পশ্চিমা দেশগুলোতে মাংসের বিকল্প হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কাঁঠাল৷ বিশেষ করে যারা আমিষ ছেড়ে নিরামিষাশী হতে চাইছেন৷
বিজ্ঞাপন
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রিয় ফলের অন্যতম কাঁঠাল৷ পাকলে মিষ্টি স্বাদের এই ফলটি কাঁচা অবস্থায় রান্না করে খাওয়া যায়৷ রান্না করা কাঁচা কাঁঠালের স্বাদ অনেকটা মাংসের মত৷ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফলটি ‘সুপারফুড’ নামেও পরিচিত৷
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে প্রতিবছর টন টন কাঁঠাল পশ্চিমের নানা দেশে রপ্তানি হয়৷ বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কাঁঠাল উৎপাদিত হয় ভারতে৷ দেশটির কেরালা রাজ্য বাণিজ্যিক ভাবে কাঁঠাল উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত৷
রাজ্যের ত্রিসূর জেলায় বিশাল কাঁঠান বাগানের মালিক ভারাগেসে তারাক্কম এএফপি কে বলেন, ‘‘বিদেশ থেকে কাঁঠালের বিষয়ে অনেক কিছু জানতে চাওয়া হচ্ছে.... আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাঁঠল নিয়ে আগ্রহ অনেক গুণ বেড়ে গেছে৷’’
পশ্চিমা দেশগুলোতে নানা ধরনের খাবারে শূকরের ঝুরা মাংসের পরিবর্তে কাঁচা কাঁঠালের কুচি ব্যবহার করা হচ্ছে, এমনকি পিজার ‘টপিং' হিসেবেও কাঁঠাল ব্যবহার করা হচ্ছে৷
দেশি ফল কেন খাবেন?
বিদেশি পণ্য বা ফল বেশি ভালো – এ রকম একটা ধারণা অনেকেরই৷ আসলে দেশি ফলের যে কত পুষ্টিগুণ রয়েছে, সেটা হয়ত সেভাবে তাদের জানা নেই৷ তাই জেনে নিন কিছু দেশি ফলের পুষ্টিগুণের কথা, যেগুলো জার্মানিতেও আমদানী করা হয়৷
ছবি: Fars
‘আম’ কে না ভালোবাসে?
আম পছন্দ করে না এমন বাঙালি আছে নাকি? আনন্দের কথা যে জার্মানিতেও আজকাল আম পাওয়া যায়৷ আমাদের দেশীয় আম জার্মানিতে আসে আমের ঋতুতে আর সারা বছর পাওয়া যায় অন্যান্য দেশের আম৷ আমে রয়েছে প্রচুর আঁশ, ভিটামিন ‘ই’, ‘এ’, ‘সি’ এবং পেকটিন৷ আম যেমন পেট পরিষ্কার রাখে, তেমনি ত্বক সুন্দর করার মতো আরো নানা উপকারে আসে৷
ছবি: Fotolia/DragonImages
পেয়ারা
খানিকটা অবহেলিত ফল পেয়ারায় রয়েছে আঁশ, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনসহ নানা কিছু৷ পেয়ারার রস খুবই শক্তিদায়ক এবং এটা হৃদস্পদন ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ পেয়ারার ভিটামিন ‘এ’ যেমন দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, তেমনি এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘সি’ মস্তিষ্ককে সচল রাখে৷ শুধু তাই নয়, পেয়ারা বিভিন্ন ধরণের ক্যানসারকে প্রতিরোধ করতেও ভূমিকা রাখে, দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যকেও৷
ছবি: DW/M. Mamun
লিচু
লিচু শুধু দেখতেই সুন্দর আর লোভনীয় নয়, খেতে ভীষণ মজার এই ফল কিন্তু বেশ কয়েক বছর থেকে জার্মানিতে আমদানী করা হচ্ছে৷ এমনকি ডয়চে ভেলের ক্যান্টিনেও ইদানিং লিচু রাখা হয়৷ লিচুতে আছে ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, আঁশ এবং প্রচুর ক্যালশিয়াম৷ লিচু হজমে সাহায্য করে থাকে৷ ক্যালশিয়াম থাকায় লিচু নারীদের জন্য বেশ উপকারী৷
ছবি: DW/M. Mamun
কলা
সহজলভ্য ফল কলা সারা বছরই পাওয়া যায়, প্রায় সব দেশেই৷ কলাতে রয়েছে ক্যালশিয়াম, অ্যামিনো অ্যাসিড, আয়রন ও বিভিন্ন ভিটামিন৷ কলা তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি দেয় বলে খেলোয়াড় বা ছাত্রদের কলা খেতে দেখা যায়৷ এছাড়া কলা মানসিক চাপ কমিয়ে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে৷ কলার পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় নাস্তায় অন্য কিছু না খেয়ে শুধু একটা কলা খেলেই উপকার পাবেন, বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীরা৷
ছবি: Colourbox
পেঁপে
কমলা রঙের পাঁকা পেপে মুখে রুচি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে৷ আমদানী করা দেশি ফল পেঁপে আজকাল প্রায় সারা বছরই জার্মানিতে পাওয়া যায়৷ পেঁপের পুষ্টিগুণের কারণে তা শরীরের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে৷ একটা ভালো পেঁপের দাম জার্মনিতে ৬-৭ ইউরো, অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ছয় থেকে সাতশ’ টাকার মতো৷
ছবি: Colourbox/Christian Fischer
খেজুর
খেজুর কিন্তু শুধু রোজার মাসে খাওয়ার জন্য নয়, এর পুষ্টিগুণের কারণে সারা বছরই খাওয়া উচিত খেজুর৷ খেজুর শরীরে ঝটপট শক্তি এনে দেয় এবং এ ফল হৃদপিণ্ডের জন্য খুবই উপকারী৷ খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও পটাশিয়াম৷ নিয়মিত খেজুর খেলে নাকি উচ্চ রক্তচাপও কমে যায়৷
ছবি: Colourbox
বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল
জার্মানিতে দেশের নানারকম ফল পাওয়া গেলেও কাঁঠাল দেখা যায় না৷ একমাত্র ব্যাতিক্রম বাংলাদেশি বা ভারতীয় দোকান৷ সেখানে হঠাৎ করেই চোখে পড়ে এটি৷ ছোট্ট এক টুকরো কাঁঠালের দাম এখানে অন্তত ১০ ইউরো৷ এতে রয়েছে মিনারেল, ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’, ‘কে’, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেশিয়ম সহ বহুকিছু৷ কাঁঠাল চোখের জন্য তো ভালোই, এমনকি উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায় কাঁঠাল৷
ছবি: picture alliance/Arco Images
গ্রীষ্মের ফল তরমুজ
তরমুজে রয়েছে প্রয়োজনীয় নানা ভিটামিন, পটাশিয়াম ও মিনারেল৷ তরমুজের রসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও লাইকোপেন নামের উপাদান প্রস্টেট ক্যানসার, অন্ত্রের ক্যানসারসহ অন্যান্য নানা ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়৷ এছাড়া যৌন ক্ষমতাও বাড়ায় তরমুজ৷ জার্মানিতে গরমকালে প্রচুর তরমুজ পাওয়া যায়, তবে তার বেশিরভাগই আসে তুরস্ক থেকে৷
ছবি: Prakash Singh/AFP/Getty Images
হৃদরোগকে দূরে রাখে বেদানা
বেদানায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ তাই প্রতিদিন ছোট এক গ্লাস বেদানার রস পান করলে হৃদরোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব৷ জার্মানিতে কিছু দিন আগে পর্যন্তও বেদানা দেখা যেত না৷ তবে আজকাল প্রায় প্রতিটি ফলের দোকানেই আমদানী করা বেদানা পাওয়া যায়, যদিও সেগুলোর বেশ ভালোই দাম৷
ছবি: Fars
9 ছবি1 | 9
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে চেইন রেস্তোরাঁর মালিক অনু ভাম্বরি বলেন, ‘‘লোকজন এটা পছন্দ করছে৷ আমার সব কয়টি রেস্তোরাঁয় কাঁঠালের তৈরি টাকোস দারুণ জনপ্রিয় হয়েছে৷ এছাড়া প্রায় সব টেবিল থেকেই কাঁঠালের তৈরি কাটলেটের অর্ডার আসছে৷ এটা আমারও খুব প্রিয় খাবার৷’’
পশ্চিমা দেশগুলোতে মাংসের বিকল্প হিসেবে কাঁঠালের চাহিদা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ যে কারণে মাইক্রোসফ্ট-র পরিচালকের চাকরি ছেড়ে কেরালার জেমস জোসেফ এখন পুরোদস্তু কৃষক বনে গেছেন৷ নিজের বিশাল বাগানে ফলা কাঁঠাল থেকে নানা ধরনের অভিনব সব রেসিপির খাবার বানাচ্ছেন৷
তিনি বলেন, ‘‘করোনা মহামারির কারণে দুই ভাবে কাঁঠালের চাহিদা বেড়ে গেছে৷ এক, মুরগির মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ছড়াতে পারে ভয়ে মানুষ মাংস খাওয়া ছেড়ে বিকল্প হিসেবে কাঁঠাল খেতে শুরু করেছে৷
‘‘দুই, লকডাউনের কারণে সীমান্ত বন্ধ থাকায় কেরালায় সবজির যোগান কমে গেছে৷ বিকল্প হিসেবে মানুষ কাঁচা কাঁঠাল ও এর বিচি খাচ্ছে৷’’
পরিবেশ ও নিজের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় মহামারির আগে থেকেই মানুষ মাংস ছেড়ে নিরামিষ খাবারের দিকে ঝুঁকছিল৷
আর কাচা কাঁঠাল তো খেতে একদম মাংসের মত....যে কারণে এটি দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বলে মনে করেন জোসেফ৷ বলেন, ‘‘ঠিকঠাক মসলা দিয়ে রান্না করলে আপনি একদম মাংসের স্বাদ পাবেন৷’’
জোসেফের খামার থেকে কাঁঠালের আটাও বিক্রি করা হচ্ছে৷ গম বা চালের আটার সঙ্গে মিশিয়ে বা সেগুলোর বিকল্প হিসেবে কেউ কেউ ওই আটা দিয়ে বার্গার, প্যাটিস বা স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খাবার ইডলি বানাচ্ছে৷
এসএনএল/কেএম (এএফপি)
ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ করার ৭ উপায়
আজকের এই ব্যস্ত জীবনে খাবার সংরক্ষণের জন্য সংসারে যে জিনিসটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তা হলো ফ্রিজ৷ তবে ফ্রিজে খাবার ঠিকভাবে না রাখা বা ফ্রিজ পরিষ্কার না করার কারণে জন্ম নেয় নানারকম জীবাণু, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর৷
ছবি: picture-alliance/dpa/Media for Medical
ফ্রিজের সাইজ
অনেকেই ফ্রিজে কাঁচা এবং রান্না করা খাবার একসাথে ঢুকিয়ে রাখেন৷ এতে খাবারের স্বাদ, গন্ধ যেমন নষ্ট হয়, তেমনি কমে যায় পুষ্টিগুণ৷ এছাড়া ফ্রিজ নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে হয় দুর্গন্ধও৷ তাই ফ্রিজে গাদাগাদি করে খাবার না রেখে একটু ফাঁক রেখে রাখুন৷ বলা বাহুল্য, সেজন্য চাই যথেষ্ট জায়গা৷ তাই সম্ভব হলে প্রথমেই একটি বড় ফ্রিজ কিনে ফেলুন৷
ছবি: DW/E. Ibragimowa
ফ্রিজে খাবার গুছিয়ে রাখুন
সবজির জায়গায় সবজি রাখুন৷ তবে সব ধরনের শাক বা সবজি একসাথে রাখবেন না৷ বরং আলাদা আলাদা প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে গুছিয়ে রাখুন৷ রান্না করা খাবার, মিষ্টি খাবার বা অন্যান্য খাবার ভাগ বা আলাদা করে রাখলে খাবারের গুণমান যেমন ভালো থাকবে, তেমনি খাবারের আসল স্বাদও বজায় থাকবে৷
ছবি: Colourbox/A. Omelchenko
বেশিদিনের জন্য সংরক্ষণ
যেসব খাবার ডিপ-ফ্রিজে রাখতে চান, তা-ও ভাগ করে ছোট ছোট বক্সে ভরে রেখে দিন৷ পরে প্রয়োজন বুঝে পরিমাণমতো খাবার ডিপ-ফ্রিজ থেকে বের করতে পারবেন৷ কারণ ডিপ-ফ্রিজের খাবার একবার বের করার পর দ্বিতীয়বার ফ্রিজ করা উচিত নয়৷ এ কথা জানান হামবুর্গের পুষ্টি বিশেষজ্ঞ আর্মিন ভালেট৷ তবে আরো ভালো হয়, যদি বক্সের ওপর খাবারের নাম এবং তারিখ লিখে রাখেন৷
ছবি: Colourbox/SPA
রান্নাকরা খাবার
ফ্রিজে রান্নাকরা খাবার বেশিদিন রাখা ঠিক নয়৷ আর রাখলেও তা দিন তিনেক পর বের করে নতুন করে গরম করে নিন৷ তা না হলে খাবার নষ্ট হয়ে ফ্রিজে দুর্গন্ধ হতে পারে এবং সেই খাবার খেলে শরীরও খারাপ হতে পারে৷ তাছাড়া ফ্রিজে রান্না করা খাবার রাখার সময় মাছ, মাংস বা সবজি আলাদা করে একটু দূরে দূরে রাখবেন, না হলে সব খাবারের গন্ধ একরকম মনে হবে৷ বিশেষ করে তরকারিতে আদা-রসুনের পরিমাণ বেশি থাকলে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/K.-J. Hildebrand
ফল ফ্রিজের বাইরে ভালো বোধ করে
অনেককেই বাড়িতে সব রকমের ফল ফ্রিজে রাখতে দেখা যায়৷ এর ফলে ফলের নিজস্ব স্বাদ ও গন্ধ – দু’টোই হারিয়ে যায়৷ এছাড়া তাজা ফলের কচকচে ভাবটাও চলে যায় ফ্রিজের ঠান্ডায়৷ শুধু তাই নয়, কিছু কিছু ফল থেকে গ্যাস বের হয়৷ এতে করে ফ্রিজে থাকা অন্যান্য খাবারেও পচন ধরতে পারে৷ জানান জার্মান পুষ্টি বিশেষজ্ঞ আর্মিন ভালেট৷
ছবি: picture-alliance/dpa
বাটা মসলা ডিপ ফ্রিজে রাখুন
বাটা মসলার গন্ধ পুরো ফ্রিজে ছড়িয়ে যায় বলে বাটা মসলা আলাদা করে ছোট পলিথিনের প্যাকেট বা ফ্রিজের জন্য তৈরি বিশেষ বক্সে ভরে ডিপ-ফ্রিজে রাখুন৷ আইস কিউবের বক্সের মধ্যে মসলা ভাগ করে রেখে সেটা পলিথিনে ঢুকিয়ে ডিপ-ফ্রিজে রাখতে পারেন৷ এতে ফ্রিজে গন্ধ হবে না, বরং প্রয়োজন অনুযায়ী মশলার কিউব বের করে ব্যবহার করতে পারবেন৷ বাটা মসলা কিছুটা ব্যবহারের পর দ্বিতীয়বার ডিপে রাখবেন না, এতে ব্যকটেরিয়া হবার আশঙ্কা থাকে৷
ছবি: Fotolia/kostrez
ফ্রিজ পরিষ্কার
সপ্তাহে একদিন হালকাভাবে ফ্রিজ পরিষ্কার করুন৷ তবে মাসে অন্তত একটি দিন খুব ভালো করে ফ্রিজ পরিষ্কার করতে হবে৷ আর পরিষ্কার করার পর কিছুক্ষণ ফ্রিজের দরজা খোলা রাখুন৷ এতে আগের গন্ধ দূর হয়ে যাবে সহজেই৷ প্রয়োজনে একটি লেবু কেটে কাঁচের প্লেটে রেখে সেটা ফ্রিজের মাঝের তাকে রেখে দিন৷ দেখবেন, ফ্রিজের ভেতরে আর কোনো দুর্গন্ধ নেই৷
ছবি: Fotolia
ফ্রিজের তাপমাত্রা
ফ্রিজে রাখা খাবারের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে ফ্রিজের টেম্পারেচার৷ তাই সেই অনুযায়ী তাপমাত্রা কমানো-বাড়ানো উচিত৷ বাজার করার পর নতুন খাবার ফ্রিজে রাখার সময় অবশ্যই ঠান্ডার মাত্রা বাড়িয়ে দেবেন, অর্থাৎ তাপমাত্রা কমিয়ে দেবেন৷ তা না হলে দেখবেন ভেতরে, মানে ফ্রিজের গায়ে বরফের কুঁচি জমে গেছে৷ আসলে ফ্রিজের প্রতি একটু যত্নবান হলে স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকবে, তেমনি ফ্রিজটিরও আয়ু বাড়বে৷