1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

আবারো লাশের মিছিল

১১ জানুয়ারি ২০১৩

বালুচিস্তানে তিন দিন ধরে চলবে শোক৷ পাকিস্তান সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ, এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় কোয়েটায় মারা গেছে কমপক্ষে ৮২ জন৷ আর সারাদেশে এক দিনে মারা গেছে কমপক্ষে ১১৫ জন৷

QUETTA, Dec. 30, 2012 A man transfers an injured woman to a hospital in southwest Pakistan's Quetta, Dec. 30, 2012. At least four people were killed and 15 others injured when a bomb hit a convoy of three buses carrying pilgrims in Pakistan's southwest district of Mastung on Sunday morning, according to local media and officials. (Xinhua/Mohammad)..****Authorized by ytfs
ছবি: picture alliance/ZUMA Press

বৃহস্পতিবার বালুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটার এক স্নুকার ক্লাবে আত্মঘাতী গাড়ি বোমা হামলায় কমপক্ষে ৮২ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত হয়েছে বলে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে৷ এলাকাটি শিয়া অধ্যুষিত৷ স্নুকার ক্লাবে যাঁরা ছিলেন তাঁদের প্রায় সবাই-ই শিয়া মুসলমান৷ ধারণা করা হচ্ছিল হামলার পেছনে কোনো সুন্নি উগ্রপন্থী সংগঠন থাকতে পারে৷ পরে জানা গেছে যায় হামলা চালিয়েছে লস্কর-ই-জাংভি নামের একটি সংগঠন৷ স্থানীয় এক সংবাদ পত্রের কার্যালয়ে ফোন করে ওই সংগঠনটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে৷ পাকিস্তানের জনসংখ্যা ১৮ কোটির মতো৷ মোট জনসংখ্যার শতকরা ২০ ভাগ শিয়া৷ পাকিস্তানে তাঁদের ওপর এমন হামলা অবশ্য নতুন কিছু নয়৷ তবে এক হামলায় এত প্রাণহানির ঘটনা খুব কমই ঘটেছে৷

বালুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটার এক স্নুকার ক্লাবে আত্মঘাতী গাড়ি বোমা হামলায় কমপক্ষে ৮২ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত হয়েছে বলে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছেছবি: Reuters

বৃহস্পতিবার দিনটি সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে খুব ভয়াবহ এক দিন ছিল পাকিস্তানের জন্য৷ কোয়েটার স্নুকার ক্লাবে দু-দুটো আত্মঘাতী হামলার ওই ঘটনার বাইরে আরো কিছু হামলা হয়৷ কেয়েটাতেই সামরিক বাহিনীর গাড়ির নীচে পেতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে মারা গেছেন ১১ জন৷ এছাড়া, সোয়াত উপত্যকায় মুসল্লিদের এক জমায়েতে চালানো বোমা হামলায় ২২ জন মারা গেছে বলে খবর৷ সব মিলিয়ে একদিনেই কমপক্ষে ১১৫ জন মারা গেছে পাকিস্তানে৷ ২০১১ সালের ১৩ই মে ভয়াবহ এক বোমা হামলায় পুলিশের এক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সামনে মারা গিয়েছিল ৯৮ জন৷ বৃহস্পতিবার অবশ্য পাকিস্তানের মানুষকে তার চেয়েও বড় লাশের মিছিল দেখতে হলো৷

এসিবি/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ