বাংলাদেশে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর বিভিন্ন জেলায় সহিংসতা হয়েছে। বাস, ট্রেনে আগুন ধরানো হয়েছে। সংঘর্ষ হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
ঢাকা, চাঁদপুর, বগুড়া, সিলেট নোয়াখালী, গাজীপুর ও চট্টগ্রামে ৩৬টি যানবাহনে আগুন ধরানো হয়েছে বা ভাঙচুর করা হয়েছে বলে ডেইলি স্টার জানিয়েছে। বুধবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্য়ালয়ের টিএসসিতে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ করেছে দুর্বৃত্তরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন বেশ সরব৷ সব রাজনৈতিক দল নানা কর্মসূচিতে ব্যস্ত৷ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে সক্রিয় ২৩টিকে নিয়ে আজকের এই ছবিঘর.....
ছবি: Rashed Mortuza/DW
এলডিপি
লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (এলডিপি)-র নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০০৮ সালের ২০ অক্টোবর। দলটির প্রতীক ছাতা। এর নিবন্ধন নাম্বার ০০১। রাজনৈতিক এ দলটির প্রেসিডেন্ট ড. অলি আহমদ (বীর বিক্রম) এবং মহাসচিব ডঃ রেদোয়ান আহমেদ। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার তেজগাঁও-এ।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
জাতীয় পার্টি
জাতীয় পার্টির নিবন্ধন নাম্বার ০১২। দলটির প্রতীক হচ্ছে লাঙ্গল। এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। এর বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এবং মহাসচিব মোঃ মজিবুল হক। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার কাকরাইলে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন নাম্বার ০০৬। দলটির প্রতীক নৌকা। এ দল নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। এর সভানেত্রী হলেন শেখ হাসিনা এবং সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বিএনপি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র নিবন্ধন হয় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। দলটির প্রতীক হচ্ছে ধানের শীষ। এর নিবন্ধন নাম্বার ০০৭। রাজনৈতিক এ দলটির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার নয়াপল্টনে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতীক হাতুড়ি। এ দল নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০১০। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার তোপখানা রোডে। এর সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল বা জাসদের নিবন্ধন নাম্বার ০১৩। দলটির প্রতীক হচ্ছে মশাল। রাজনৈতিক এ দলটিও নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। এর সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
জাকের পার্টি
জাকের পার্টির নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০০৮ সালের ০৯ নভেম্বর। দলটির প্রতীক হচ্ছে গোলাপ ফুল। এর নিবন্ধন নাম্বার ০১৬। রাজনৈতিক এ দলটির চেয়ারপার্সন মোস্তফা আমীর ফয়সল ও মহাসচিব এজাজুর রসুল। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার বনানীতে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাসদ
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল বা বাসদের প্রতীক মই। বাংলাদেশে এ দলও নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৯ নভেম্বর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০১৭। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার তোপখানা রোডে। এর সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বিজেপি (বাংলাদেশ)
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি বা বিজেপির নিবন্ধন নাম্বার ০১৮। দলটির প্রতীক হচ্ছে গরুর গাড়ি। রাজনৈতিক এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৯ নভেম্বর। এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার নয়াপল্টনে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নিবন্ধন হয় ২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর। দলটির প্রতীক হচ্ছে বটগাছ। এর নিবন্ধন নাম্বার ০২০। রাজনৈতিক এ দলটির আমীর হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ হাফেজ্জি ও মহাসচিব মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় পুরান ঢাকার লালবাগে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন
বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের প্রতীক ফুলের মালা। বাংলাদেশে এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৯ নভেম্বর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০১৯। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার ধানমন্ডিতে। এর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি ও মহাসচিব আলহাজ্ব ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নিবন্ধন নাম্বার ০২৩। দলটির প্রতীক হচ্ছে খেজুর গাছ। রাজনৈতিক এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর। এর সভাপতি মাওলানা শাইখ জিয়াউদ্দিন ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার পুরানা পল্টনে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতীক হাতপাখা। বাংলাদেশে এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ২০ নভেম্বর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৩৪। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার পুরানা পল্টনে। এর আমীর হচ্ছেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম পীরসাহেব চরমোনাই এবং মহাসচিব ইউনুস আহম্মেদ শেখ।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০০৮ সালের ২২ নভেম্বর। দলটির প্রতীক হচ্ছে দেয়াল ঘড়ি। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৩৮। রাজনৈতিক এ দলের আমীর মাওলানা যোবায়ের আহমদ চৌধুরী ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার বিজয়নগরে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
এনডিএম
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন বা এনডিএম-এর নিবন্ধন নাম্বার ০৪৩। দলটির প্রতীক হচ্ছে সিংহ। রাজনৈতিক এ দল নিবন্ধন পায় ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ও মহাসচিব হুমায়ূন পারভেজ খান। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার মালিবাগে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশ কংগ্রেস
বাংলাদেশ কংগ্রেস নামের রাজনৈতিক দলটির নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০১৯ সালের ০৯ মে। দলটির প্রতীক হচ্ছে ডাব। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৪৪। রাজনৈতিক এ দলটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন ও মহাসচিব মো. ইয়ারুল ইসলাম। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের প্রতীক আপেল। বাংলাদেশে এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০২৩ সালের ০৮ মে। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৪৬। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার গুলশানে। এর চেয়ারম্যান ইমাম আবু হায়াত এবং মহাসচিব মোঃ রেহান আফজাল।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বাংলাদেশ জাসদ
বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ নিবন্ধন নাম্বার ০৪৭। দলটির প্রতীক হচ্ছে মোটরগাড়ি (কার)। রাজনৈতিক এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০২৩ সালের ১৮ জুন। এর চেয়ারম্যান শরীফ নুরুল আম্বিয়া এবং মহাসচিব নাজমুল হক প্রধান। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার তোপখানা রোডে।
ছবি: Bangladesh Jasod
বিএনএম
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন বা বিএনএম নামের রাজনৈতিক দলটির নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০২৩ সালের ১০ আগস্ট। দলটির প্রতীক হচ্ছে নোঙ্গর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৪৮। রাজনৈতিক এ দলটির চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রহমান এবং মহাসচিব মেজর মুহাঃ হানিফ (অবঃ)। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার বনানীতে।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
বিএসপি
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)-র প্রতীক একতারা। বাংলাদেশে এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০২৩ সালের ১০ আগস্ট। এর নিবন্ধন নাম্বার ০৪৯। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার মিরপুরে। এর চেয়ারম্যান শাহাজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন এবং মহাসচিব মোঃ আব্দুল আজিজ সরকার।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
গণফোরাম
গণফোরামের নিবন্ধন নাম্বার ০২৪। দলটির প্রতীক হচ্ছে উদীয়মান সূর্য। রাজনৈতিক এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর। এর সভাপতি ডঃ কামাল হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মো মিজানুর রহমান। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার পুরানা পল্টনে।
ছবি: Gonoforum
গণতন্ত্রী পার্টি
গনতন্ত্রী পার্টি নামের রাজনৈতিক দলটির নিবন্ধন দেওয়া হয় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। দলটির প্রতীক কবুতর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০০৮। এ দলের সভাপতি ব্যারিস্টার মো. আরশ আলী এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার পুরানা পল্টনে।
ছবি: Gonotontri Party
সিপিবি
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-র প্রতীক কাস্তে। বাংলাদেশে এ দলটি নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ০৩ নভেম্বর। এর নিবন্ধন নাম্বার ০০৫। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার পুরানা পল্টনে। এর সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
ছবি: Rashed Mortuza/DW
23 ছবি1 | 23
ঘরিন্দা স্টেশনে ট্রেনে আগুন দেয়ায় তিনটি কামরা পুড়ে গেছে। এই ,স্টেশনে সিসিটিভি ক্যামেরা আছে। কিন্তু যে তিনটি কামরায় আগুন লাগানো হয়েছে সেখানে ক্যামেরা ছিল না বলে ডেইলি স্টার জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার ভোররাত দুইটা ৫৩ মিনিট নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। কারা এই কাজ করেছে তা জানা যায়নি।
বৃহস্পতিবার ভোর চারটে নাগাদ ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে একটি দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। বাসটি পুড়ে গেছে। কারা এই কাজ করেছে তা পুলিশ জানাতে পারেনি।
পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ
সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর হবিগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি-র নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সাত পুলিশ-সহ ২৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশের অভিযোগ, বিএনপি কর্মীরা শহরে বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে।
বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র ঢাকা
শনিবারের ঢাকা ছিল রণক্ষেত্র৷ মুখোমুখি সংঘর্ষে পুলিশ ও বিএনপি৷ প্রাণ গেল এক পুলিশ সদস্যের৷ আহত অন্তত ১৫ সাংবাদিক৷ পণ্ড মহাসমাবেশ৷ প্রতিবাদে রোববার হরতাল৷ এদিন, শান্তি সমাবেশের ডাক দিয়েছেও আওয়ামী লীগ৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
সমাবেশমুখী বিএনপি কর্মী
নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের মহাসমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকেই ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত আসতে থাকেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা৷ ছবিটি ঢাকার ফকিরাপুল এলাকা থেকে তোলা৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ
বিএনপির মহাসমাবেশের দিন ঢাকার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশের ডাক দেয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ৷ সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সমবেত হতে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
লাঠিসোটা হাতে সরকারদলীয় সমর্থকেরা
ঢাকার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশস্থলের দিকে দলীয় নেতা-কর্মীরা আসার সময় তাদের হাতে বাঁশ, লাঠিসোটা এবং কারো কারো হাতে হকি স্টিকও দেখা যায়৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
দুপুরে শুরু হয় আওয়ামী লীগের সমাবেশ
ঢাকার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশে সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা আসা শুরু করলেও বেলা ২টায় শুরু হয় মূল আয়োজন৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
হঠাৎ অশান্ত পরিস্থিতি
বিএনপির মহাসমাবেশস্থল এবং বিজয়নগরে কিছু নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের বিতণ্ডা থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠে পরিস্থিতি৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
পুলিশি অ্যাকশন
বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া
পুলিশ এবং বিএনপির সমাবেশে আসা নেতা-কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
অগ্নিসংযোগ
বিএনপির নেতা-কর্মীরা এক পর্যায়ে টায়ারে, দোকানে এবং মটরবাইকে অগ্নিসংযোগ করেন৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
সরকারদলীয় কর্মীরা
বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের সমাবেশে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও এক পর্যায়ে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, ঘটে ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এ পরিস্থিতি
দুপুর ২টার আগেই শুরু হওয়া এই অশান্ত অবস্থা চলমান থাকে সন্ধ্যা পর্যন্ত৷ এ সময় পল্টন ও কাকরাইল এলাকায় বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা গেছে৷
ছবি: Mortuza Rashed/DW
10 ছবি1 | 10
গাড়ি ভাঙচুর
চাঁদপুর-কুমিল্লা মহাসড়কে ২০টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। ঘোষেরহাট ও পল্লীবিদ্যুৎ এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। অন্ততপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে প্রচুর পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। চাঁদপুর শহরেও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
ঢাকায় একটি ট্রাকে আগুন ধরায় দুষ্কৃতীরা। সিলেটে লেগুনায় আগুন দেয়া হয়। বগুড়ার কনটেনারবাহী গাড়িতেও আগুন দেয়া হয়। নোয়াখালীতে দশটি কাভার্ডব্যান ও অটোরিকশা ভাঙচুর করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে রাস্তার ধারে থাকা দুইটি বাসে আগুন ধরানো হয়।