1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ জার্মান নতুন সরকার চান: জরিপ

২১ আগস্ট ২০২৩

একটি জরিপে অংশ নেয়া প্রায় ৬৪ শতাংশ জার্মান জানিয়েছেন, বর্তমান সরকারে পরিবর্তন এলে জার্মানির জন্য ভালো হবে৷ জার্মানির বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র ‘বিল্ড'-এর জন্য করা জরিপটি শনিবার প্রকাশিত হয়েছে৷

জার্মান জোট সরকারের নেতা এফডিপি এর ক্রিস্টিয়ান লিন্ডনার, এসপিডির ওলাফ শলৎস এবং গ্রিন পার্টির আনালেনা বেয়ারবক ও রবার্ট হেবেক।
জার্মান জোট সরকারের নেতা এফডিপি এর ক্রিস্টিয়ান লিন্ডনার, এসপিডির ওলাফ শলৎস এবং গ্রিন পার্টির আনালেনা বেয়ারবক ও রবার্ট হেবেক।ছবি: Michael Kappeler/dpa/picture alliance

এর আগে শুক্রবার প্রকাশিত আরেক জরিপে দেখা যায়, ৭০ শতাংশ উত্তরদাতা চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট নন৷ জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা ইনসার ঐ জরিপের মাত্র ২২ শতাংশ উত্তরদাতা শলৎসের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার কথা জানিয়েছেন৷

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের সাবেক চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের জোট সরকারের সঙ্গে বর্তমান জোট সরকারের তুলনা করতে বলা হয়েছিল৷ মাত্র ১০ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করছেন, বর্তমান জোট সরকার ভালো করছে, আর ৪৯ শতাংশ মনে করছেন খারাপ৷

ম্যার্কেলের জোট সরকারে তার দল খ্রিস্টীয় গণতন্ত্রী ইউনিয়নের (সিডিইউ) সঙ্গে ছিল সামাজিক গণতন্ত্রী এসপিডি দল, যাদের নেতৃত্বে বর্তমান জোট সরকার গঠিত হয়েছে৷ এই জোটে এসপিডির সঙ্গে আছে সবুজ ও ব্যবসাবান্ধব মুক্ত গণতন্ত্রী এফডিপি দল৷

জোট সরকারের জন্য আরও খারাপ খবর

জার্মানির পাবলিক ব্রডকাস্টার জেডডিএফ-এর জন্য করা জরিপেও বর্তমান চ্যান্সেলর শলৎসের প্রতি ভোটারদের অসন্তোষ দেখা গেছে৷ ৫১ শতাংশ উত্তরদাতা তার কাজ নিয়ে খুশি নন৷ ৫৮ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করছেন, বর্তমান সরকার ভালো কাজ করছে না৷

তবে শলৎসের জন্য একটি ভালো খবর হচ্ছে, অর্ধেকের বেশি উত্তরদাতা মনে করছেন, বিরোধী রক্ষণশীলদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হলেও তারা এর চেয়ে ভালো করতে পারত না৷

এসপিডির দুরবস্থা

শলৎসের এসপিডি দলের প্রতিও সমর্থন অনেক কমেছে৷ এখনই নির্বাচন হলে দলটি মাত্র ১৯ শতাংশ ভোট পাবে৷ সবুজ দল পাবে ১৫ শতাংশ, আর এফডিপি সাত শতাংশ৷ অন্যদিকে সিডিইউ/সিএসইউ পাবে ২৬ শতাংশ ও অভিবাসনবিরোধী এএফডি পাবে ১৯ শতাংশ ভোট৷ ২০২১ সালের নির্বাচনে এএফডি ১০.৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল৷ সাম্প্রতিক সময়ে তাদের প্রতি সমর্থন সর্বোচ্চ ২১ শতাংশ উঠেছিল৷

এএফডির নেতা টিনো শ্রুপাল্লা শনিবার বলেন, সিডিইউ নেতা ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস এএফডির সমর্থন অর্ধেক করতে চেয়েছিলেন৷ কিন্তু এএফডির সমর্থন দ্বিগুন হয়েছে৷

রিচার্ড কনর/জেডএইচ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ