বিমানে ওঠার পর ৩৭ বছর বয়সি দুই যমজ বোন মাস্ক পরেনি৷ ফ্লাইট অ্যাটেন্ডন্টরা তাদের দুজনকে বার বার মাস্ক পরার অনুরোধ করা সত্ত্বে তারা মাস্ক পরতে রাজি হয়নি, একথা জানায় পুলিশ৷
ফ্লাইট অ্যাটেন্ডন্টদের বক্তব্য অনুযায়ী যমজ বোনেরা মাস্ক তো পরেইনি বরং কেবিন চিফকে মধ্যাঙ্গুলি দেখিয়ে অপমান আর অবজ্ঞা প্রকাশ করে৷ হাঙেরির রাজধানী বুদাপেস্ট থেকে বিমানটি জার্মানির মিউনিখ এয়ারপোর্টে অবতরণের সাথে সাথেই দুই বোনের সাথে পুলিশ কথা বলে এবং বিমানে মাস্ক না পরার জন্য একেকজনকে এক হাজার ইউরো করে জরিমানা দিতে হয়৷
এরপরই কেবল দুই বোনের বাইরে যাওয়ার অনুমতি মেলে৷ এখানেই শেষ নয়, বিমানে অপমানজনক আচরণের ব্যাখ্যা দুই বোনকে আদালতে দিতে হবে৷
এনএস/কেএম (ডিপিএ)
বিমান, না কি মহাকাশে যাওয়ার প্রস্তুতি? যাত্রী থেকে বিমান সেবিকা-- পোশাক দেখলে মনে হবে নভশ্চর। সামাজিক দূরত্বের নতুন সময়ে ভারতে পাল্টে গিয়েছে বিমানবন্দরের দৃশ্য।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshবিমানবন্দরের বসার জায়গায় এ ভাবেই স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। সব আসনে বসা যাবে না। একটা ছেড়ে ছেড়ে বসতে হবে। মেঝেতেও এ ভাবেই মার্কিং করা। সর্বত্র লেখা আছে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshসারা দিন ধরে বিমানবন্দর স্যানিটাইজ করার চেষ্টা করছেন কর্মীরা। তারই ফাঁকে একটু জিরিয়ে নেওয়া। সকলেরই পরনে পিপিই কিট।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshলাউঞ্জ থেকে বিমান পর্যন্ত যাওয়ার বাসেও চৌকো চৌকো খোপ। যাত্রীদের সামাজিক দূরত্ব মেনে ওই খোপেই দাঁড়াতে হবে।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshবিমানে উঠে জানলার আসন বা আইলের আসনে বসলে শুধুমাত্র মাস্ক এবং ফেস শিল্ড পরলেই চলবে। কিন্তু মাঝের সিটে বসলে পরতে হবে পিপিই। ফেস শিল্ড, মাস্ক, স্যানিটাইজার এবং পিপিই দিচ্ছে বিমান সংস্থাই।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshবিমানের ভিতরে এ ভাবেই ফেস শিল্ড আর মাস্ক পরে বসতে হচ্ছে সকলকে। সঙ্গের ব্যাগও আগে থেকে স্যানিটাইজ করে দেওয়া হচ্ছে।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshযাত্রী ওঠার সময় এ ভাবেই ধোঁয়ার মতো জীবাণুনাশক ব্যবহার করে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে বিমান। প্রায় আধঘণ্টা ধরে এই প্রক্রিয়া চলে।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshবিমান সেবক এবং সেবিকারাও পিপিএ পরে কাজ করছেন। শারীরিক সংযোগ হয়, এমন কোনও কাজ তাঁরা করছেন না। এমনকী, বিমানে খাবার দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshলাগেজ বেল্ট থেকে জিনিস নিয়ে এ ভাবেই দাঁড়াতে হচ্ছে লাইনে। সামাজিক দূরত্ব মেনে একজন একজন করে বাইরে যেতে পারছেন।
ছবি: DW/Syamantak Ghoshবিমানবন্দর থেকে বেরনোর আগে এ ভাবেই মেপে নেওয়া হচ্ছে শরীরের উত্তাপ। থার্মাল স্ক্যানে তাপমাত্রা বেশি এলে যাত্রীদের পাঠানো হচ্ছে অন্যান্য পরীক্ষায়।
ছবি: DW/Syamantak Ghosh