এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নে একজন চিকিৎসককে লোভী হিসেবে উপস্থাপন করায় ক্ষুব্ধ ডাক্তার সমাজ৷ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেকেই প্রশ্নকর্তার সমালোচনা করছেন৷ অবশ্য চিকিৎসকদের রাগের কারণ ধরতে পারছেন না এমন ব্যক্তিও আছেন৷
বিজ্ঞাপন
ঢাকা বোর্ডের প্রশ্নপত্রের সৃজনশীলের ২ নম্বর প্রশ্নে বলা হয়, ‘‘জাহেদ সাহেব একজন লোভী ডাক্তার৷ অভাব ও দারিদ্র্য বিমোচন করতে গিয়ে তিনি সবসময় অর্থের পেছনে ছুটতেন৷ এক সময় গাড়ি-বাড়ি, ধন-সম্পদ সব কিছুর মালিক হন৷ তবুও তার চাওয়া পাওয়ার শেষ নেই৷ অর্থ উপাজনই তার একমাত্র নেশা৷ অন্যদিকে তাঁর বন্ধু সগীর সাহেব তাঁর ধন-সম্পদ থেকে বিভিন্ন সামাজিক জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করেন৷ তিনি মনে করেন, সুন্দরভাবে জীবনযাপনের জন্য বেশি সম্পদের প্রয়োজন নেই৷’’
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, বিএমএ এক বিবৃতিতে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে৷ বিবৃতিতে বিএমএ লিখেছে, ‘‘দেশের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে চিকিৎসা পেশার মতো মহান ও মহৎ একটি পেশা সম্পর্কে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা প্রদান করে দেশের সব থেকে মেধাবী ও মহৎ পেশায় নিয়োজিত চিকিৎসক সমাজকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে৷’’ বৃহস্পতিবারের পরীক্ষার এই প্রশ্নপত্র প্রণয়নে জড়িতদের আগামী তিন দিনের মধ্যে খুঁজে বের করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান ও চিকিৎসকদের কাছে প্রকাশ্য ক্ষমাপ্রার্থনায় বাধ্য করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দাবিও জানিয়েছে সংগঠনটি৷ শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ তাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানা গেছে৷
ঢাকা মেডিক্যালের করুণ দশা
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ বাংলাদেশের অন্যতম বড় চিকিৎসা কেন্দ্র৷ সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের চিকিৎসার অন্যতম ভরসাস্থলও এটি৷ তবে গুরুত্বপূর্ণ এ হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষরা নানান সমস্যার সম্মুখীন হন৷
ছবি: DW
বহু পুরনো হাসপাতাল
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল৷ ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ হাসপাতালটি বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল৷ সরকারি এ হাসপাতালটি ২০১৫ সালে প্রায় আট লক্ষ রোগীকে সেবা প্রদান করেছে৷
ছবি: DW
জরুরি বিভাগ
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রতিদিন ভিড় করেন অসংখ্য রোগী৷
ছবি: DW
ভিড় লেগেই থাকে
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের টিকেট কাউন্টারের সামনে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষের ভিড়৷ স্বল্প খরচে চিকিৎসার জন্য এ হাসপাতালটি একটি ভালো জায়গা৷ মাত্র ১০ টাকা টিকেট এবং ১৫ টাকা ফি দিয়ে এ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি হতে পারেন একজন রোগী৷
ছবি: DW
ব্যস্ত চিকিৎসক
ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে চিকিসায় নিয়োজিত দু’জন চিকিৎসক৷ প্রয়োজনের তুলনায় চিকিৎসকের সঙ্কট রয়েছে হাসপাতালটিতে৷
ছবি: DW
প্রাথমিক চিকিৎসার পর...
জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা৷ এখানে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেয়ার পর নির্দিষ্ট বিভাগে পাঠানো হয় রোগীদের৷
ছবি: DW
মেঝেতে রোগী
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের একটি ওয়ার্ডের চিত্র৷ বিছানা না পাওয়ায় হাসপাতালের মেঝেতে শুয়েই চিকিৎসা নিতে হয় অনেককে৷
ছবি: DW
প্রতিদিন চারশ’ নতুন রোগী
এটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আরেকটি ওয়ার্ড৷ প্রতিদিন এ হাসপাতালটিতে কমপক্ষে চারশ নতুন রোগী ভর্তি হন৷
ছবি: DW
বারান্দায় রোগীর ভীড়
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলোতে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত রোগী থাকায় হাসপাতালের বারান্দায়ও রোগীদের অবস্থান নিতে হয়৷ ২৬০০ শয্যার এ হাসপাতালটিতে দিনে ৩৬০০-৪০০০ রোগীর সেবা দিতে হয়৷
ছবি: DW
নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অভিযোগ
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরবরাহ করা হচ্ছে খাবার৷ তবে এ খাবারের মান নিয়ে রোগীদের অনেক অভিযোগ আছে৷ অনেক রোগী অভিযোগ করেছেন, তাদের যে খাবার দেয়া হয়, তা খুবই নিম্নমানের৷
ছবি: DW
গরমে স্বস্তির সন্ধান
ওয়ার্ডের ভেতরে গাদাগাদি অবস্থা আর অস্বাভাবিক গরম৷ এই রোগীকে তাই তার স্বজনরা স্যালাইনসহ বাইরে নিয়ে এসেছেন একটু স্বস্তি দিতে৷
ছবি: DW
দালালদের খপ্পরে পড়েন অনেকে
প্যাথোলজিক্যাল বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যালে সঠিক সেবা পান না রোগীরা৷ সেজন্য অনেক সময় দালালদের খপ্পরেও পড়তে হয় তাঁদের৷
ছবি: DW
11 ছবি1 | 11
এদিকে, ফেসবুক ব্যবহারকারী চিকিৎসকরা বলছেন, ভালো-খারাপ সব পেশাতেই আছে৷ তাহলে প্রশ্নপত্রে কেন শুধু ডাক্তারদের নাম উল্লেখ করা হলো? মেডিক্যাল শিক্ষার্থী রাকিবুজ্জামান খান মনে করেন, দুটি কারণে মানুষ সবসময় ডাক্তারদের পেছনে লাগেন, তাদের সমালোচনা করেন, এক, তাঁরা ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন, পারেননি৷ দুই, তাঁদের ছেলেমেয়ে কেউ মেডিকেলে চান্স পায়নি৷
রংপুর মেডিকেল কলেজের খান মুহাম্মদ শিহাবের একটি লেখা ফেসবুকে শেয়ার করছেন অনেকে৷ শিহাব তাঁর লেখায় একজন ডাক্তারের দৈনন্দিন কষ্টের জীবনের বর্ণনা দিয়েছেন৷ কীভাবে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জীবন-যৌবন সবকিছুর বিনিময়ে একজন ডাক্তার হন সেটি উল্লেখ করেন তিনি৷
প্রথম আলোর সাংবাদিক শরিফুল হাসান প্রশ্নপত্রে ডাক্তারদের এভাবে উপস্থাপন করায় কিছুটা আহত৷ ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘‘সব পেশায় ভালো-মন্দ লোক আছে৷... কিন্তু কোমলমতি শিশুদের প্রশ্নপত্রে যেভাবে বিষয়টা উপস্থাপন করা হয়েছে, সেটা ঠিক হয়নি৷’’ তাঁর আশা, ভবিষ্যতে প্রশ্নপত্র প্রণয়নে আরও সতর্কতা অবলম্বন করা হবে৷ তবে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ চিকিৎসকদের উপর কেন ক্ষুব্ধ তা ডাক্তারদেরই খুঁজে বের করতে হবে৷
গ্রামের রোগীও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ পাচ্ছেন
বাংলাদেশে টেলিমেডিসন সেবা চালু হয়েছে৷ গত দুই বছরে প্রায় ১০ হাজার মানুষ টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা পেয়েছে, বলে চলতি ২০১৪ সালের জুন মাসে জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম৷
ছবি: Noah Seelam/AFP/Getty Images
টেলিমেডিসিন
তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে চিকিৎসা সেবা দেয়ার নাম টেলিমেডিসিন৷ এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীরা মোবাইল ফোন ও ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন৷
ছবি: picture-alliance/dpa
বাংলাদেশে টেলিমেডিসন
উন্নত দেশে অনেক আগেই টেলিমেডিসিন সেবা চালু হলেও বাংলাদেশে সম্প্রতি এটা শুরু হয়েছে৷ গত দুই বছরে প্রায় ১০ হাজার মানুষ টেলি মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা পেয়েছে, বলে গত জুনে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম৷
ছবি: Bay Ismoyo/AFP/Getty Images
বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, প্রতিটি উপজেলা ও জেলা হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ওয়েব ক্যামেরা প্রদান করা হয়েছে৷ ফলে নিম্ন পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি রোগীদের জন্য উচ্চ পর্যায়ের হাসপাতালসমূহে কর্মরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে৷
ছবি: Bay Ismoyo/AFP/Getty Images
গ্রামে টেলিমেডিসিন
ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে স্কাইপে ভিডিও কনফারেন্সিং ব্যবহার করে টেলিমেডিসিন সেবা দেয়া হচ্ছে৷ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বসে চিকিৎসকগণ বিনামূল্যে প্রতি কর্মদিবসে এই সেবা দিচ্ছেন বলে অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে৷
ছবি: DW
কমিউনিটি ক্লিনিকে টেলিমেডিসিন
কমিউনিটি ক্লিনিকে টেলিমেডিসিন সেবা চালুর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে৷ ইতিমধ্যে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে ওয়েব ক্যামেরাযুক্ত মিনি ল্যাপটপ কম্পিউটার সরবরাহ করা শুরু হয়েছে৷
ছবি: picture-alliance/dpa
বিজিবি হাসপাতালে টেলিমেডিসিন
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি-র সব হাসপাতালে টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে৷ এর ফলে ঢাকার বাইরে থাকা বিজিবি-র বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা বিজিবি সদস্যরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিতে পারবেন৷
ছবি: Reuters/Andrew Biraj
মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা
প্রতিটি জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে সরকার একটি করে মোবাইল ফোন দিয়েছে৷ রোগীরা সেখানে দিনের যে-কোনো সময় ফোন করে সরকারি চিকিৎসকের কাছ থেকে সেবা ও পরামর্শ নিতে পারবেন বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে৷ আপনার এলাকার ফোন নম্বর পাবেন এই লিংকে... http://app.dghs.gov.bd/inst_info/mobile_search.php
ছবি: TAUSEEF MUSTAFA/AFP/Getty Images
এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রসূতি পরামর্শ
একজন মা গর্ভধারণ করলে তিনি এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রসূতি পরামর্শ নিতে পারেন৷ এ জন্য তাঁকে আগে নিবন্ধিত হতে হবে৷ তাহলে তিনি নিয়মতিভাবে প্রসূতি বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ পেতে থাকবেন৷ নিবন্ধনের নিয়মের জন্য যেতে হবে এই লিংকে.. http://www.dghs.gov.bd/index.php/bd/e-health/2013-06-18-09-06-38/279-pregnancy-care-advice-by-sms
ছবি: Mobisante/Sailesh Chutani
‘আপনজন’
সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়েও প্রসূতি মায়েদের মোবাইলের মাধ্যমে পরামর্শ ও সেবা দেয়ার ব্যবস্থা চালু আছে৷ এমন একটি সেবার নাম ‘আপনজন’৷ এর মাধ্যমে গ্রাহকরা বার্তা পাওয়ার পাশাপাশি কম খরচে টেলিফোনে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে পারেন৷ এই লিংকে (http://aponjon.com.bd/Content.php?MId=36&SubMId=25) গেলে গ্রাহক হওয়ার নিয়ম জানা যাবে৷
ছবি: Noah Seelam/AFP/Getty Images
9 ছবি1 | 9
হাসানের এই স্ট্যাটাসের নীচে গোলাম ইস্তেজা চৌধুরী লিখেছেন, প্রশ্নটি করা হয়েছে একবচনে (অর্থাৎ একজন ডাক্তারের কথা বলা হয়েছে)৷ তাই পুরো ডাক্তারসমাজ কেন সমালোচনায় মুখর হচ্ছে তা তিনি বুঝতে পারছেন না৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘একবচনে করা প্রশ্নটা কী করে বহুবচন হয়ে গেল ঠিক মাথায় ধরেনি৷ প্রশ্নটা লোভী ডাক্তার না হয়ে লোভী কৃষক হতে পারতো, লোভী ব্যবসায়ী হতে পারতো, লোভী সরকারী কর্মকর্তা হতে পারতো, লোভী সাংবাদিক হতে পারতো৷ তখনও কি একই সমস্যা হতো নাকি? মানুষই তো লোভী হয়, আর মানুষই তো বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হয়৷’’
ইস্তেজা চৌধুরীর মতো প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে কাউসার আলমের স্ট্যাটাসেও৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘জাহেদ সাহেব একজন অসৎ ব্যাবসায়ী - এই টাইপের প্রশ্ন তো অহরহ হয়৷ কিন্তু কোনো ব্যবসায়ী কি কোনোদিন এর প্রতিবাদে কিছু বলেছে? বলে নাই, কারণ, জানে অসৎ ব্যবসায়ী অনেক আছে৷ তেমনি লোভী ডাক্তারও অনেক আছে৷’’
ক্যানাডাপ্রবাসী সাংবাদিক শওগাত আলী সাগর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘... প্রশ্নটি পড়ে মানুষের মনে কতটা পরশ্রীকাতরতা, হীনমন্যতা থাকলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় এই ধরনের একটি বক্তব্য সম্বলিত প্যারাগ্রাফ দেওয়া যায়৷ বাংলাদেশে অন্য আর দশটা পেশার মতোই ডাক্তারদের নিয়েও সমালোচনা আছে৷ আমরা খোলামনে তাদের সমালোচনা করি, তিরষ্কার করি৷ কিন্তু পরীক্ষার খাতায় একটি পেশাকে হেয় করে এই ধরনের বক্তব্য জুড়ে দেওয়া মানা যায় না৷ এটি এক ধরনের ঘৃনা সৃষ্টির চেষ্টা- ‘হেট ক্রাইম’৷’’ তিনি মনে করেন, প্রশ্নপত্রটি যিনি তৈরি করেছেন আর যাঁরা এর অনুমোদন দিয়েছেন তাঁদের খুজেঁ বের করে শাস্তির আওতায় আনা প্রয়োজন৷
সংকলন: জাহিদুল হক
সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী
প্রিয় পাঠক, এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানান নীচে মন্তব্যের ঘরে৷