1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিইসরায়েল

দক্ষিণ লেবাননে বিমান হামলা ইসরায়েলের

২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বৃহস্পতিবার রাতে লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলা। ইসরায়েলের দাবি, একশটি রকেট লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে।

বৈরুতে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান।
হেজবোল্লা নেতার টিভিতে ভাষণ যখন চলছে, তখনই বৈরুতে ঢুকে পড়ে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান। ছবি: JOSEPH EID/AFP

ইসরায়েলের সেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই ঘণ্টা ধরে দক্ষিণ লেবাননে রকেট লঞ্চার লক্ষ্য করে আক্রমণ চালানো হয়। এই লঞ্চারগুলি থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট আক্রমণ করার প্রস্তুতি নিয়েছিল হেজবোল্লা বলে তারা দাবি করে। স্থানীয় সময় রাত নয়টার পর থেকে এই আক্রমণ শুরু হয়।

লেবাননের সরকারি বার্তাসংস্থা এনএনএ জানিয়েছে, গতবছর অক্টোবরে হেজবোল্লা ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাত শুরুর পর এটাই সবচেয়ে বড় আক্রমণ। তবে এখনো পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর নেই।

হেজবোল্লাকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বলে ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি-সহ কয়েকটি দেশ।

ইসরায়েলের সেনার তরফে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতের হামলায় একশটি রকেট লঞ্চার ও অন্য লক্ষ্যবস্তুকে টার্গেট করা হয়েছিল।  তারা এই আক্রমণ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছে।

হেজবোল্লার বক্তব্য

হেজবোল্লা নেতা হাসান নাসরাল্লা টিভি ভাষণে বলেছেন, ''পেজার ও ওয়াকিটকি বিস্ফোরণ সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে।''

তিনি বলেছেন, ''এই আক্রমণ যাবতীয় আইন, নৈতিকতা ও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এটাকে যুদ্ধ ঘোষণা বা যুদ্ধকালীন অপরাধ বলা যেতে পারে।''

ইসরায়েল এখনো পেজার ও ওয়াকিটকি বিস্ফোরণ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

জাতিসংঘে লেবাননের মিশনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করা হয়েছে, ইসরায়েল এই কাজ করেছে। জাতিসংঘ যেন ইসরায়েলের এই 'প্রযুক্তি যুদ্ধ ও আগ্রাসন' বন্ধ করে।

ইসরায়েলের বক্তব্য

হেজবোল্লা নেতার ভাষণ যখন টিভিতে চলছিল, তখনই বৈরুতে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান ঢুকে পড়ে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, হেজবোল্লার বিরুদ্ধে সামরিক কার্যকলাপ বজায় রাখবে ইসরায়েল

তিনি বলেছেন, তাদের লক্ষ্য হলো উত্তর ইসরায়েলে যারা বসবাস করেন, তাদের নিরাপদে নিয়ে আসা। আর যত দিন যাবে, ততই হোজবোল্লাকে তাদের কার্যকলাপের মূল্য দিতে হবে।

চ্যানেল ১৩ জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তার ঘনিষ্ঠ মন্ত্রীদের নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন।

ইসরায়েলের সেনা জানিয়েছে, তাদের দুইজন জওয়ান সংঘর্ষে মারা গেছে।

সংযত হতে বললো যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন প্যারিসে বলেছেন, গাজা নিয়ে যুদ্ধবিরতির চেষ্টা আরো কঠিন হয়ে উঠুক তা তারা চান না। তাই এই সময় সংযম দরকার

জিএইচ/এসজি(এপি, এএফপি, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ