1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পরমাণু আসলে কী ও কেন?

৮ অক্টোবর ২০১৯

মহাকাশ ও বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের দিকে নজর দিলে নিজেকে অত্যন্ত ক্ষুদ্র মনে হয়৷ কিন্তু বিশাল নক্ষত্র থেকে শুরু করে অতি ক্ষুদ্র বালুকণার উপকরণ আসলে পরমাণু৷ এই মৌলিক উপাদানের মধ্যে বৈচিত্র্যের ভিত্তিতেই গোটা জগত সৃষ্টি হয়েছে৷

Molekül Triacetone Triperoxide
ছবি: Imago//Science Photo Library

আমাদের আশেপাশে যা কিছু আছে, আমরা যা দেখি, ছুঁই, যার গন্ধ শুঁকি বা স্বাদ নেই – সব পরমাণু দিয়েই তৈরি৷ এমনকি আমরা নিজেরাও! মোটকথা, সব পদার্থের উপকরণই পরমাণু৷

পরমাণু এবং সেগুলির বিন্যাসের ভিত্তিতে পদার্থগুলির বৈশিষ্ট্য স্থির হয়৷ যেমন, পদার্থের আকার ও রং তার উপর নির্ভর করে৷

এখনো পর্যন্ত পরমাণু সম্পর্কে আমাদের ধারণা নিল্স বোর-এর তত্ত্বের উপর দাঁড়িয়ে আছে৷ কারণ, তাঁর মডেল খুবই স্পষ্ট৷ সেই তত্ত্ব অনুযায়ী ইলেকট্রন প্রবল বেগে পরমাণুর নিউক্লিয়াস প্রদক্ষিণ করে চলেছে৷ ঠিক গ্রহগুলি যেভাবে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে৷

পরমাণুর রহস্য

02:19

This browser does not support the video element.

খালি চোখে পরমাণু দেখা যায় না৷ মানুষের একটি মাত্র চুল কার্বন পরমাণুর তুলনায় ৫ লাখ গুণ বড়৷

পরমাণুর কেন্দ্রে প্রোটন ও নিউট্রনের পজিটিভ চার্জভরা অতি ক্ষুদ্র নিউক্লিয়াস রয়েছে৷ সেটির উপর নেগেটিভ চার্জভরা ইলেকট্রনের এক মোড়ক রয়েছে৷ সবচেয়ে ছোট পরমাণুর মধ্যেও একটি প্রোটন ও ইলেকট্রন থাকে৷

ঠিক যেমন বিভিন্ন নক্ষত্রের গ্রহের সংখ্যা আলাদা হয়, সেভাবে পরমাণুরও কক্ষপথে ইলেকট্রনের সংখ্যার হেরফের দেখা যায়৷ নিউক্লিয়াসের মধ্যেও প্রোটনের সংখ্যা হয় ভিন্ন৷ সে কারণেই মৌলিক পদার্থের এমন বৈচিত্র্য দেখা যায়৷ এখনো পর্যন্ত ১১৮টি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কার করা হয়েছে৷ পিরিয়ডিক টেবল বা পর্যায় সারণী অনুযায়ী সেগুলি উপস্থাপন করা হয়৷

কর্নেলিয়া বরমান/এসবি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ