1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘বাংলাদেশের প্রতি সুবিচার'

৬ মে ২০১৫

শেষ পর্যন্ত আসামকে রেখেই বহুল আলোচিত বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে৷ ভারতের মন্ত্রিসভায় আজ বিলটি অনুমোদন হয়েছে, যা নিয়ে ভারত তো বটেই, বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলিতেও চলছে ব্যাপক আলোচনা৷

Symbolbild Grenze Indien Bangladesh
ছবি: AFP/Getty Images

বৃহস্পতিবার বিলটি ভারতের লোকসভায় পাস হতে পারে৷ এই চুক্তির ফলে ৬৮ বছরের সীমান্ত সমস্যা এখন সমাধানের পথে৷ ভারতের ভেতর বাংলাদেশের ৫১ এবং বাংলাদেশের ভেতর ভারতের ১১১ ছিটমহল বিনিময় হবে৷ অপদখলীয় জমির মধ্যে মেঘালয়, ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে ২,০০০ ও আসামের ২৬৮ একর পাবে বাংলাদেশ৷ অচিহ্নিত সাড়ে ছয় কিমি সীমান্ত চিহ্নিত হবে৷

কল্লোল মোস্তফা তাঁর ফেসবুক পাতায় আনন্দবাজার পত্রিকার একটি বিশেষ প্রতিবেদন শেয়ার করে লিখেছেন,

‘‘প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে গগৈ জানান, ভারত-বাংলাদেশের সীমান্ত চিহ্নিতকারী রেখা নতুন করে আঁকা হলে (২০১১ সালের বিল অনুযায়ী), করিমগঞ্জ জেলার লাঠিটিলা-দুমাবড়ি সেক্টরের লাঠিটিলা এলাকায় বাংলাদেশের দখলে থাকা ৭১৪ একর বিতর্কিত জমি আসামের হাতে আসবে৷ বদলে বড়ইবাড়ি কালাবাড়ি এলাকায় ১৯৩.৮৫ একর জমি ও পাল্লাঠাল এলাকার ৭৪.৫৫ একর জমি পাবে বাংলাদেশ৷ গগৈয়ের বক্তব্য, নতুন চুক্তি হলে আখেরে লাভবান হবে আসামই৷''

বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোতে ব্রেকিং নিউজ হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে সংবাদটি৷ ডেইলি স্টার, দৈনিক ইত্তেফাকের টুইটে বলা হয়েছে:

ভারতের প্রধান প্রধান অনলাইন পত্রিকাতেও বড় করে এসেছে সংবাদটি৷

টাইমস অফ ইন্ডিয়া লিখেছে সীমান্ত চুক্তির ফলে আসাম যেভাবে বাংলাদেশের অংশ হলো৷

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসও লিখেছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তিতে আসাম নিয়ে সরকার নির্বিকার৷

হিন্দোল সেনগুপ্ত লিখেছেন, অবশেষে সীমান্ত চুক্তি হলো, বাংলাদেশের প্রতি আমরা সুবিচার করলাম৷

আহমেদি হোসেইন অবশ্য আসাম টাউমসßএর একটি প্রতিবেদন শেয়ার করে লিখেছেন, ভারতের অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন-এর চুক্তির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করছে৷

শামীম আশরাফ ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি শেয়ার করে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারতের মন্ত্রিসভায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তির অনুমোদন হলো৷

রোহিত লাল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনটি শেয়ার করেছেন৷

নরসিমা রাও লিখেছেন, বাংলাদেশের সীমান্ত চুক্তি অনুমোদন করে সরকার কংগ্রেসকে শ্রদ্ধা জানালো৷

সংকলন: অমৃতা পারভেজ

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ