নিউ ইয়র্কে রোববারের প্রতিবাদ সভায় অংশ নিয়েছিলেন জর্জের ভাই টেরেন্স ফ্লয়েড। ছবির ঠিক মাঝখানে তাকে দেখা যাচ্ছে। মিছিলের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল 'ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার', 'ব্ল্যাক ইস বিউটিফুল'

মিনেপোলিসেই পুলিশের হাতে মৃত্যু হয়েছিল জর্জের। রোববার সেখানেও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। প্রশ্ন তোলা হয়, এক বছরে কী পরিবর্তন হয়েছে? মুষ্টিবদ্ধ হাত সামনে নিয়ে লড়াইয়ের শপথ নেওয়া হয় সেখানে।

জর্জ ফ্লয়েডের বোন ব্রিজেট ফ্লয়েডও যোগ দিয়েছিলেন মিনেপলিসের সভায়। ফের একবার পুলিশের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ তোলেন তিনি।

হাজার হাজার মানুষ যোগ দিয়েছিলেন মিছিলে। তাদের হাতে ছিল ব্যানার পোস্টার আর জর্জের ছবি। মিছিলে স্লোগানের পাশাপাশি গানও গাওয়া হয়।

অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারকে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে শাস্তি দিয়েছে মার্কিন আদালত। ইচ্ছাকৃত খুনে অভিযুক্ত হয়েছেন ওই পুলিশ অফিসার।

২০২০ সালের ২৫ মে মিনেপলিসের রাস্তায় জর্জের ঘাড় হাঁটু দিয়ে চেপে রেখেছিল পুলিশ। গোটা ঘটনার ভিডিও পরে ভাইরাল হয়ে যায়। জর্জ বলছিলেন তার দম বন্ধ হয়ে আসছে। কিন্তু পুলিশ কথা শোনেনি। রাস্তাতেই মৃত্যু হয় জর্জের।

জর্জের ঘটনার পর গোটা অ্যামেরিকা জুড়ে প্রতিবাদ শুরু হয়। আরো বেশ কিছু বর্ণবিদ্বেষের ঘটনা সামনে আসে। অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। প্রশাসন তদন্তের আশ্বাস দেয়। এসজি/জিএইচ (এপি, রয়টার্স)