বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ হবে এখানেই৷ ১৯৫৬ সালে তৈরি এই এরিনায় অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮০-র অলিম্পিক৷ পরে অবশ্য এটিকে পূনর্নিমাণ করা হয়৷ এর ধারণক্ষমতা ৮১,০০০৷

৪৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামটিও মস্কোতে৷ এটি এখন রাশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাব স্পার্টাক মস্কোর হোম গ্রাউন্ড৷ এখানে গ্রুপ পর্বের চারটি ও দ্বিতীয় রাউন্ডের একটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে৷

সৌন্দর্যমন্ডিত সেন্ট পিটার্সবুর্গের এই স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা ৬৮ হাজার৷ এটি এখন এফসি জেনিথের মাঠ৷ পুরোনো একটি স্টেডিয়াম ভেঙে সে জায়গায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে৷

এই স্টেডিয়ামটি আগে ছিল ৩৫ হাজার দর্শকের জন্য৷ একে বিশ্বকাপের ভেন্যু উপযোগী করে তুলতে আরো ১২ হাজার সিট যুক্ত করা হয়েছে৷ বিশ্বকাপের পর একে আরো সংস্কার করা হবে৷

রস্তভ-অন-ডনে এই ভেন্যুটি তৈরিই করা হয়েছে ২০১৮ বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে৷ এর ধারণক্ষমতা ৪৫ হাজার৷ এই স্টেডিয়ামটি তৈরির সময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েকটি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়৷

ভ্লাদিমির পুটিন নিজে এই স্টেডিয়ামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন৷ ৪১,৫৮৫ দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই স্টেডিয়ামটি রুবিন কাজান ক্লাবের হোমগ্রাউন্ড৷

এই ভলগোগ্রাদেরই আগের নাম ছিল স্টালিনগ্রাদ৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে রাশিয়ার বিজয়ের সাক্ষী এই শহরে তৈরি এই স্টেডিয়ামটি ভলগা নদীর তীরে অবস্থিত৷ ধারণক্ষমতা ৪৫ হাজারের কিছু বেশি৷

এটিও এই বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে বানানো নতুন স্টেডিয়াম৷ এর ধারণক্ষমতা ৪৫ হাজার৷

রাশিয়ার সর্বপশ্চিমের স্টেডিয়াম এটি৷ ৩৫ হাজারের চেয়ে কিছু বেশি এর দর্শক ধারণক্ষমতা৷

৪৪ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামটি স্থানীয় তৃতীয় বিভাগের ক্লাব মর্ডোভিয়া সারানস্কের হোমগ্রাউন্ড৷

এই স্টেডিয়ামটি হওয়ার কথা ছিল ভলগা নদীর একটি দ্বীপে৷ কিন্তু সেই দ্বীপে যেতে কোনো সেতু না থাকায়, এটিকে সামারায় নিয়ে আসা হয়েছে৷ এর ধারণক্ষমতা ৪৪ হাজার৷

শীতের অলিম্পিকের জন্য তৈরি এই ভেন্যুটির ধারণক্ষমতা ৪১,২২০৷ এখানে প্রথম দুই রাউন্ডের ম্যাচ ছাড়াও একটি কোয়ার্টার ফাইনালও হবার কথা রয়েছে৷