1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

রাস্তা ছেড়ে রাজনীতিবিদরা টেলিভিশনে

৫ মে ২০১৩

জনসমাবেশ করলে তালেবানের হামলার আশঙ্কা৷ তবু বসে থাকলে তো হবে না, ১১ই মে যে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন! প্রচারের জন্য তাই বিশেষ কৌশল নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো৷ কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঢালছে টেলিভিশনে!

ছবি: Adnan Bacha

সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খান আর সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ অবশ্য এখনো জনসমাবেশ করছেন৷ তেহরিক-ই-ইনসাফ দলের প্রধান ইমরান প্রতিটি জনসভায় দুর্নীতির নির্মূলের কথা বলছেন৷ মৌলবাদের বিরুদ্ধে অবশ্য ততটা সোচ্চার নন৷ ক্রিকেট ব্যাট দেশ থেকে পিটিয়ে দুর্নীতি দূর করছে – এমন ছবি সম্বলিত দলীয় প্রতীক নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেটের ‘কিং খান' স্বপ্ন দেখছেন নির্বাচিত হয়ে দেশ শাসনের৷ সেই সুযোগ এবারের নির্বাচনেই জনগণ তাঁকে দেবে এমনটি বোধহয় পাকিস্তানকে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতানো এই সাবেক অধিনায়ক নিজেও আশা করছেন না৷

নির্বাচনে ভালো করার সম্ভাবনা বেশি পাকিস্তান পিপলস পার্টির৷ কিন্তু দলটি সরাসরি নির্বাচনী প্রচারণায় খুব একটা অংশ নিচ্ছে না৷ ২০০৭ সালে তালেবানের হামলায় নিহত হয়েছিলেন দলের নেত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো৷ সুতরাং তালেবান-আতঙ্ক তো দলটির থাকবেই৷

এমন আতঙ্ক থেকেই এবার নির্বাচনী প্রচারে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে খুব ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো৷ প্রাইম টাইমে ৪৬০ থেকে ২২০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত খরচ করছে শুধু বিজ্ঞাপনের পেছনে৷ নেতা-নেত্রীদের ছবি, ভাষণ, ক্ষমতায় গেলে এটা করবো ওটা করবো জাতীয় ঘোষণার পাশাপাশি জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলার মতো গানও থাকছে ভোট আহ্বানের বিজ্ঞাপনে৷ এ মুহূর্তে পাকিস্তানের টিভি চ্যানেলগুলো এক অর্থে রাজনৈতিক দলগুলোরই দখলে৷ ১১ জুন পর্যন্ত অন্তত এ অবস্থা চলবে৷

এসিবি/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ