‘দূষিত করাটা অ্যাক্সিডেন্ট নয়, ষড়যন্ত্রের অংশ’
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার বিডি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কম লিখেছে, ‘‘শেলা নদীর জয়মনি থেকে আন্ধারমানিক পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন খালে এই কাজ চলছে বলে সহকারী বন সংরক্ষক বেলায়েত হোসেন জানিয়েছেন৷ দুর্ঘটনার দুই দিন পর ডুবে যাওয়া ট্যাংকারটি বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয়৷’’
মাসুদুর রশীদ টুইটারে লিখেছেন, ‘‘আরো অন্তত ৫০ বছর এই তেল সুন্দরবনের বাস্তুসংস্থানে থাকবে৷ এরই মধ্যে মরতে শুরু করেছে বন্য প্রাণী৷ খুবই দুঃখের ব্যাপার৷’’
জাইমা ইসলাম লিখেছেন, ‘‘বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্যে তেল ছড়িয়ে পড়ছে, মারা যাচ্ছে বণ্য প্রাণী৷’’
বাংলাদেশ ও বিদেশের বেশ কিছু অন লাইন পত্রিকায় বিশেষ বিশেষ কিছু প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে সুন্দরবনের এই বিপর্যয়কে কেন্দ্র করে৷
সেলিম সামাদ লিখেছেন তেল কীভাবে নিষ্কাশন করা হচ্ছে৷ এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন তিনি৷
আতিয়া হুসাইন লিখেছেন, সুন্দরবনে ছড়িয়ে পড়ছে তেল৷ এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন তিনি৷
নীল লিখেছেন, ‘‘ভারতীয় কোস্ট গার্ড এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত কর্তৃপক্ষের উচিত বাংলাদেশ সরকারকে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা৷’’
শরৎ চৌধুরী ফেসবুক পাতায় লিখেছেন,‘‘আমার মনে হয় সুন্দরবনকে তেল দিয়ে দূষিত করাটা অ্যাক্সিডেন্ট নয়, ষড়যন্ত্রের একটা অংশ মাত্র৷ ফলে দায়িত্ব তাদের উপরে বিশেষ করে যারা সুন্দরবন রক্ষা করতে চান, তারা এই চালকে যেন নিজেদের পক্ষে সুন্দরবন রক্ষায় ব্যবহার করেন৷’’
সংকলন: অমৃতা পারভেজ
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ