বাঁধন, তামান্না, সাব্বির, সিয়াম পেলেন সেরা পুরস্কার
১০ মার্চ ২০২৩
অবশেষে ২০২১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷করোনার পর এবারই প্রথম সশরীরে উপস্থিত হয়ে ২৭টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করলেন তিনি৷
বিজ্ঞাপন
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ৷ তবে বিশেষ অতিথি হিসেবে হাসানুল হক ইনুও উপস্থিত ছিলেন৷ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন তথ্যসচিব মো. হুমায়ুন কবীর খন্দকার৷এরপর আজীবন সম্মাননা ও পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয় এবং পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়৷
এবার আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন ও ডলি জহুর৷ পুরস্কার নিয়ে ডলি জহুর বলেন, 'বঙ্গবন্ধু এফডিসি প্রতিষ্ঠাসহ চলচ্চিত্রের শিল্পের জন্য বড় অবদান রেখেছিলেন৷ আমার আজীবন সম্মাননা প্রাপ্তির জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি৷ এই সম্মাননা গ্রহণ করে নিজেকে ধন্য মনে করছি৷ জুরিবোর্ডকেও ধন্যবাদ৷'
সভাপতির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, 'এদেশের সিনেমার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে৷ অনেক কালজয়ী সিনেমা আছে আমাদের৷ বাংলাদেশের সিনেমা দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে৷ আমাদের চলচ্চিত্র ঘুরে দাঁড়িয়েছে৷'
তিনি আরও বলেন, 'বাংলাদেশের সিনেমা হাওয়া কলকাতায় ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে৷ হাওয়া সিনেমার জন্য কলকাতায় এক কিলোমিটার লাইন হয়েছিল টিকিটের জন্য৷ দেশের ভেতরে নতুন নতুন সিনেপ্লেক্স হচ্ছে৷ নতুন নতুন মেধাবী পরিচালকরা আসছেন, শিল্পীরা আসছেন৷ এটা আনন্দের সংবাদ৷'
প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, '২০২১ সালের জন্য যারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেলেন, সবাইকে অভিনন্দন ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি৷ এটা মহান স্বাধীনতার মাস৷ ৭ মার্চ ঐতিহাসিক দিন৷ ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন৷ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস৷ এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসে পুরস্কার দিতে পেরে ভালো লাগছে৷'
২০২১ সালের জন্য মোট ৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার দেওয়া হয় আজ৷ সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন যৌথভাবে মীর সাব্বির (রাত জাগা ফুল) এবং সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ৷ সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন যৌথভাবে আজমেরি হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর)এবং তাসনোভা তামান্না (নোনা জলের কাব্য)৷
সেরা সিনেমার পুরস্কার দেওয়া হয়েছে লাল মোরগের ঝুঁটি ও নোনা জলের কাব্য সিনেমাকে৷ এছাড়া সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন নোনা জলের কাব্য সিনেমার পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত৷ পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনা জলের কাব্য), সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন শম্পা রেজা (পদ্মপুরাণ)৷
খল চরিত্রের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)৷ কৌতুক চরিত্রে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা)৷
সেরা শিশুশিল্পীর পুরস্কার পেয়েছে আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর)৷ শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছে জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়), সেরা সংগীত পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন), সেরা গায়ক হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন কে এম আবদুল্লাহ আল মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ, পদ্মপুরাণ)৷
সেরা গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি, পদ্মপুরাণ)৷ সেরা গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা, যৈবতী কন্যার মন)৷ সেরা সুরকার সুজেয় শ্যাম (অন্তরে অন্তর জ্বালা, যৈবতী কন্যার মন)৷
সেরা কাহিনীকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনা জলের কাব্য), সেরা চিত্রনাট্যকার নুরুল আলম আতিক (লাল মুরগের ঝুঁটি)৷ সেরা সংলাপ রচয়িতা তৌকির আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ)৷
সেরা সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মুরগের ছুটি), সেরা শিল্প নির্দেশক শিহাব নুরুরন নবী (নোনা জলের কাব্য), সেরা চিত্রগ্রাহক দলগত সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার, মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মুরগের ঝুটি), সেরা শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), সেরা পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনা জলের কাব্য), সেরা রূপসজ্জাকর দলগত মো. ফরুখ, মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)৷
এ ছাড়া শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'ধড়' (আকা রেজা গালিব), সেরা প্রামাণ্য চলচ্চিত্র 'বধ্যভূমিতে একদিন' (কাওসার চৌধুরী)৷
চিত্রনায়ক ফেরদৌস ও নায়িকা নুসরাত ফারিয়া অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন৷ ওয়ার্দা রিহাব ও তার দল নাচ পরিবেশন করেন৷ বিভিন্ন পারফরমেন্সে অংশ নেন ২৬ জন তারকা৷ তাদের মধ্যে ছিলেন- অপু বিশ্বাস, ইমন, নিরব, নিপুণ, দীঘি, পূজা চেরি, ঐশী, জায়েদ খান,সাইমন প্রমুখ৷ গান পরিবেশন করেন পার্থ বড়ুয়া, আঁখি আলমগীর, সাব্বির, কোনাল, লিজা, ইমরান, নিশিতা বড়ুয়া প্রমুখ৷
ডলি জহুর আজীবন সম্মাননা গ্রহণ করলেও ইলিয়াস কাঞ্চন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না৷ একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেশের বাইরে আছেন তিনি৷
কান উৎসবের বাণিজ্যিক শাখা মার্শে দ্যু ফিল্মে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো। দক্ষিণ ফ্রান্সের উপকূলীয় শহর কানে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের এক ঝলকে দেখে নিন।
ছবি: NFDC
পিলারে বঙ্গবন্ধু
ভূমধ্যসাগরের তীরে কান চলচ্চিত্র উৎসবের প্রাণকেন্দ্র পালে দে ফেস্টিভাল ভবনের বাণিজ্যিক শাখা মার্শে দ্যু ফিল্ম অংশের সামনে বিশাল দুটি পিলারে শোভা পাচ্ছে ‘মুজিব: দ্য মেকিং অব আ নেশন’ ছবির পোস্টার। ভবনটিতে ঢোকার মুহূর্তে চোখে পড়ে এটি। পিলার ছাড়াও দুটি স্ট্যান্ডে ছবিটির পোস্টার রাখা হয়েছে।
ছবি: Johny Hoque
মুজিব: দ্য মেকিং অব আ নেশন
কানসৈকতে ভারতীয় প্যাভিলিয়নে শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব: দ্য মেকিং অব আ নেশন’-এর ১ মিনিট ৩০ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের ট্রেলার উন্মোচন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে ছিলেন ছবিটির প্রধান দুই অভিনয়শিল্পী আরিফিন শুভ ও নুসরাত ইমরোজ তিশা, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি হয়েছে ছবিটি।
ছবি: Johny Hoque
ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্টল
কান চলচ্চিত্র উৎসবের বাণিজ্যিক শাখা মার্শে দ্যু ফিল্ম ঘুরে দেখেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি আগামী বছরের কান উৎসবের বাণিজ্যিক শাখায় বাংলাদেশের একটি স্টল রাখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ওপরের ছবিতে তিশা এবং আরিফিন শুভর সঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ৷
ছবি: Johny Hoque
অনন্ত-বর্ষার প্রচারণা
তারকা দম্পতি অনন্ত জলিল ও বর্ষা তাদের নতুন ছবি ‘দিন- দ্য ডে’ এবং ‘নেত্রী: দ্য লিডার’-এর প্রচার করতে কান শহরে এসেছিলেন। মার্শে দ্যু ফিল্মে আফ্রিকান প্যাভিলিয়নে তারা বিভিন্ন দেশের ফিল্ম প্রফেশনাল ও সংবাদকর্মীদের ছবি দুটির ট্রেলার ও গান দেখিয়েছেন। এছাড়া ইরান, চীন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের পরিবেশনা সংস্থার কর্তাদের সঙ্গে বেশকিছু বৈঠকও করেছেন।
ছবি: Johny Hoque
নুহাশ হুমায়ূনের ‘মশারি’
মার্শে দ্যু ফিল্মের সঙ্গে অংশীদারিত্বে তৃতীয়বারের মতো ‘ফ্যান্টাস্টিক সেভেন’ ইভেন্ট আয়োজন করেছে স্প্যানিশ উৎসব সিটজেস-ইন্টারন্যাশনাল ফ্যান্টাস্টিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এতে স্থান পেয়েছে নুহাশ হুমায়ূনের স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবি ‘মশারি’। ছবিটিতে অভিনয় করেছেন সুনেরাহ বিনতে কামাল ও নুহাশের ভাগ্নী অনোরা।
ছবি: Nuhash Humayun
বাংলাদেশের অংশগ্রহণ আরো বেশি দেখার প্রত্যাশা
২০০২ সালের উৎসবে বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র সমালোচক হিসেবে ফিপরেস্কির বিচারক হন আহমেদ মুজতবা জামাল। ২০০৫ ও ২০০৯ সালেও ফিপরেস্কির বিচারক হয়েছিলেন তিনি। তার মতে, ‘‘কানে আমাদের ফিল্মমেকার, অভিনয়শিল্পী, সংবাদকর্মী, চলচ্চিত্রকর্মী এবং ফিল্ম স্টুডেন্টদের আরো বেশি আসা প্রয়োজন। তাদের জানা দরকার, ওয়ার্ল্ড সিনেমা কোথায় আছে। কানের মার্শে দ্যু ফিল্মে বাংলাদেশের স্টল থাকলে অংশগ্রহণ নিশ্চয়ই বাড়বে। ’
ছবি: Johny Hoque
আশাবাদী সামিয়া জামান
ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ইনিশিয়েটিভ অব বাংলাদেশ (আইএফআইবি)-র সভাপতি সামিয়া জামান বললেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিককে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ থেকে এবার অনেকে এসেছেন। কান উৎসবকে ভালোভাবে চেনা ও জানার দারুণ সুযোগ পেয়েছেন তারা। সরকারি কর্তারাও এসেছিলেন। ভবিষ্যতে এর সুফল দেখার আশা করছি।’’
ছবি: Johny Hoque
কান উৎসবে বাংলাদেশের বিচারক
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিল্ম ক্রিটিকস (ফিপরেস্কি)-এর বিচারক হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সমালোচক বিধান রিবেরু। কান উৎসবের প্যারালাল সেকশন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিটিকস উইকে নির্বাচিত ছবিগুলো বিচার করছেন তিনি। তার সঙ্গে আছেন বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র সমালোচকরা।
ছবি: Johny Hoque
ফারুকীর আড্ডা
নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী তার মেয়ে ইলহাম নুসরাত ফারুকীকে সঙ্গ দিচ্ছেন কান শহরে। তার পরিচালিত ‘নো ল্যান্ডস ম্যান’ ছবির অভিনেতা ও সহ-প্রযোজক নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি কানে এসেছেন। তার সঙ্গে আড্ডা দিয়েছেন ফারুকী। এছাড়া বিভিন্ন দেশের ফিল্ম প্রফেশনালদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি।
ছবি: Johny Hoque
‘বাংলাদেশের দর্শকদের ওটিটিতে বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র দেখাতে চাই’
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা হিসেবে মার্শে দ্যু ফিল্মে এসেছেন নির্মাতা রেদওয়ান রনি। তার কথায়, ‘‘কানে আসার স্বপ্ন সব চলচ্চিত্র নির্মাতারই থাকে। এখানে বিভিন্ন দেশের পরিবেশনা সংস্থা আছে। তারা নিজেদের ছবি পরিবেশনার চেষ্টা করছে। তাদের সঙ্গে আমার সংযোগ ঘটেছে। চরকিতে বাংলাদেশের দর্শকদের বাংলা ভাষায় দেখাতে বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র নিতে পারি কিনা সেই চেষ্টা করছি। অগ্রগতিটা বেশ ভালো।’’
ছবি: Redoan Rony
কান উৎসবে ‘সাফা’
পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি ‘সাফা’র সহ-বিনিয়োগকারী খুঁজতে কানে এসেছেন মাকসুদ হোসেন। গত বছর গোয়া ফিল্ম বাজারের কো-প্রোডাকশন মার্কেটে এটি আমন্ত্রিত হয়। সেই সূত্রে হাই-পারফর্মিং প্রজেক্ট হিসেবে মার্শে দ্যু ফিল্মে রয়েছে ‘সাফা’।
ছবি: Maksud Hossain
বাঙালি আইরিশ অভিনেত্রী
বাংলাদেশের মেয়ে মাকসুদা আক্তার প্রিয়তি থাকেন আয়ারল্যান্ডে। তিনি এখন আইরিশ ফিল্ম অ্যান্ড অ্যাকাডেমির সদস্য। কানে আইরিশ অভিনেত্রী হিসেবে আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। প্রযোজক ও পরিবেশকদের সঙ্গে বৈঠক করে সময় কাটছে তার। কানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বাড়ছে দেখে আপ্লুত প্রিয়তি, ‘‘‘কানসৈকতে বাংলাদেশের কাউকে পেলে খুব ভালো লাগে। কানের যেকোনো জায়গায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ আমাকে আনন্দিত করে।’’
ছবি: Johny Hoque
সাংবাদিকদের ব্যস্ততা
কান চলচ্চিত্র উৎসবের কথা দর্শকদের জানাতে নিরলস কাজ করছেন বাংলাদেশ থেকে আসা সংবাদকর্মীরা। প্রতিদিন এই আয়োজনের হরেক রকম খবর জানাচ্ছেন তারা। দিনভর সংবাদ সম্মেলন, লেখালেখি, গবেষণা, বাজার ঘুরে দেখা- সব মিলিয়ে কান উৎসবে ভীষণ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তারা৷