1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তুরস্কের মতলব নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

২৭ জুলাই ২০১৫

আইএস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবশেষে যোগ দিয়েছে তুরস্ক৷ তবে রেহাই পাচ্ছে না কুর্দি বিদ্রোহীরাও৷ এই অবস্থায় আঞ্চলিক ভারসাম্য হুমকির মুখে পড়েছে বলে অনেকে মনে করছেন৷ সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়াও উত্তাল৷

Demonstration gegen AKP in Ankara
ছবি: Getty Images/AFP/A. Altan

তুরস্ক আসরে নামার আগে পরিস্থিতি যথেষ্ট জটিল ছিল৷ ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট-এর নিয়ন্ত্রণে৷ কোণঠাসা আসাদ প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে লড়ছে৷ লড়ছে কুর্দিরাও৷ আবার আইএস এবং আসাদ বিদ্রোহী গোষ্ঠীও তৎপর৷ আল কায়েদার ঘনিষ্ঠ আল নুসরা ফ্রন্টের দখলে রয়েছে কিছু এলাকা৷ এবার তুরস্ক একইসঙ্গে আইএস ও কুর্দিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালানোয় আখেরে কার লাভ হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে৷ গোটা অঞ্চলে ক্ষমতা বণ্টনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে একটি মানচিত্রে, যেটি শেয়ার করেছেন অনেক টুইটার ব্যবহারকারী৷

বর্তমান পরিস্থিতিতে কুর্দিদের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে তুরস্ক নিজের পায়ে কুড়ুল মারছে বলে মনে করছে অনেক মহল৷ একটি ব্যঙ্গচিত্রে পরিস্থিতি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যেটি শেয়ার করছেন অনেকে৷

পিটার ট্যাচেল মনে করেন, তুরস্ক সেই সব কুর্দিদের গ্রেপ্তার ও তাদের উপর বোমাবর্ষণ করছে, যারা আইসিস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছে৷ তুরস্ক আইসিস যোদ্ধাদের সীমান্ত পার হতে দিচ্ছে৷ ন্যাটো কিছুই বলছে বা করছে না!

জুলি লেনার্ৎস লিখেছেন, ‘‘তুরস্ক ও ন্যাটোর অগ্রাধিকার সম্পূর্ণ ভিন্ন৷ আমরা আইসিস-এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে চাই৷ তারা আইসিস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রামের অজুহাত দেখিয়ে কুর্দিদের পরাস্ত করতে চায়৷''

আরেক জন লিখেছেন, ‘‘এর্দোয়ানকে ধন্যবাদ দিন৷ এখন আইসিস-কে আরও কম শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে৷''

সাগ্রোস কুদি নামের একজন মনে করেন, তুরস্ক ইরাকের উত্তরে পিকেকে-র বিরুদ্ধে হামলা চালাচ্ছে, কারণ তুরস্কের সরকার আইসিস-এর সঙ্গে সহযোগিতা গোপন রাখতে চায়৷

সংকলন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ