1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বিকল্প চিকিৎসার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

হারুন উর রশীদ স্বপন ঢাকা
২৫ জুন ২০১৮

বাংলাদেশে সবার কাছে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে হলে অল্টারনেটিভ মেডিসিন বা বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থার প্রসার ঘটাতে হবে৷ আর এ জন্যই বাংলাদেশ এই চিকিৎসা ও ওষুধ ব্যবস্থাকে আইনগত স্বীকৃতি দিয়েছে৷

BHangladesch Dhaka Medical College und Krankenhaus
ছবি: DW

বহুল প্রচলিত অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার বাইরে হোমিওপ্যাথি, ইউনানি এবং আয়ুর্বেদিক – এই তিন ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে অল্টারনেটিভ মেডিসিন বলা হয়৷ এই চিকিৎসা ব্যবস্থা কয়েক হাজার বছরের পুরনো৷ বাংলাদেশে ঐতিহ্যগতভাবে এই চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রচলিত৷ সরকার এখন এর ওপর আরো জোর দিচ্ছে৷

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি ২,৮৯৪ জনের জন্য রেজিস্টার্ড চিকিৎসক আছে মাত্র একজন৷ আর সরকারি, বেসরকারি মিলিয়ে ১,৬৯৮ জনের জন্য আছে একটি বেড৷ বাংলাদেশে মোট হাসপাতালের সংখ্যা সরকারি, বেসরকারি মিলিয়ে ৩,৫৭৫টি৷ এর মধ্যে সরকারি হাসলপাতাল মাত্র ৫৯২টি৷ সরকারি হাসপাতালের মধ্যে উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে হাসপাতাল আছে ৪৬৭টি৷ আর ১২৫টি হাসপাতাল বিশেষায়িত৷ এতে স্পষ্ট যে, সরকারি স্বাস্থ্যসেবার চেয়ে বেসরকারি পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার অবকাঠামো বেশি৷ এবং বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়বহুল ও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে৷ বেসরকারি খাতে ৫,২২০টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার আছে৷ এর একাংশ আবার অনুমোদন ছাড়াই হাসপাতালের কার্যক্রমও পরিচালনা করে৷ তাদের সেবার মান নিয়েও আছে বিস্তর অভিযোগ৷ অভিযোগ রয়েছে, সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা সেখানে ঠিকমতো সেবা না দিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে বেশি আগ্রহী৷

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার মানের ওপর সর্বশেষ যে র‌্যাংকিং প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম৷ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের উপরে রয়েছে কেবল শ্রীলঙ্কা৷ তাদের অবস্থান ৭৬তম৷ ভারত ১১২ এবং পাকিস্তান রয়েছে ১২২তম অবস্থানে৷ ভুটান ১২৪, মালদ্বীপ ১৪৭, নেপাল ১৫০ এবং সবথেকে পিছনে রয়েছে আফগানিস্তান, ১৭৩তম অবস্থানে৷ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভারতের চেয়ে ভালো বলে এই র‌্যাংকিংয়ে প্রতীয়মান হয়৷

কিন্তু স্বাস্থ্যসেবায় এসডিজি-র লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাংলাদেশকে বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থায় গুরুত্ব দিতে হবে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাংলাদেশের প্রায় ৮০ ভাগের বেশি মানুষের ইউনানি, আয়ুর্বেদ, হোমিওপ্যাথির ওপর আস্থা রয়েছে এবং গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ৮০ ভাগ তাঁদের স্বাস্থ্যসেবায় এ সব পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকে৷ আয়ুর্বেদ অ্যান্ড নেচারোপ্যাথি অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আইয়ুনস)-এর সভাপতি ডা. সমীর কুমার সাহা ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘বিকল্প চিকিৎসা এবং ওষুধ বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃত৷ বাংলাদেশে এই চিকিৎসা ব্যবস্থার জনপ্রিয়তা এবং গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বাড়ছে৷ অল্টারনেটিভ মেডিসিন সরাসরি প্রকৃতি থেকে নেয়া৷ ভেষজ চিকিৎসা৷ সরাসরি হার্ব থেকে ওষুধ তৈরি হয়৷ যেমন কাশির চিকিৎসার উপাদান পাওয়া যায় বাসক এবং তুলসি থেকে৷ আমরা সরাসরি এটা থেকে ওষুধ বানাই৷ এটা বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত চিকিৎসা ব্যবস্থা৷ কিন্তু গত দু'শ বছরে এই চিকিৎসাব্যবস্থা পিছিয়ে পড়ে৷ কিন্তু এটা এখন আবার এগোচ্ছে৷ অ্যান্টিবায়োটিকের নতুন জেনারেশন নেই৷ ননকমিউনিকেবল ডিজিজ, যেমন ডয়াবেটিস, প্রেসার, কিডনি রোগ – এগুলোতে অ্যালোপ্যাথির এক ধরনের সীমাবদ্ধতা আছে৷ কিন্তু অল্টারনেটিভে ভালো চিকিৎসা হয়৷''

বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ২৫০ জনের মতো বিকল্প মেডিসিনের চিকিৎসক নিয়োগ পেয়েছেন৷ আরো ২৫০ জনের মতো চিকিৎসক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন আছে৷ প্রতিটি জেলা হাসপতালে বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থা আছে৷ উপজেলা হাসপাতালেও এই ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হচ্ছে৷ সারা দেশে এর গ্র্যাজেুয়েট রেজিস্টার্ড চিকিৎসক দেড় হাজারেও বেশি৷ সরকার স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের অধীনে অল্টারনেটিভ মেডিসিনের একটি সেল করেছে৷ তার অধীনে একজন পরিচালক এই বিকল্প মেডিসিনের বিষয়গুলো দেখেন৷ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক সরকারি মেডিক্যাল কলেজ আছে দু'টি৷ আর হোমিওপ্যাথিক একটি৷ এ সব কলেজে এমবিবিএস-এর সমমানের ডিগ্রি কোর্স পড়ানো হয়৷ ডিপ্লোমা পড়ানো হয় এরকম কলেজ আছে অনেক৷

বাংলাদেশে ৪৫০টির মতো ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরির প্রতিষ্ঠান আছে৷ আর হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ল্যাবরেটরি আছে একশ'র মতো৷ বিপরীতে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ তৈরির প্রতিষ্ঠান আছে কম-বেশি ২৩০টি৷

ডা. সমীর কুমার সাহা বলেন, ‘‘এই চিকিৎসার ইতিবাচক দিক হলো এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে৷ যেটুকু প্রতিক্রিয়া হয়, তা কাউন্টেবল নয়৷ এই চিকিৎসার খরচও অ্যালোপ্যাথিকের চেয়ে অনেক কম৷ এখন শৈল্য চিকিৎসায়ও অল্টারনেটিভ চিকিৎসা ব্যবস্থা এগিয়ে যাচ্ছে৷''

তিনি আরো বলেন, ‘‘শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারাবিশ্বেই এখন বিকল্প মেডিসিনের চাহিদা বাড়ছে৷ মানুষ এখন চায় ন্যাচারাল ও পার্শ-প্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা৷''

তিনি জানান, ‘‘এখন পর্যন্ত ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার আলাদা কোনো সরকারি হাসপাতাল হয়নি৷ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে আমাদের আলাদা ইউনিট দেয়া হয়েছে৷''

গত এপ্রিলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম অল্টারনেটিভ মেডিসিন সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পদক্ষেপ সম্পর্কে জানাতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘‘দেশের সর্বত্র হোমিওপ্যাথি, ইউনানি বা আয়ুর্বেদিক কলেজ রয়েছে৷ সরকারও গুরুত্ব দিয়ে এ ধরনের চিকিৎসাপদ্ধতির মানোন্নয়নে পদক্ষেপ নিচ্ছে৷ এরই মধ্যে সরকারি হাসপাতালে বিকল্প চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকও নিয়োগ দেয়া হয়েছে৷ বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার এরই মধ্যে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে৷''

বংলাদেশে বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে হোমিওপ্যাথির প্রসার রয়েছে৷ বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এখনো বিপুল সংখ্যক মানুষ হোমিও চিকিৎসায় অভ্যস্ত৷

হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায় ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘আমাদের হিসেবে দেশের ৪০ ভাগ মানুষ হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করেন৷ এখন তো হোমিও পদ্ধতিকে শৈল্য চিকিৎসার ব্যবস্থাও আছে৷ মিরপুরে দেশের একমাত্র হোমিও হাসপতাল ও কলেজ৷ এছাড়া দেশের প্রত্যেক জেলায়ই হোমিও কলেজ আছে৷ দেশে হোমিও বিএইচএমএস চিকিৎসকের সংখ্যা দেড় লাখ৷ আর গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসক আছেন দেড় হাজারের মতো৷ বাংলাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালে এমবিবিএস ডাক্তারের সমান মর্যাদায় দেড়শ' হোমিও চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়েছে৷''

‘এখন তো হোমিও পদ্ধতিকে শৈল্য চিকিৎসার ব্যবস্থাও আছে’

This browser does not support the audio element.

তিনি আরো বলেন, ‘‘বাংলাদেশের যে আর্থ সামজিক অবস্থা, তাতে শুধুমাত্র অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসাব্যবস্থা দিয়ে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব নয়৷ হতদরিদ্র মানুষের কাছে চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিতে হবে৷ এ কারণেই সরকার হোমিওপ্যাথিকসহ বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থায় জোর দিচ্ছে৷''

হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চেয়ারম্যান জানান, ‘‘ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে৷ এর আওতায় বাংলাদেশ থেকে ছাত্ররা বিকল্প মেডিসিনে উচ্চশিক্ষার জন্যও বিদেশে যাবে৷ ওষুধ তৈরিতে সহায়ক পাওয়া যাবে৷ বাংলাদেশের হোমিও ওষুধ এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে৷ হোমিও ওষুধ উৎপাদনের ৫০ থেকে ৬০টি ভালো ল্যাবরেটরি আছে এখানে৷''

কিন্তু বাংলাদেশে বিকল্প চিকিৎসার নামে প্রতারণার অভিযোগও অনেক৷ বিশেষ করে যৌন চিকিৎসার নামে এক শ্রেণির চিকিৎসক মানুষের সাথে প্রতারণা করছে৷ ঢাকা ও ঢাকার বাইরে মঘা ইউনানি ও হারবাল চিকিৎসার নামে প্রচুর চিকিৎসা কেন্দ্র আছে৷ এমনকি ওইসব কেন্দ্রে ‘সর্বরোগের মহৌষধ' দেয়ার কথাও বলা হয়৷ বিভিন্ন প্রাণির তেলসহ অদ্ভুত সব দাওয়াই দেয়া হয়৷

এ প্রসঙ্গে ডা. সমীর কুমার সাহা বলেন, ‘‘এগুলো প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই না৷ অনেকেই চিকিৎসকের যোগ্যতা ছাড়া বা ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে এ সব প্রতিষ্ঠান খোলেন৷ এর বিরুদ্ধে স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় মাঝেমধ্যে ব্যবস্থা নেয়৷ তবে মনিটরিং আরো জোরদার করা প্রয়োজন৷ তাছাড়া মানুষকেও সচেতন করতে হবে৷ সচেতন হতে হবে৷ জানতে হবে অল্টারনেটিভ মেডিসিন একটি স্বীকৃত চিকিৎসা ব্যবস্থা৷ এখানো বুজরুকির কোনো সুযোগ নেই৷''

Samir Kumar Final - MP3-Stereo

This browser does not support the audio element.

আর আয়ুর্বেদ অ্যান্ড নেচারোপ্যাথি অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আইয়ুনস)-এর সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, ‘‘এরা হলো কোয়াক ডাক্তার৷ আমরা হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে এরকম কিছু কোয়াককে ধরিয়ে দিয়েছিলাম৷ আমাদের নদরদারি আরো বাড়াতে হবে৷''

গত মার্চে ঢাকায় আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সেখানে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান বলেন, ‘‘বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি বর্তমানে সামগ্রিক চিকিৎসাব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে৷ প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি দেশে জনপ্রিয় হচ্ছে৷ বিশ্বজুড়ে এ চিকিৎসাব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ছে৷''

একই অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সিতেশ সিবাচার বলেন, ‘‘সারা বিশ্বে, বিশেষ করে ভারত, চীন ও জাপানে বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থা ব্যাপকভাবে প্রসারিত হলেও বাংলাদেশে তা হচ্ছে না৷ এর প্রসারে একটি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ দরকার৷''

বিকল্প এই চিকিৎসাব্যবস্থাকে আরো সমন্বিত রূপ দিতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি আইন এবং বাংলাদেশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা পদ্ধতি আইন নামে নতুন একটি আইন করতে যাচ্ছে সরকার৷ স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম গত ১৯ এপ্রিল সচিবালয়ে দেশীয় চিকিৎসক সমিতি, বাংলাদেশ ইউনানি আয়ুর্বেদিক বোর্ড এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের এক যৌথসভায় এ কথা জানান৷

সেই সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে হলে ট্র্যাডিশনাল (প্রচলিত ও দেশীয়) চিকিৎসা ব্যবস্থাকেও শক্তিশালী করতে হবে৷ এ জন্য আইন দু'টি দ্রুত প্রণয়ন করা জরুরি৷ দরিদ্র মানুষের কাছে ট্র্যাডিশনাল চিকিৎসা পদ্ধতি এখনো জনপ্রিয়৷ কম খরচে চিকিৎসা পায় বলে সাধারণ মানুষ এ সেবা নিতে পছন্দ করে৷ তবে এ চিকিৎসা পদ্ধতির মান বাড়াতে সংশ্লিষ্টদের আরো তৎপর হতে হবে৷''

বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থা নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা বা এ নিয়ে মতামত লিখুন নীচে মন্তব্যের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ