষণায় জানা গেছে এই তথ্য৷
ছবি: picture-alliance/dpa/C. Ehlers
অপরাধমূলক কাজ
বয়ঃসন্ধিকালে কেউ ধূমপানে আগ্রহী হয়, কেউ আবার মাদকের মতো নেশার দিকে ঝুঁকে পড়ে৷ শুধু তাই নয়, কেউ কেউ জড়িয়ে যায় অপরাধমূলক কোনো কাজের সঙ্গে৷ তাই সন্তানের আচরণ অস্বাভবিক মনে হলে ‘বয়সের দোষ’ না ভেবে বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বসহকারে দেখা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা৷
ছবি: Fotolia/runzelkorn
ঝুঁকিপূর্ণ কাজেই বেশি আগ্রহী
বয়ঃসন্ধিকালে মস্তিষ্ক গঠনে ওলট-পালটের কারণে কিশোর-কিশোরীরা নানা ঝুঁকিপূর্ণ কাজের দিকে এগিয়ে যায়৷ আসলে ভবিষ্যতের চিন্তা না করে দ্রুত ফলাফল দেখতে চায়৷ যতদিন ওদের মস্তিকের গঠন পুরোপুরি না হয়, ততদিন পর্যন্ত এদের কাছে বাস্তবতার চেয়ে আবেগই হয়ে ওঠে বড়৷ কারো কারো ক্ষেত্রে তো মস্তিষ্কের গঠন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মতো হতে ২৪ বছর লেগে যায়৷ জানান স্নায়ুমনোবিজ্ঞানী ক্যার্স্টিন কনরাড৷
ছবি: picture-alliance/dpa
পুনর্গঠন প্রকল্প
টিন-এজ বা কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্কের ভেতরে চলে পুনর্গঠন প্রকল্প৷ ফলে মা-বাবার বিচ্ছেদ বা পারিবারিক কোনো সমস্যা, শিক্ষক বা অন্যদের অবহেলা, ইন্টারনেটের খারাপ প্রভাব ইত্যাদির কারণে তারা অপরাধমূলক নানা কাজে জড়িয়ে যেতে পারে৷ এ কথা জানান জার্মনির শিশু-কিশোর বিশেষজ্ঞ ও মনশ্চিকিৎসক রমুয়াল্ড ব্রুনার৷
ছবি: Imago/Westend61
আধুনিক যুগের মা-বাবা
আজকের যুগে চাকরিজীবী মা-বাবা তাঁদের আর্থিক স্বচ্ছলতার কারণে সন্তানের অনেক সাধই মেটাতে সক্ষম হন৷ অন্যদিকে ব্যস্ততার কারণে আদরের সন্তানটিকে সময় দিতে পারেন না তাঁরা৷ অথচ বয়ঃসন্ধিকালেই কিন্তু বাবা-মাকে সন্তানের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন৷
ছবি: picture alliance/Arco Images/Rudolf
সন্তানের বন্ধু-বান্ধবের খোঁজ রাখুন
আপনার সন্তান কাদের সাথে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, কতক্ষণ থাকছে, সেখানে সে ঠিক কী করছে – এ সব জানা খুবই জরুরি৷ জার্মান একটি প্রবাদ অনুযায়ী, ‘ফ্যারট্রাওয়েন ইস্ত গুট, কনট্রোলে ইস্ত বেসার’৷ অর্থাৎ বিশ্বাস করা ভালো, তবে নিয়ন্ত্রণ করা উত্তম৷ হ্যাঁ, বাবা-মাকে এই পরামর্শই দিয়েছেন ড. ক্যার্স্টিন কনরাড৷ কারণ সন্তানের দিকে সময়মতো নজর না রাখলে গুলশানের জঙ্গি হামলার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাওয়াটা মোটেই অস্বাভবিক কিছু নয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa
7 ছবি1 | 7
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই গবেষণা প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা মানুষকে আরও ‘স্মার্ট’ ও দক্ষ করে তোলার আশা করছেন৷ অবচেতন মনের কথা শুনে এবং সেই স্তরকে উদ্দীপিত করে মানুষের নিজস্ব সৃজনশীলতাকে জাগিয়ে তোলার মাধ্যমেই সেই লক্ষ্য পূরণ করতে চান তাঁরা৷ অত্যন্ত জটিল প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাঁরা সেই কাজ করছেন৷ কম্পিউটার বিজ্ঞানী পেড্রো ওমেডাস বলেন, ‘‘আমরা ভার্চুয়াল রিয়ালিটি ও মিক্সড রিয়ালিটি প্ল্যাটফর্ম সংযুক্ত করে তথ্যভাণ্ডারে কার্যত ডুবে যাবার সুযোগ করে দিচ্ছি৷ সেই সব প্ল্যাটফর্ম থেকে তথ্য বের করার প্রণালীও রয়েছে৷ ট্র্যাকিং সিস্টেমের মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট জায়গায় কোনো ব্যক্তির চলাফেরা বোঝার চেষ্টা করি৷ এছাড়া কিছু ফিজিওলজিক্যাল সেন্সরও রয়েছে, যা দিয়ে সচেতন ও অবচেতন স্তরে ইউজারের হৃৎস্পন্দন, শ্বাসপ্রশ্বাস ইত্যাদি পরিমাপ করা হয়৷ এই সব তথ্যের মধ্যে সামঞ্জস্য আনাই আমাদের আসল চ্যালেঞ্জ৷’’
স্নায়ুবিজ্ঞানী আনা মুরা বলেন, ‘‘এই প্রণালী অবচেতন প্রক্রিয়াগুলিকে সচেতন স্তরে নিয়ে আসার সুযোগ দেয়৷ এর মাধ্যমে আমরা জটিল তথ্যভাণ্ডারে তথ্য শামিল করতে পারি৷ বাড়তি সাহায্য ছাড়া এমন তথ্যের অর্থ বোঝা যেত না৷’’
মনস্তাত্বিক পল ভারশুর বলেন, ‘‘মস্তিষ্ক কোনো কম্পিউটার নয়, যেটি শুধু এক এক্সটার্নাল ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করে৷ মস্তিষ্ক শরীরের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে যুক্ত৷ এবং মস্তিষ্ক ও শরীর পরস্পরের কাজ সীমাবদ্ধ রাখে৷ তাই মস্তিষ্ককে বুঝতে হলে শরীরের প্রেক্ষাপটেই সেই চেষ্টা করতে হবে৷ এমনই এক দৃষ্টান্ত আমার পেছনে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে৷ মস্তিষ্ককে বুঝতে হলে একটি রোবটের মধ্যে সেটিকে স্থাপন করতে হবে৷ মস্তিষ্কের কাজ বোঝার ক্ষেত্রে সেটাই হলো পরবর্তী পদক্ষেপ৷ ফলে চেতনার ভৌত রূপ বোঝা সহজ হবে৷’’
বিশাল তথ্যভাণ্ডারের মর্ম বুঝতে নতুন বৈজ্ঞানিক যন্ত্র তৈরির কাজ চলছে৷ সেই লক্ষ্যে এটা একটা বড় পদক্ষেপ৷
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১২ উপায়
আপনি কি কাজের চাপে প্রায়ই এটা-সেটা ভুলে যাচ্ছেন বা আপনার স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ছে? এর পরিণাম কিন্তু হতে পারে ভয়ংকর৷ তাই বিভিন্ন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জেনে নিন সতর্কতা এবং স্মৃতিশক্তিকে মজবুত করার কিছু উপায়৷
ছবি: jorgophotography - Fotolia.com
পর্যাপ্ত ঘুম
রাতে ৬ ঘণ্টার কম ঘুম হলে তা বার্ধক্য প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে মস্তিষ্কে বাঁধার সৃষ্টি করে, জানান রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. মাইকেন নেডেরগার্ড৷ তিনি জানান, এর জন্য জরুরি হচ্ছে গভীর ঘুম৷ এটা না হলে মস্তিষ্ক প্রায় সাত বছর বেশি বুড়িয়ে যেতে পারে৷
ছবি: Colourbox
মস্তিষ্কের জন্য ঠান্ডা ঘরই ভালো
গরমের চেয়ে ঠান্ডায় স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ তিনগুণ বেশি থাকে৷ এ কথা জানান নিউ সাউথ ওয়েল্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ট্রেলিয়ান মনোবিজ্ঞানী প্রফেসার ইয়োসেফ ফোরগাস৷ এছাড়া ঠান্ডা ঘর মাথাকেও ঠান্ডা রাখে, তাই ঘরের তাপমাত্রা কখনো ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি রাখা ঠিক নয়, জানান তিনি৷
ছবি: picture-alliance/ dpa
গল্প শেষ থেকে শুরু করুন
একটি গল্প পড়ে পুরো গল্পটা মনে রাখুন৷ এবার শুরু থেকে না বলে শেষ বা পেছন থেকে গল্পটা মনে করতে থাকুন৷ এই পন্থা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সচল তো রাখবেই, করবে আরো শক্তিশালী৷
ছবি: picture-alliance/dpa/P. Endig
সঠিক জুতো পরে বেরিয়ে পড়ুন
নিয়মিত হাঁটাচলা বা জগিং শরীরকে ভালো রাখে – এ কথা কম-বেশি আমরা সকলেই জানি৷ সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী মার্ক ম্যাকডানিয়েল জানান, শুধু শরীর নয় হাঁটাচলা এবং জগিং ব্রেনকেও ফিট রাখে৷ তবে সবচেয়ে ভালো হয় সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন অন্তত ২০ মিনিট করে হাঁটলে বা জগিং করলে৷
ছবি: Fotolia/ruigsantos
বিপরীত হাত ব্যবহারের অভ্যাস
যাঁরা ডান হাতে সব কিছু করেন, তাঁরা বাঁ হাতে আর যাঁরা বাঁ হাতে সব কিছু করেন, তাঁরা ডান হাতে সপ্তাহে অন্তত একবার সব কাজ করার চেষ্টা করুন৷ অর্থাৎ উল্টো হাতে খাওয়া-দাওয়া, দাঁতব্রাশ করা বা অন্যান্য টুকটাক ঘরের কাজ করার অভ্যাস করতে পারেন৷ এতেও ব্রেন সচল থাকে৷
ছবি: Fotolia/Photo_Ma
বন্ধুত্ব লালন করুন
মানুষের সাথে কথাবার্তা বলা বা টেলিফোনে যোগাযোগ মস্তিষ্ককে তরুণ রাখে৷ এই তথ্যটি জানিয়েছেন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোলজিস্ট ড. স্টুয়ার্ট রিচি৷ তিনি বলেন, দিনে মাত্র ১০ মিনিটের যোগাযোগই নাকি মানুষের স্মৃতিশক্তিকে বেশ জোড়ালোভাবে জাগিয়ে তুলতে সহায়তা করে৷
ছবি: Fotolia/szeyuen
প্রতিদিনের নিয়ম থেকে বেরিয়ে আসুন
ব্রেনকে সব সময় নতুন কিছু শিখতে হয়৷ তা না হলে মস্তিষ্ক নির্জীব হয়ে যায়৷ তাই প্রতিদিনের রুটিন ভেঙে অন্যকিছু করুন৷ মাঝে মাঝে অন্য রাস্তা দিয়ে কর্মস্থলে বা কলেজে যান৷ নতুন কোনো ভাষা বা যন্ত্র বাজানো শিখুন৷ এতে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি শতকরা ৭৫ ভাগ কমে যায়৷ নিউ ইয়র্কের আলবার্ট আইনস্টাইন মেডিকেল কলেজের করা এক সমীক্ষা থেকে জানা গেছে এ তথ্য৷
ছবি: Fotolia/Peter Atkins
পায়ের আঙুলের ম্যাসাজ
প্রতিদিন পাঁচ মিনিট করে পায়ের আঙুল ম্যাসাজ করুন৷ প্রথমে আঙুলের ওপর থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে টিপে টিপে নীচের দিকে যান৷ এই ম্যাসাজ মস্তিষ্কের কোষের সাথে যোগাযোগ স্থাপনে সহায়তা করে৷
ছবি: Elenathewise - Fotolia.com
শপিং লিস্ট
বাজারে বা দোকানে যাওয়ার আগে কী কী কিনবেন তার একটি লিস্ট তৈরি করে নিন এবং ইচ্ছে করেই সেটা বাড়িতে রেখে শপিংয়ে চলে যান৷ ফিরে এসে দেখুন ক’টা ভুলে গেছেন আর ক’টা মনে রাখতে পেরেছেন৷ এই নিয়ম যত বেশি করা হবে, ব্রেন তত দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কে ‘সেভ’ করে রাখতে পারবে তথ্যগুলো৷
ছবি: imago/blickwinkel
দুই কাপ কফিই যথেষ্ট
দিনে দুই কাপ কফি পান করলে আলৎসহাইমার ঝুঁকি কমে শতকরা ২০ ভাগ৷ একটি সমীক্ষার ফলাফল থেকে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডিমেনশিয়ার পর্তুগিজ গবেষক ড. কাটারিনা সান্তোস৷ কারণ কফি পান তিরিশের বেশি বয়সিদের মস্তিষ্ককে ধীরে ধীরে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে অনেকটাই রোধ করে, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে৷
ছবি: Fotolia/Kim Schneider
রুটিন চেকআপ
হৃদপিণ্ডের নানারকম অসুখের ঝুঁকির কারণেও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে৷ তাই বছরে একবার রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টোরলের মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিত৷
ছবি: Fotolia/Andrei Tsalko
মস্তিষ্কের খাবার
আখরোটের ‘পলিফেনল’ ব্রেনের স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে দেয়৷ তাছাড়াও সামুদ্রিক মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, পালং শাক, ডার্ক চকলেট, গ্রিন টি, অলিভ অয়েল, শাক-সবজি ইত্যাদি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় খুবই জরুরি৷